একজন মহিলাসহ দুইজন হিন্দু নিহত ও বহু লোক আহত হয়েছে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায়। গত শুক্রবার উত্তর প্রদেশের মীরাটে ঘটে যায় এই মর্মান্তিক ঘটনা।
পুলিশ জানায়, গত শুক্রবার মীরাট জেলার নাগলা মল গ্রামে দুই সম্প্রদায়ের মাঝে সংঘর্ষ বাধে। ওই গ্রামে একটি মন্দিরে ভজন কীর্তন চলছিল। এলাকার মুসলমান সম্প্রদায়ের লোকজন এতে বিরক্ত হন। তারা মন্দিরে কীর্তন করতে নিষেধ করেন। কিন্তু তারপরও লাউডস্পিকারে ভজন সঙ্গীত চলতে থাকায় সন্ত্রাসীরা দলবেঁধে গিয়ে ওই মন্দিরে আক্রমণ করে। তারা লাউডস্পিকার জোরপূর্বক বন্ধ করে ও কয়েকজনকে মারপিট করে। একজন পূজারী ও হিন্দু মহিলাকে হত্যা করা হয় ওই সংঘর্ষে। আহত হয় আরও অনেক ভক্ত ও পূজারী।
এমতাবস্থায় সন্ত্রাসীদের নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশ লাঠিচার্জ চালায়। একজন পুলিশ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়েছে এবং দাঙ্গাকারীদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান চলছে।
পুলিশের মহাপরিদর্শক (ল্য এন্ড অর্ডার) আর.কে বিশ্বকর্মা সংবাদ মাধ্যমকে জানান যে, দাঙ্গায় একজনকে হত্যা করা হয়েছে এবং আরেকজন হার্ট এ্যাটাক হয়ে মারা গেছেন।
জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নবদীপ রিন্বা বলেন, যারা সংঘর্ষ শুরু করেছে তাদের ওপর জাতীয় নিরাপত্তা আইন অনুসারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ঘটনাস্থলে পর্যাপ্ত পুলিশ ও আধাসামরিক বাহিনী নিয়োগ করা হয়েছে যাতে পুনরায় কোন সংঘর্ষ না হতে পারে।
উত্তর প্রদেশে মুসলিম তোষণকারী ক্ষমতাসীন সমাজবাদী পার্টির পক্ষ থেকে এবিষয়ে কোন মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
(হিন্দু বার্তা থেকে)
ভারতের আর এক নাম নাকি হিন্দুস্হান ! ! !
হিন্দুস্হান মানে হিন্দুদের স্হান।তাহলে হিন্দুদের স্হানে কেন হিন্দুধর্ম পালন করা যাবে না ???
যে দেশে মন্দিরে ভজন কীর্তন করতে গেলে দলবেঁধে মুসলিমরা হিন্দুদের আক্রমণ করে মেরে ফেলে সেই দেশকে আর যা বলার বলা যাবে কিন্তু হিন্দুস্হান বলা যায় না।
আমরা বাংলাদেশে সংখ্যালঘু বলে আমরা সংখ্যাগুরুদের দ্বারা নির্যাতনের শিকার হচ্ছি কিন্তু ভারতে তো সংখ্যাগুরু হওয়ার পরেও হিন্দুরা ধর্ম পালন করতে পারছে না।
আজ যদি বাংলাদেশের কোনো মসজিদে আযান দেওয়ার কারণে কোনো হিন্দু মসজিদে ঢুকে ইমামকে মারধোর করত তবে হয়ত বাংলাদেশের একটা হিন্দুরও প্রাণ থাকত না।বাংলাদেশে হিন্দুরা কোনো মুসলমানকে আঘাত করে না তবুও হিন্দুদেরকে অত্যাচার করা হয় আর ভারতে মুসলমানরা মন্দিরে ঢুকে গণহত্যা চালায় তারপরেও হিন্দুরা চুপ থাকে।
আমরা আর কত উদারতার পরিচয় দিতে গিয়ে নিজেদের সর্বনাশ করব।হিন্দুধর্ম কি আমাদের এই কাপুরুষতা শিক্ষা দেয় ???
(হিন্দু যোদ্ধা)
হিন্দুস্হান মানে হিন্দুদের স্হান।তাহলে হিন্দুদের স্হানে কেন হিন্দুধর্ম পালন করা যাবে না ???
যে দেশে মন্দিরে ভজন কীর্তন করতে গেলে দলবেঁধে মুসলিমরা হিন্দুদের আক্রমণ করে মেরে ফেলে সেই দেশকে আর যা বলার বলা যাবে কিন্তু হিন্দুস্হান বলা যায় না।
আমরা বাংলাদেশে সংখ্যালঘু বলে আমরা সংখ্যাগুরুদের দ্বারা নির্যাতনের শিকার হচ্ছি কিন্তু ভারতে তো সংখ্যাগুরু হওয়ার পরেও হিন্দুরা ধর্ম পালন করতে পারছে না।
আজ যদি বাংলাদেশের কোনো মসজিদে আযান দেওয়ার কারণে কোনো হিন্দু মসজিদে ঢুকে ইমামকে মারধোর করত তবে হয়ত বাংলাদেশের একটা হিন্দুরও প্রাণ থাকত না।বাংলাদেশে হিন্দুরা কোনো মুসলমানকে আঘাত করে না তবুও হিন্দুদেরকে অত্যাচার করা হয় আর ভারতে মুসলমানরা মন্দিরে ঢুকে গণহত্যা চালায় তারপরেও হিন্দুরা চুপ থাকে।
আমরা আর কত উদারতার পরিচয় দিতে গিয়ে নিজেদের সর্বনাশ করব।হিন্দুধর্ম কি আমাদের এই কাপুরুষতা শিক্ষা দেয় ???
(হিন্দু যোদ্ধা)