কুসংস্কারতো শুধু হিন্দুদের। অন্যরা কখনই কুসংস্কার আচ্ছন্ন হতে পারে না। অন্যরা কুসংস্কারাচ্ছন্ন এটা বলাও যেন আমাদের অপরাধ। অন্যরা যা করে তাতো তাদের ধর্মীয় বিধান।
যেমন নিচের সংবাদ টি পড়ুন
সন্তানের আশায় জ্বীনের বাদশার কাছে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছে শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার ঝিনিয়া গ্রামের এক গৃহবধূ। গত মঙ্গলবার দুপুরে ধর্ষিতার প্রতিবেশি লক্ষণ মিয়ার বাড়িতে এ ঘটনাটি ঘটে। এ ব্যাপারে থানায় একটি মামলা হয়েছে।
যেমন নিচের সংবাদ টি পড়ুন
সন্তানের আশায় জ্বীনের বাদশার কাছে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছে শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার ঝিনিয়া গ্রামের এক গৃহবধূ। গত মঙ্গলবার দুপুরে ধর্ষিতার প্রতিবেশি লক্ষণ মিয়ার বাড়িতে এ ঘটনাটি ঘটে। এ ব্যাপারে থানায় একটি মামলা হয়েছে।
ধর্ষিতার স্বামী খোরশেদ আলম ফকির ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, খোরশেদ আলম ফকির প্রায় আড়াই বছর আগে পার্শ্ববর্তী শেরপুর জেলা সদরের পৌর শহরের গৌরিপুর মহল্লার মাহতাব উদ্দিন ওরফে টিয়া’র মেয়েকে বিয়ে করে। দাম্পত্যে সন্তান না হওয়ায় ডাক্তারি ও কবিরাজদের স্বরনাপন্ন হয় তারা।
ঘটনার দিন এলাকার লক্ষণ মিয়া এক কবিরাজের কথা বলে তার স্ত্রী কমলা বেগমকে দিয়ে ওই গৃহবধুকে বাড়িতে ডেকে নিয়ে আসে। পরে তার সঙ্গী কথিত জ্বীনের বাদশা ফখরুজ্জামান ওরফে ফক্কর জ্বীন হাজিরের কথা বলে ঘরের ভিতর ওই গৃহবধূকে ডেকে নেয়।
এক পর্যায়ে জ্বীনের স্বরে পর্দার আড়াল থেকে তার সাথে কথা বলে। এ সময় তার বুকের দুধ ও বীর্যমনি দাবি করে। পরে জ্বীনের বাদশা ফক্কর তাকে জাপটে ধরে বুকের দুধ মৈথন ও ধর্ষণ করে।
এসময় তার ক্ষতির ভয় দেখিয়ে জ্বীনের বাদশা ফক্করের সহযোগি লক্ষণও তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এক পর্যায়ে গৃহবধূ নিজেকে রক্ষা করতে তাদের আস্তানা থেকে দৌড়ে পালিয়ে আসে।
ঘটনাটি জানাজানি হলে পরদিন থানায় ধর্ষনের অভিযোগে তিনজনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের হয়। ওইদিনই এসআই সেলিম পারভেজ অভিযান চালিয়ে জেলা সদরের চরশেরপুর এলাকা থেকে জ্বীনের বাদশা ফক্করকে আটক করে।
অফিসার ইনচার্জ পিএসএম মোস্তাছিনুর রহমান বলেন, ধর্ষিতাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনাটি এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে।বহু কাল থেকে বলা হয় হিন্দু সমাজ নাকি কুসংস্কার আর অন্ধ বিশ্বাসের অন্ধকারে নিমজ্জিত। অথচ ১৮ শতকের এবং মুসলিম শাসন আসার আগে হিন্দু সভ্যতা ছিল বিস্ময়। সব জাতি আর ধর্ম গোষ্ঠী কখনও নিজেদের রূপটা আয়নায় না দেখেই হিন্দু দের কয়েকটি হাতে গোনা কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষের তৈরি করা মনগড়া সস্কারকে হিন্দু ধর্মের আচার বলে চালিয়ছে। সুখের বিষয় আমরা সে ক্রান্তিকাল অতিক্রম করে এসেছি। আমার অনুরধ অন্নের ছিদ্রান্বেষণ না করে নিজেরতা নিয়ে চিন্তা করুন। তাতে দেশ ও দশের মঙ্গল। জয় ধর্ম।
No comments:
Post a Comment