এ
লেখাটি আমার প্রাপ্তবয়স্ক এবং প্রাপ্ত মনস্ক বন্ধুদের জন্য।আমার ফেসবুক
আইডিতে কোন অপ্রাপ্ত বয়স্ক বন্ধু না থাকায় লেখাটি দিলাম আশা করি প্রাপ্ত
বয়স্করা প্রাপ্ত মনস্কও হবেন।
মুসলিম দুনিয়ার বহু দেশেই নারী খৎনা নামের এক বীভৎস,বর্বরোচিত ধর্মীয় প্রথা প্রচলিত রয়েছে।এ ধর্ম নাকি নারী পুরুষের সমতা বিধান করে।তাহলে দেখে নিন কি ভাবে সেই সমতা বিধান করা হয়।
মুসলিম দুনিয়ার বহু দেশেই নারী খৎনা নামের এক বীভৎস,বর্বরোচিত ধর্মীয় প্রথা প্রচলিত রয়েছে।এই প্রথা মনুষ্য সমাজের কলঙ্ক বই কিছুই নয়।এই প্রথা পুরুষকে মানুষ থেকে শয়তানে পরিণত করেছে।আর নারীকে পরিণত করেছে পশুতর জীবে।এই প্রথা আজও প্রচলিত আছে ঘানা,গিনি,সোমালিয়া,কেনিয়া,তানজানিয়া,নাইজেরিয়া,মিশর,সুদানসহ উপসাগরীয় বিভিন্ন দেশে।
এই ভাবে মুসলিম দেশে নারীদের যৌন কামনাকে অবদমিত করে যৌন-আবেগহীন যৌন-যন্ত্র করে রাখতে পুরুষশাসিত সমাজ বালিকাদের ভগাঙ্কুর(clitoris)কেটে ফেলে।নারীর যৌন-আবেগ সৃষ্টির ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় যোনির প্রবেশ মুখে পাপড়ির মত বিকশিত ভগাঙ্কুর।নারীদের খৎনা করা হয় ঋতুস্রাব শুরু হওয়ার আগে অর্থাৎ সাধারণত সাত-আট বছর বয়সে।খৎনা যারা করে তাদের বলা হয় হাজামী।দু’জন নারী শক্ত করে টেনে ধরে বালিকার দুই উরু।দু’জন নারী চেপে ধরে বালিকার দুই হাত।হাজামী ছুরি দিয়ে কেটে ফেলে ভগাঙ্কুর।এই সময় উপস্থিত নারীরা সুর করে গাইতে থাকেন, “আল্লাহ মহান,মুহম্মাদ তার নবী;আল্লাহ আমাদের দূরে রাখুক সমস্ত পাপ থেকে।”পুরুষ শাসিত সমাজ ওই সব অঞ্চলের মস্তিষ্ক স্নায়ুকোষের রন্ধ্রে রন্ধ্রেই বিশ্বাসের বীজ রোপন করেছে,কাম নারীদের পাপ;পুরুষদের পূণ্য।খৎনার পর সেলাই করে দেওয়া হয় ঋতুস্রাবের জন্য সামান্য ফাঁক রেখে যোনিমুখ।খোলা থাকে মূত্রমুখ।খৎনার পর চল্লিশ দিন পর্যন্ত বালিকার দুই উরুকে একত্রিত করে বেঁধে রাখা হয় যাতে যোনিমুখ ভাল মত জুড়ে যেতে পারে।বিয়ের পর সেলাই কেটে যোনিমুখ ফাঁক করা হয়,স্বামীর কামকে তৃপ্ত করার জন্য।আবারো বলি,স্বামীর কামকে তৃপ্ত করার জন্যই;কারণ নারীর কাম তো ওরা পাপ বলে চিহ্নিত করে নারীকে করতে চেয়েছে কাম গন্ধহীন যৌন-যন্ত্র।সন্তান প্রসবের সময় সেলাই আরো কাটা হয়।প্রসব শেষেই আবার সেলাই।তালাক পেলে বা বিধবা হলে আবার নতুন করে আবার নতুন করে সেলাই পড়ে ঋতুস্রাবের জন্য সামান্য ফাঁক রেখে।আবার বিয়ে,আবার কেটে ফাঁক করা হয় যোনি।জন্তুর চেয়েও অবহেলা ও লাঞ্ছনা মানুষকে যে বিধান দেয়,সে বিধান কখনই মানুষের বিধান হতে পারে না।এ তো শুধু নারীর অপমান নয়,এ মনুষ্যত্বের অবমাননা।
এ সম্পর্কে আরও জানতে হলে দেখুন https://en.wikipedia.org/wiki/Female_genital_mutilation
http://www.hiiraan.com/news4/2013/Jun/30024/_barbaric_female_genital_mutilation_rife_in_london_warns_campaigner.aspx
এ লেখাটির প্রচারে আমি এ জন্য পক্ষপাতি যে আমাদের বোনদের জানা উচিত ইসলামের প্রকৃত সত্য যাতে অন্তত লাভ জিহাদিদের ফাঁদে পড়ে নিজেদের জীবনটা নষ্ট না করে। এ উপমহাদেশে ইসলাম হিন্দু ধর্মের প্রভাবে আজ কিছুটা সভ্য হয়েছে কিন্তু আসল ইসলাম এখনও রয়ে গেছে আরব আফ্রিকাতে।
মুসলিম দুনিয়ার বহু দেশেই নারী খৎনা নামের এক বীভৎস,বর্বরোচিত ধর্মীয় প্রথা প্রচলিত রয়েছে।এ ধর্ম নাকি নারী পুরুষের সমতা বিধান করে।তাহলে দেখে নিন কি ভাবে সেই সমতা বিধান করা হয়।
মুসলিম দুনিয়ার বহু দেশেই নারী খৎনা নামের এক বীভৎস,বর্বরোচিত ধর্মীয় প্রথা প্রচলিত রয়েছে।এই প্রথা মনুষ্য সমাজের কলঙ্ক বই কিছুই নয়।এই প্রথা পুরুষকে মানুষ থেকে শয়তানে পরিণত করেছে।আর নারীকে পরিণত করেছে পশুতর জীবে।এই প্রথা আজও প্রচলিত আছে ঘানা,গিনি,সোমালিয়া,কেনিয়া,তানজানিয়া,নাইজেরিয়া,মিশর,সুদানসহ উপসাগরীয় বিভিন্ন দেশে।
শারিয়া আইন ই ৪.৩ (উমদাত
আল সালিক,
পৃঃ ৮৫৯):খৎনা
একেবারে বাধ্যতামূলক। (O. পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের জন্যে। পুরুষদের
জন্যে খৎনা হবে পুং জননেন্দ্রিয়ের আবরক ত্বক কর্তন করা। মহিলাদের খৎনা হবে
ভগাঙ্কুরের আবরক ত্বক ছেদন দ্বারা। এর মানে নয় যে সম্পূর্ণ ভগাঙ্কুর কেটে ফেলা
যেটা অনেকেই ভুলবশত: বলে থাকেন।) (হানবালিরা বলেন যে মহিলাদের খৎনা বাধ্যতা নয়—সুন্না। হানাফিরা বলে যে
মহিলাদের খৎনা শুধুমাত্র স্বামীকে সম্মান দেখানোর জন্যে।) সুনান
আবু দাউদ, বই ৪১ হাদিস ৫২৫১:উম
আতিয়া আল আনসারিয়া বর্ণনা করেন:মদিনার এক মহিলা মেয়েদের
খৎনা করত। নবী (সাঃ) তাকে বললেন: “খুব বেশী কেটে দিবে না। কেননা এতে স্ত্রীর ভাল হবে।
এই ভাবে মুসলিম দেশে নারীদের যৌন কামনাকে অবদমিত করে যৌন-আবেগহীন যৌন-যন্ত্র করে রাখতে পুরুষশাসিত সমাজ বালিকাদের ভগাঙ্কুর(clitoris)কেটে ফেলে।নারীর যৌন-আবেগ সৃষ্টির ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় যোনির প্রবেশ মুখে পাপড়ির মত বিকশিত ভগাঙ্কুর।নারীদের খৎনা করা হয় ঋতুস্রাব শুরু হওয়ার আগে অর্থাৎ সাধারণত সাত-আট বছর বয়সে।খৎনা যারা করে তাদের বলা হয় হাজামী।দু’জন নারী শক্ত করে টেনে ধরে বালিকার দুই উরু।দু’জন নারী চেপে ধরে বালিকার দুই হাত।হাজামী ছুরি দিয়ে কেটে ফেলে ভগাঙ্কুর।এই সময় উপস্থিত নারীরা সুর করে গাইতে থাকেন, “আল্লাহ মহান,মুহম্মাদ তার নবী;আল্লাহ আমাদের দূরে রাখুক সমস্ত পাপ থেকে।”পুরুষ শাসিত সমাজ ওই সব অঞ্চলের মস্তিষ্ক স্নায়ুকোষের রন্ধ্রে রন্ধ্রেই বিশ্বাসের বীজ রোপন করেছে,কাম নারীদের পাপ;পুরুষদের পূণ্য।খৎনার পর সেলাই করে দেওয়া হয় ঋতুস্রাবের জন্য সামান্য ফাঁক রেখে যোনিমুখ।খোলা থাকে মূত্রমুখ।খৎনার পর চল্লিশ দিন পর্যন্ত বালিকার দুই উরুকে একত্রিত করে বেঁধে রাখা হয় যাতে যোনিমুখ ভাল মত জুড়ে যেতে পারে।বিয়ের পর সেলাই কেটে যোনিমুখ ফাঁক করা হয়,স্বামীর কামকে তৃপ্ত করার জন্য।আবারো বলি,স্বামীর কামকে তৃপ্ত করার জন্যই;কারণ নারীর কাম তো ওরা পাপ বলে চিহ্নিত করে নারীকে করতে চেয়েছে কাম গন্ধহীন যৌন-যন্ত্র।সন্তান প্রসবের সময় সেলাই আরো কাটা হয়।প্রসব শেষেই আবার সেলাই।তালাক পেলে বা বিধবা হলে আবার নতুন করে আবার নতুন করে সেলাই পড়ে ঋতুস্রাবের জন্য সামান্য ফাঁক রেখে।আবার বিয়ে,আবার কেটে ফাঁক করা হয় যোনি।জন্তুর চেয়েও অবহেলা ও লাঞ্ছনা মানুষকে যে বিধান দেয়,সে বিধান কখনই মানুষের বিধান হতে পারে না।এ তো শুধু নারীর অপমান নয়,এ মনুষ্যত্বের অবমাননা।
এ সম্পর্কে আরও জানতে হলে দেখুন https://en.wikipedia.org/wiki/Female_genital_mutilation
http://www.hiiraan.com/news4/2013/Jun/30024/_barbaric_female_genital_mutilation_rife_in_london_warns_campaigner.aspx
এ লেখাটির প্রচারে আমি এ জন্য পক্ষপাতি যে আমাদের বোনদের জানা উচিত ইসলামের প্রকৃত সত্য যাতে অন্তত লাভ জিহাদিদের ফাঁদে পড়ে নিজেদের জীবনটা নষ্ট না করে। এ উপমহাদেশে ইসলাম হিন্দু ধর্মের প্রভাবে আজ কিছুটা সভ্য হয়েছে কিন্তু আসল ইসলাম এখনও রয়ে গেছে আরব আফ্রিকাতে।