Pages

Wednesday, April 30, 2014

আবারও পশ্চিম বাংলায় মুসলিমদের হাতে ধর্ষিত হিন্দু মেয়ে, ধর্ষকদের সমর্থন দিল ভারতীয় মুসলিমরা




নিচের লেখাটা একজন নাস্তিক দাদার লেখা।লেখাটা আমি লিখলে হয়ত সাম্প্রদায়িক ট্যাগ খেয়ে যেতাম।যাহোক ভারতে এত ধর্ষণের মুলে কারা তা একটু অনুসন্ধানেই বের হয়ে আসছে।বেশির ভাগ ধর্ষণের সাথে এক বিশেষ সম্প্রদায় জড়িত, আর সাম্প্রতিক ধর্ষণকাণ্ডের ১০০ ভাগেই রা কোন না কোন ভাবে যুক্ত।এর সাথে পশ্চিমবঙ্গে এদের লাই দিয়ে মাথায় তোলার কারনে এরা আরও বেশি পশু হয়ে উঠছে। 

//
পশ্চিমবঙ্গ তে হিন্দু মেয়েদের ধর্ষন করাটা মুসলিমদের কাছে জলভাত হয়ে গেছে। চুরি ডাকাতি রেপ করার পরও পুলিশ এদের আড়াল করে কারন এদের গ্রেপ্তার করলে মুসলিম রা ভোট দেবেনা, তাছাড়া রেপিস্ট মুসলিম রা বাকি মুসলমান দের সমর্থন পায়,

কি জানি কেনো? হয়ত এটা ধর্মীয় নির্দেশ।

হিন্দু মেয়ে ধর্ষন করলে জান্নাতুল ফেরদৌস নিশ্চিত মনে হয়।

হল পবিত্র রেপ জেহাদ

আগে রেপে মুসলিম দের জড়িত থাকা টা বিচ্ছিন্ন ঘটনা ভাবতাম কিন্তু এখন যে হারে এটা বৃদ্ধি পেয়েছে তাতে আর বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে মনে হয়না

এরা ধর্মীয় উদ্দেশ্যে হিন্দু মেয়ে ধর্ষন করে এটা নিশ্চিত।//













এক আদিবাসী ধান ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি করতে এসে তার ১৫ বছর বয়সী একমাত্র কন্যা রত্নাকে (নাম পরিবর্তিত) ছয়জন মিলে ধর্ষণ করল ওসমান মোল্লা তার দলবল। গত ২৮ এপ্রিল রাত -০০ টা নাগাদ সন্দেশখালি থানার ঝুপখালি কাছাড়িপাড়ার বাসিন্দা এই ব্যবসায়ীর বাড়ির দরজা ভেঙ্গে ঘরে ঢুকে পড়ে এই ডাকাতের দল। প্রত্যেকের হাতে ছিল মারাত্মক অস্ত্রশস্ত্র। এই ব্যবসায়ী যে সেদিন ধান বিক্রি করে ৭০ হাজার টাকা পেয়েছিলেন, সেই খবর তাদের কাছে ছিল। বাড়িতে ঢুকে তারা ওই টাকা দাবি করে। মহাজনের টাকা মিটিয়ে যে নগদ ২০ হাজার টাকা ঘরে এনেছিলেন, ওই ব্যবসায়ী সেই টাকা ডাকাতদের হাতে তুলে দেন। কিন্তু তারা আরও ৫০ হাজার টাকা দাবি করে তাদের প্রচন্ড মারধর শুরু করে।জলের দুটি পাম্প মেশিন এবং ঘরের আলমারি ভেঙ্গে প্রায় চার ভরি সোনার অলংকারসহ মূল্যবান জিনিসপত্র তারা লুটপাট করে।
ওই ব্যবসায়ী এবং তার স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে তাদের একমাত্র মেয়ে রত্নাকে সঙ্গে নিয়ে ওসমানের দল ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। যাওয়ার সময় তারা বলে যায় বাকি ৫০ হাজার টাকা দিয়ে মেয়েকে ছাড়িয়ে নিতে। আতঙ্কে বেশ কিছু সময় চুপ থাকার পর কোন সাড়াশব্দ না পেয়ে চিৎকার শুরু করলে তাদের সেই চিৎকার শুনে আশপাশের মানুষ বেরিয়ে আসে। সবাই মিলে খোঁজা খুঁজি শুরু করলে নিকটবর্তী একটি খড়ের গাদায় রত্নাকে অচৈতন্য এবং সম্পূর্ণ বিবস্ত্র অবস্থায় পাওয়া যায়। স্থানীয় খুলনা হাসপাতালে চিকিৎসার পর তাকে বসিরহাট হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। রত্নার বয়ান অনুসারে তাকে যে ছয়জন মিলে ধর্ষণ করেছে, তাদের মধ্যে একজনকে সে চিনতে পেরেছে।
সূত্রের খবর অনুসারে ৩০ এপ্রিল সকাল পর্যন্ত পুলিশ ওসমান মোল্লাকে গ্রেপ্তার করেছে। এই ওসমান টি এম সি- সক্রিয় কর্মী এবং আগারাটি সরবেরিয়া অঞ্চলের উপ প্রধান কুখ্যাত সাজাহান শেখের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। স্থানীয় হিন্দুরা এদের অত্যাচারের শিকার সেই সিপিএম আমল থেকেই। এরা দুজনেই বাম জমানায় লাল ঝান্ডার শরণাগত ছিল। বাংলার রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সাথে সাথে এরাও হয়ে গেছে সবুজের পুজারী। এলাকার হিন্দুদের উপর অত্যাচার তখনও যেমন ছিল, এখনও ঠিক তেমনই আছে। এই ঘটনায় মানুষ প্রচন্ড ক্ষুব্ধ হলেও তাদের প্রতিবাদের ভাষা স্তব্ধ করে দেওয়ার জন্য ওসমান এবং সাজাহানের বাহিনী লাগাতার এলাকার দাপিয়ে বেড়াচ্ছে বলে অভিযোগ।
সদ্য পাওয়া খবরে জানা গেছে যে হিন্দুদের উপর ব্যাপক মারধর চলছে। বহু হিন্দু আহত হয়েছে, পুলিশ চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছে।  আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সাহস কারো নেই। এলাকায় হিন্দুরা সার্বিক সন্ত্রাসের শিকার। এলাকায় বিজেপি নেতারা আসায় ঘটনাটিতে রাজনৈতিক রং পড়ে গিয়েছে।




বসিরহাটে মুসলিম দের হাতে ধর্ষিতা মেয়েটি বাড়ি গিয়েছিলেন বিজেপির কয়েকজন নেতা শমিক ভট্টাচার্য, সুকুমার সর্দার তারা গ্রামবাসী দের সাথে কথা বলছিলেন

হঠাৎ হাজার খানেক মুসলমান এসে আক্রমণ শুরু করে, বিজেপি নেতারা কোনো মতে ঘটনাস্থল থেকে বেরিয়ে আসতে সম্ভব হন কিন্তু মুসলমান রা পুলিশের সামনেই ধর্ষিতার পরিবার হিন্দুদের উপর মারধর করছে

ভাইজানরা রা ক্রুদ্ধ, তারা ভাবতেও পারেন নাই মালাউন মেয়ে ধর্ষন(যেনা) করলে মালাউন পরিবার পুলিশে কমপ্ল্যান করবে, --একজন রেপ জেহাদি (কি মোল্লা টোল্লা নাম যেন) ধরা পড়েছে,, এত্তবড় সাহস, মালাউন মেয়ে ধর্ষন তো ধর্মীয় অধিকার, মালাউন রা সেই ধর্মীয় অধিকারে হস্তক্ষেপ করে ------ এই হলো হামলার কারন।

হিন্দু ছেলেরাও রেপ করে। কিন্তু শুনিনাই কোনো হিন্দু রেপিস্টের পক্ষে দাড়ায় বলে, মুসলিম রা দাড়ায়, প্রয়োজনে ধর্ষিতার বাড়ি আক্রমণ করে, ইসলাম বিপন্ন বলে বুক চাপড়ে ভিক্টিম প্লে করে চড়াও হয়। কিছুই প্রশ্ন রাখছিনা, সবাই মানুষ, সবাইকার বিবেক আছে, সবাই নিজের বিবেকবুদ্ধি কাজে লাগিয়ে বিচার করুন।

পশ্চিমবঙ্গের হিন্দু ভাইরা, আমাকে সাম্প্রদায়িক বলুন, গালি দেন কিছু যায় আসবে না, তবে একদিন বুঝতে পারবেন আজ চুপ করে থেকে কত বড় ভুল করছেন,

সেদিন আর দুরে না, যেদিন এই ঘটনার সম্মুখীন সবাইকে হতে হবে,

পশ্চিমবঙ্গের হিন্দু ভাই রা আমাদের উদ্দেশ্য মানুষ কে উস্কানি দেওয়া নয়,সত্য ঘটনা তুলে ধরা। এবার প্রশ্ন হলো আপনারা কি সত্যের মুখোমুখি হতে চান? সিদ্ধান্ত আপনাদের নিতে হবে।

চোখ বুজে থাকলেও প্রলয় বন্ধ হবার নয়।

3 comments:

  1. এই ধরনের পোষ্টের সাথে সংবাদের লিঙ্কও দিবেন। তাহলে সংবাদের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে না।

    ReplyDelete
    Replies
    1. দেখুন উপরে দুটো খবরের ছবি দেওয়া হয়েছে।

      Delete
  2. এ রকম ঘটনা না তুলে ধরলে হিন্দুদের ঘুম ভাঙবে না
    । অমানুষ রাজনিতীর কারণেভেষে যাচ্ছে আমাদের হিন্দুকুল। এভাবে আরও কিছু ঘটনা দিয়েই হিন্দুদের চোখ খুলতে হবে।

    ReplyDelete