ভারতের তিনটি জেলায় নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জামাআতুল
মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি) সক্রিয় রয়েছে। জেলা তিনটি
হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ, মালদহ ও নদীয়া। বাংলাদেশের
সীমান্তবর্তী এই জেলাগুলোয় জেএমবির ১০০ এহসার (সার্বক্ষণিক) সদস্য আছে। সেখানে ১০ হাজারের
মতো সমর্থকও তৈরি করেছে সংগঠনটি। জেএমবি
সেখানে সাতটি মাদ্রাসা গড়েছে।
রিমান্ডে থাকা জেএমবির আমির মাওলানা সাইদুর রহমান জিজ্ঞাসাবাদে এসব তথ্য জানিয়েছেন বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে। সাইদুরকে বুধবার ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। তাঁকে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি), পুলিশের বিশেষ শাখা (এসবি), সিআইডি ও পুলিশ সদর দপ্তরের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত একটি দল জিজ্ঞাসাবাদ করছে।
জিজ্ঞাসাবাদ-সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, সাইদুর রহমান জানিয়েছেন, সংগঠনের ভারতীয় অংশেরও আমির তিনি। তবে মুর্শিদাবাদের সাঈদ ওই তিন জেলার সমন্বয়ক। বাংলাদেশ থেকেই সেখানকার কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এই মুহূর্তে এই কাজে ভারতে আছেন জেএমবির শুরা সদস্য ও ঢাকা (উত্তর) বিভাগের প্রধান সোহেল মাহফুজ। সাংগঠনিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সাইদুর রহমানের অনুপস্থিতিতে সোহেল মাহফুজ ভারপ্রাপ্ত আমির হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার কথা।
জিজ্ঞাসাবাদে জেএমবির আমির বলেছেন, ভারতের মুর্শিদাবাদ, নদীয়া ও মালদহ জেলায় আহলে হাদিস সম্প্রদায়ের লোকজন বেশি। সেখানে জেএমবি সাতটি মাদ্রাসা করেছে। তাঁর দাবি, ভারতের এ তিন জেলায় জেএমবির সাংগঠনিক কাজ ভালো চলছে। সেখানে জেএমবির সামরিক কার্যক্রম নেই। সেখানকার প্রশাসনও খুব ঝামেলা করে না।
তবে মালদহ-মুর্শিদাবাদ-নদীয়া হয়ে জেএমবির অস্ত্র-বিস্ফোরকও এ দেশে আসে বলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে তথ্য রয়েছে। এতে সেখানে জেএমবির সদস্যরা সহায়তা করে বলে এর আগে গ্রেপ্তার হওয়া একাধিক জঙ্গি পুলিশের কাছে স্বীকার করেছে।
জানতে চাইলে পুলিশ সদর দপ্তরের বিশেষ গোয়েন্দা দলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জান্নাতুল হাসান জানান, এর আগে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার হওয়া আবদুর রহিম ওরফে শাহাদাত ভারতে জেএমবির তৎপরতা সম্পর্কে একই রকম তথ্য দিয়েছেন। রহিম জেএমবির প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য। তিনি পরে জেএমবি ভেঙে ‘ইসলাম ও মুসলিম’ নামে নতুন জঙ্গি সংগঠন করেন।
জান্নাতুল হাসানের নেতৃত্বে পুলিশের বিশেষ দলটি গত বছরের জুনে ঢাকা ও উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকা থেকে শাহাদাতসহ ইসলাম ও মুসলিমের শীর্ষনেতাদের গ্রেপ্তার করেন। এই কর্মকর্তার নেতৃত্বে সর্বশেষ জেএমবির শীর্ষ নেতা সাইদুরকেও গ্রেপ্তার করা হয়।
এর আগে ২০০৬ সালে গ্রেপ্তারের পর জেএমবির প্রতিষ্ঠাতা শায়খ আবদুর রহমানও তাঁর জবানবন্দিতে বলেছেন, ২০০২ সালে জনৈক বেলালকে দায়িত্বশীল করে ভারতের মালদহ জেলায় জেএমবির কার্যক্রম শুরু হয় এবং মালদহ জেলাকে জেএমবির ৬৫তম সাংগঠনিক জেলা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
উচ্চপর্যায়ের একটি সূত্র জানায়, জঙ্গি নেতা সাইদুরের দেওয়া এসব তথ্য ইতিমধ্যে সরকারের উচ্চপর্যায়েও অবহিত করা হয়েছে।
রিমান্ডে থাকা জেএমবির আমির মাওলানা সাইদুর রহমান জিজ্ঞাসাবাদে এসব তথ্য জানিয়েছেন বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে। সাইদুরকে বুধবার ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। তাঁকে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি), পুলিশের বিশেষ শাখা (এসবি), সিআইডি ও পুলিশ সদর দপ্তরের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত একটি দল জিজ্ঞাসাবাদ করছে।
জিজ্ঞাসাবাদ-সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, সাইদুর রহমান জানিয়েছেন, সংগঠনের ভারতীয় অংশেরও আমির তিনি। তবে মুর্শিদাবাদের সাঈদ ওই তিন জেলার সমন্বয়ক। বাংলাদেশ থেকেই সেখানকার কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ ও নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এই মুহূর্তে এই কাজে ভারতে আছেন জেএমবির শুরা সদস্য ও ঢাকা (উত্তর) বিভাগের প্রধান সোহেল মাহফুজ। সাংগঠনিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সাইদুর রহমানের অনুপস্থিতিতে সোহেল মাহফুজ ভারপ্রাপ্ত আমির হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার কথা।
জিজ্ঞাসাবাদে জেএমবির আমির বলেছেন, ভারতের মুর্শিদাবাদ, নদীয়া ও মালদহ জেলায় আহলে হাদিস সম্প্রদায়ের লোকজন বেশি। সেখানে জেএমবি সাতটি মাদ্রাসা করেছে। তাঁর দাবি, ভারতের এ তিন জেলায় জেএমবির সাংগঠনিক কাজ ভালো চলছে। সেখানে জেএমবির সামরিক কার্যক্রম নেই। সেখানকার প্রশাসনও খুব ঝামেলা করে না।
তবে মালদহ-মুর্শিদাবাদ-নদীয়া হয়ে জেএমবির অস্ত্র-বিস্ফোরকও এ দেশে আসে বলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে তথ্য রয়েছে। এতে সেখানে জেএমবির সদস্যরা সহায়তা করে বলে এর আগে গ্রেপ্তার হওয়া একাধিক জঙ্গি পুলিশের কাছে স্বীকার করেছে।
জানতে চাইলে পুলিশ সদর দপ্তরের বিশেষ গোয়েন্দা দলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জান্নাতুল হাসান জানান, এর আগে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার হওয়া আবদুর রহিম ওরফে শাহাদাত ভারতে জেএমবির তৎপরতা সম্পর্কে একই রকম তথ্য দিয়েছেন। রহিম জেএমবির প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য। তিনি পরে জেএমবি ভেঙে ‘ইসলাম ও মুসলিম’ নামে নতুন জঙ্গি সংগঠন করেন।
জান্নাতুল হাসানের নেতৃত্বে পুলিশের বিশেষ দলটি গত বছরের জুনে ঢাকা ও উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকা থেকে শাহাদাতসহ ইসলাম ও মুসলিমের শীর্ষনেতাদের গ্রেপ্তার করেন। এই কর্মকর্তার নেতৃত্বে সর্বশেষ জেএমবির শীর্ষ নেতা সাইদুরকেও গ্রেপ্তার করা হয়।
এর আগে ২০০৬ সালে গ্রেপ্তারের পর জেএমবির প্রতিষ্ঠাতা শায়খ আবদুর রহমানও তাঁর জবানবন্দিতে বলেছেন, ২০০২ সালে জনৈক বেলালকে দায়িত্বশীল করে ভারতের মালদহ জেলায় জেএমবির কার্যক্রম শুরু হয় এবং মালদহ জেলাকে জেএমবির ৬৫তম সাংগঠনিক জেলা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
উচ্চপর্যায়ের একটি সূত্র জানায়, জঙ্গি নেতা সাইদুরের দেওয়া এসব তথ্য ইতিমধ্যে সরকারের উচ্চপর্যায়েও অবহিত করা হয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের ইসলামী দলগুলো বলছে হিন্দু এবং ইহুদীরা
জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশকে মদদ দিচ্ছে। কিন্তু এটা
প্রমাণিত ভারতীয় মুসলমানরাই জামাআতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশকে মদদ দিচ্ছে। বাংলাদেশ
সীমান্তবর্তী ভারতীয় ভূখণ্ড যেমন পশ্চিমবঙ্গ আর আসামে হাজার হাজার বাংলাদেশী
অনুপ্রববেশকারি রয়েছে। এদের সাথে
ভারতীয় মুসলমানরা যোগ দিয়েছে। এদের মদদ
দিচ্ছে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই। এই ভারতীয়
মুসলমানরা বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারীদের সহায়তায় আসামে দাঙ্গা লাগিয়েছে। ভারতের সরকার
নিজের ভোট ব্যাংক রক্ষায় এদের কিছু বলে না এবং নিজের সর্বনাশ নিজে ডেকে আনছে। এই
ক্যান্সারকে দূর করতে মিয়ানমারের পথ বেছে নিতে হবে। মিয়ানমারের
দাঙ্গা হচ্ছে দুই পক্ষের ভিতর। দাঙ্গা শুরুর ৬ দিন পর ২৯ জনের মৃত্যু হয় — ১৩ জন বৌদ্ধ, ১৬
জন মুসলিম; ৯টি
বৌদ্ধ বিহার ও ৭টি মসজিদ ধ্বংস হয়েছে। এই পরিসংখ্যান থেকে বুঝা যায় দাঙ্গা একমুখী নয় । বরং মুসলিমরা এর সুচণা করে এবং পরে বৌদ্ধরা পালটা আঘাত করে। মনে রাখতে হবে শুক্রবার বাদ-জুমা মুসলিমদের চিরাচরিত জিহাদ-দাঙ্গা
সূচণার করার সময় এবং মিয়ানমারের এ দাঙ্গা শুরু হয় ৮ জুন শুক্রবার বাদ-জুমা।
বাংলাদেশ থেকে ৪ চার শতাব্দীর বেশী সময় ধরে আরাকানে মুসলিম জিহাদী অভিযান, এবং বার বার আরাকানে মুসলিম অধিকার ও শাসন প্রতিষ্ঠা সেখানে মুসলিম সম্প্রদায় গঠনে ভূমিকা রাখে।
রোহিংগারা আরবী-উর্দু হরফে লেখা শুরু করে, তার মানে যদি তারা নিশ্চিত আরব হবে, তাহলে মালেই-ইন্দোনেশীয়রা সবাই ইংরেজ, কারণ তারা ইংরেজী হরফে লিখে। এবং এটাও নিশ্চিত যে, ইংরেজরা বাংলা অধিকার না করলে আমরা আজ আরবী হরফেই লিখতাম — হোক সে ফারসী-উর্দু কিংবা বাংলা ভাষা।
বাংলাদেশ থেকে ৪ চার শতাব্দীর বেশী সময় ধরে আরাকানে মুসলিম জিহাদী অভিযান, এবং বার বার আরাকানে মুসলিম অধিকার ও শাসন প্রতিষ্ঠা সেখানে মুসলিম সম্প্রদায় গঠনে ভূমিকা রাখে।
রোহিংগারা আরবী-উর্দু হরফে লেখা শুরু করে, তার মানে যদি তারা নিশ্চিত আরব হবে, তাহলে মালেই-ইন্দোনেশীয়রা সবাই ইংরেজ, কারণ তারা ইংরেজী হরফে লিখে। এবং এটাও নিশ্চিত যে, ইংরেজরা বাংলা অধিকার না করলে আমরা আজ আরবী হরফেই লিখতাম — হোক সে ফারসী-উর্দু কিংবা বাংলা ভাষা।
আরাকানে কয়েক শত বছরব্যাপী মুসলিম জিহাদ অভিযান, যে
সেখানে মুসলিম সম্প্রদায় গঠনে বড় ভূমিকা রেখেছে, সেটা নাঙ্গা ছেলে-মেয়েরও
বুঝা উচিত। এবং
কিভাবে মুসলিম বাংগালীদের কাছে তারা চট্টগ্রাম হারালো, যা
ছিল বাংলা-ভাগের চেয়েও কঠিন আঘাত আরাকানদের জন্য, তা অনুধাবনেও
সাহায্য করবে।
চট্টগ্রামের সমতলভূমির বাঙ্গালীরা গিয়ে আর্মির
সহায়তায় জোরদখল, লুণ্ঠন, ধর্ষণ, অগ্নি-সংযোগ, হত্যা
ইত্যাদির মাধ্যমে আরাকানী পাহাড়ীদেরকে তাদের নিজ বাসভূমিতে দুই দশকের মাঝে
সংখ্যালঘু করে ফেলে। বোম্বে, সিডনী, মামলো হয়ে
অসলো পর্যন্ত মুসলিমরা ধর্ষণ, ড্রাগ কার্টেল চোরা-চালানী, আন্ডার
অয়ার্ড গ্যাং ইত্যাদিতে প্রায় একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করেছে। অসলোতে ধর্ষণ সাংঘাতিকভাবে বেড়ে যাচ্ছে এবং বিগত পাঁচ বছরের
সব ধর্ষণই করেছে ইমিগ্র্যান্টরা, প্রধানত মুসলিম।
রোহিঙ্গা দস্যুদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে মিয়ানমার সরকার যে পদক্ষেপ নিয়েছে তা অনুসরণ করতে হবে ভারতকে।
মুচলিম সবগুলারে বলি দিতে হপে।মুচলিমরা সব বান্চোত।মাইয়াগুলারে তুইলে আনতে হপে।
ReplyDelete