আজ রোববার বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উত্সব শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা। ধর্মীয় ভাবগম্ভীর পরিবেশে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মানুষ উত্সব উদযাপনের লক্ষ্যে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন।
বৌদ্ধ ধর্মমতে, আজ থেকে ২ হাজার ৫৫৫ বছর আগে এই দিনে মহামতি গৌতম বুদ্ধ আবির্ভূত হয়েছিলেন। তার জন্ম, বোধিলাভ ও মহাপ্রয়াণ বৈশাখী পূর্ণিমার দিনে হয়েছিল বলে এর (বৈশাখী পূর্ণিমা) অপর নাম দেয়া হয় ‘বুদ্ধ পূর্ণিমা’।
সিদ্ধার্থ গৌতম (Sanskrit: सिद्धार्थ गौतम; Pali: Siddhattha Gotama, সিদ্ধাত্থ গোতম) ছিলেন প্রাচীন ভারতের এক ধর্মগুরু এবং বৌদ্ধধর্মের প্রতিষ্ঠাতা। অধিকাংশ বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মতে, তিনিই আমাদের যুগের সর্বোচ্চ বুদ্ধ (পালি: সম্মাসম্বুদ্ধ, সংস্কৃত: সম্যকসম্বুদ্ধ)। বুদ্ধ শব্দের অর্থ আলোকপ্রাপ্ত ব্যক্তি বা দিব্যজ্ঞানপ্রাপ্ত ব্যক্তি। তাঁর জন্মের ও মৃত্যুর সঠিক সময়কাল অজ্ঞাত। প্রাক-বিংশ শতাব্দী ঐতিহাসিকেরা তাঁর জীবৎকালকে সীমাবদ্ধ করেছেন ৫৬৩ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে ৪৩৮ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের মধ্যে।তবে কোনো কোনো আধুনিক ঐতিহাসিকের মতে, গৌতম বুদ্ধের মৃত্যু ঘটে ৪৮৬ থেকে ৪৮৩ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের মধ্যবর্তী কোনো এক সময়ে; আবার কোনো কোনো মতে, ৪১১ থেকে ৪০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের মধ্যে।
গৌতম বুদ্ধের অপর নাম "শাক্যমুনি"। তিনি বৌদ্ধধর্মের কেন্দ্রীয় ব্যক্তিত্ব। অনুমিত হয়, তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর অনুগামীরা তাঁর জীবনকথা, শিক্ষা ও বৌদ্ধ সংঘের সন্ন্যাস-বিধি লিপিবদ্ধ করেন। তাঁর শিক্ষাগুলি প্রথম দিকে মুখে মুখে প্রচলিত ছিল। বুদ্ধের মৃত্যুর প্রায় চারশো বছর পর এগুলি লিপিবদ্ধ করা হয়।
বৌদ্ধধর্মের পাশাপাশি হিন্দুধর্ম, আহমদিয়া মুসলিম সম্প্রদায় ও বাহাই ধর্মমতের মতো বিশ্বধর্মেও তাঁকে দেবতা বা মহামানব বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
সিদ্ধার্থের পিতা ছিলেন শাক্য বংশীয় রাজা শুদ্ধোদন। মাতামায়াদেবী। মায়াদেবী কপিলাবস্তু থেকে পিতার রাজ্যে যাবার পথে লুম্বিনি গ্রামে (অধুনা নেপালের অন্তর্গত) সিদ্ধার্থের জন্ম দেন। তাঁর জন্মের সপ্তম দিনে মায়াদেবীর জীবনাবসান হয়। পরে তিনি বিমাতা গৌতমী কতৃক লালিত হন। ধারণা করা হয় তাঁর নামের "গৌতম" অংশটি বিমাতার নাম থেকেই এসেছে। আবার কারও কারও মতে এটি তাঁর পারিবারিক নাম। জন্মের পঞ্চম দিনে রাজা
৮ জন জ্ঞানী ব্যক্তিকে সদ্যোজাত শিশুর নামকরণ ও ভবিষ্যৎ বলার জন্য ডাকেন। তাঁর নাম দেওয়া হয় সিদ্ধার্থ - "যে সিদ্ধিলাভ করেছে, বা যার উদ্দেশ্য সফল হয়েছে"। তাঁদের মধ্যে একজন বলেন, রাজকুমার একদিন সত্যের সন্ধানে বেরিয়ে যাবেন এবং বোধিপ্রাপ্তহবেন। একজন রাজপুত্র হিসেবে সিদ্ধার্থ বিভিন্ন শাখায় শিক্ষা লাভ করেন।
সিদ্ধার্থ গৌতমের বিবাহ
সম্বন্ধে দুধরনের মত আছে। প্রথম
মত অনুসারে ১৬ বছর বয়সে তিনি একটি প্রতিযোগিতায় তাঁর স্ত্রীকে লাভ করেন। অতঃপর পুত্র রাহুল জন্মগ্রহণ করে। আর একটি মত অনুসারে ২৮ বছর বয়সে তাঁকে সংসারের প্রতি
মনোযোগী করার জন্য তাঁর পিতামাতা তাঁকে রাজকন্যা যশোধরার সাথে বিবাহ দেন। পরবর্তী বছরে জন্ম নেয় পুত্র রাহুল।
মহানিষ্ক্রমণ
কথিত আছে,
একদিন রাজকুমার সিদ্ধার্থ বেড়াতে
বের হলে ৪ জন ব্যক্তির সাথে তাঁর সাক্ষাৎ হয়। প্রথমে তিনি একজন বৃদ্ধ মানুষ,
অতঃপর একজন অসুস্থ মানুষ এবং শেষে
একজন মৃত মানুষকে দেখতে পান। তিনি
তাঁর সহিস চন্নকে এ প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করলে, চন্ন তাঁকে বুঝিয়ে বলেন যে এটিই সকল মানুষের নিয়তি। আবার একদিন (কারও কারও মতে সেদিনই) তিনি চন্নকে নিয়ে বের
হলেন। এবারে তিনি দেখা পেলেন একজন সাধুর,
যিনি মুণ্ডিতমস্তক এবং পীতবর্ণের
জীর্ণ বাস পরিহিত। চন্নকে
এঁর সম্বন্ধে জিজ্ঞেস করলে, তিনি বলেন উনি একজন সন্ন্যাসী,
যিনি নিজ জীবন ত্যাগ করেছেন মানুষের
দুঃখের জন্য। রাজকুমার সিদ্ধার্থ সেই রাত্রেই ঘুমন্ত স্ত্রী,
পুত্র,
পরিবারকে নিঃশব্দ বিদায় জানিয়ে
তিনি প্রাসাদ ত্যাগ করেন। সাথে
নিলেন চন্নকে। প্রাসাদ থেকে বেরিয়ে বনের শেষ প্রান্তে পৌঁছিয়ে তিনি
থামলেন। তলোয়ার দিয়ে কেটে ফেললেন তার লম্বা চুল। অতঃপর চন্নকে বিদায় জানিয়ে যাত্রা শুরু করলেন
জ্ঞানান্বেষণে, মাত্র
২৯ বছর বয়সে। সিদ্ধার্থের এই যাত্রাকেই বলা হয় মহানিষ্ক্রমণ।
বোধিলাভ
মহাপরিনির্বাণলাভ
সমস্ত জীবন ধরে তাঁর দর্শন
এবং বাণী প্রচার করে অবশেষে আনুমানিক ৫৪৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দে ৮০ বছর বয়সে বৈশাখী
পূর্ণিমা তিথিতে কুশীনগরে ভগবান তথাগত মহাপরিনির্বাণলাভ করেন।
এ উপলক্ষে আজ সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। উত্সব উপলক্ষে রাষ্ট্র্রপতি মো. জিল্লুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদল বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া গতকাল পৃথক পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে তারা বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের প্রতি শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি তার বাণীতে পারস্পরিক সহাবস্থান, সহমর্মিতা ও ভ্রাতৃত্ব বজায় রেখে নিজ নিজ অবস্থান থেকে দেশ ও জাতিগঠনে যথাযথ অবদান রাখতে সব ধর্মের মানুষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে দেশের বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের আন্তরিক শুভেচ্ছা
ও অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, বৌদ্ধ ধর্মের প্রবর্তক
মহামতি গৌতম বুদ্ধ শান্তি ও মানবতার মূর্তপ্রতীক। তার সাধনা ছিল এ
পৃথিবীকে মানবসমাজের জন্য শান্তির আবাসভূমি হিসেবে গড়ে তোলা। ন্যায়পরায়ণতা, সত্যবাদিতা, পবিত্রতা, আত্মসংযম, শিষ্টাচার, সারল্য, ক্ষমা, দয়া-দাক্ষিণ্য ইত্যাদি
গুণাবলি তিনি সমাজে প্রতিষ্ঠা করতে নিরবচ্ছিন্ন প্রচেষ্টা চালিয়েছেন। দুস্থ এবং
পরোপকারের সমুজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে তিনি চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন। রাষ্ট্রপতি
বলেন, মানুষে মানুষে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন ও জীবের প্রতি তার গভীর মমত্ববোধ আজও
মানবসমাজকে অনুপ্রাণিত করে। সবার সুখ কামনায় তিনি নিজের সুখ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় জীবন বিসর্জন
দিয়েছিলেন। ভোগ নয়, ত্যাগই মানুষের জীবনকে মহীয়ান-গরীয়ান করে তোলে, মহামতি বুদ্ধের জীবন
তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ।
প্রধানমন্ত্রী তার বাণীতে বলেন, বিশ্বের শান্তিপ্রিয় মানুষের জন্য গৌতম বুদ্ধ যে আদর্শ রেখে গেছেন, তা লালন করে দেশ ও জাতির কল্যাণে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। বাণীতে শেখ হাসিনা মহামতি গৌতম বুদ্ধের জন্ম, বোধিলাভ এবং মহাপ্রয়াণের স্মৃতিবিজড়িত পবিত্র বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে দেশের বৌদ্ধ সম্প্রদায়সহ দেশবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভয়, লোভ, লালসাকে অতিক্রম করে গৌতম বুদ্ধ আজীবন সাম্য, মৈত্রী, ত্যাগ, করুণা ও অহিংসা লালন করেছেন। সারা বিশ্বে তিনি শান্তির অমিয় বাণী প্রচার করেছেন। বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। এদেশে প্রত্যেক ধর্মের মানুষ মুক্ত পরিবেশে নিজ নিজ ধর্ম নির্বিঘ্নে প্রতিপালন করে থাকেন।
বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া তার বাণীতে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেছেন, যুগে যুগে মহামানবরা পথভ্রষ্ট মানুষকে সত্যের আলো দেখিয়েছেন, চিনিয়েছেন কল্যাণের পথ। সব প্রতিবন্ধকতা ও প্রতিকূলতার মধ্যেও সত্য ও ন্যায়ের পথে মানুষকে আহ্বান করেছেন। ‘হিংসা দিয়ে হিংসার ধ্বংস নয়’ সে কারণেই স্মরণ করতে হয় অহিংসার মহামতি বুদ্ধের এ বাণী চিরকালীন, আজও মানবজাতির জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য। জাতিতে জাতিতে ধ্বংসাত্মক প্রতিযোগিতায় মানবজাতি আজ যখন ছিন্নভিন্ন তখন মহামতি গৌতম বুদ্ধের অহিংসা, মানবপ্রেম ও শান্তির বাণী বিশ্ববাসীকে দেখাতে পারে মহামিলনের পথ। বাণীতে বেগম জিয়া বলেন, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী দর্শনেই এদেশের সব বর্ণ, ধর্মীয় সম্প্রদায় ও নৃগোষ্ঠীগুলোর সম্মিলিত আকাঙ্ক্ষার স্ফূরণ ঘটে। বাংলাদেশে সব ধর্মের অনুসারীরা পারস্পরিক সৌহার্দ্যের বন্ধনে আবদ্ধ। আমরা ধর্মীয় সংখ্যাগুরু ও সংখ্যালঘু বিভাজনে বিশ্বাস করি না। আমরা সবাই বাংলাদেশী।
এছাড়া বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশন, বাংলাদেশ বৌদ্ধ সাংস্কৃতিক পরিষদসহ বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা বৌদ্ধ সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। আজ সকালে মঙ্গল প্রদীপ জ্বালিয়ে এ দিনের অনুষ্ঠানের সূচনা হবে। পরে বিভিন্ন ধর্মীয় কার্যাদি পালিত হবে। রাজধানীসহ সারাদেশের বৌদ্ধবিহারে এ উপলক্ষে বিশেষ কর্মসূচি পালন করা হবে। কর্মসূচির মধ্যে শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রধানমন্ত্রী তার বাণীতে বলেন, বিশ্বের শান্তিপ্রিয় মানুষের জন্য গৌতম বুদ্ধ যে আদর্শ রেখে গেছেন, তা লালন করে দেশ ও জাতির কল্যাণে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। বাণীতে শেখ হাসিনা মহামতি গৌতম বুদ্ধের জন্ম, বোধিলাভ এবং মহাপ্রয়াণের স্মৃতিবিজড়িত পবিত্র বুদ্ধ পূর্ণিমা উপলক্ষে দেশের বৌদ্ধ সম্প্রদায়সহ দেশবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভয়, লোভ, লালসাকে অতিক্রম করে গৌতম বুদ্ধ আজীবন সাম্য, মৈত্রী, ত্যাগ, করুণা ও অহিংসা লালন করেছেন। সারা বিশ্বে তিনি শান্তির অমিয় বাণী প্রচার করেছেন। বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। এদেশে প্রত্যেক ধর্মের মানুষ মুক্ত পরিবেশে নিজ নিজ ধর্ম নির্বিঘ্নে প্রতিপালন করে থাকেন।
বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া তার বাণীতে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেছেন, যুগে যুগে মহামানবরা পথভ্রষ্ট মানুষকে সত্যের আলো দেখিয়েছেন, চিনিয়েছেন কল্যাণের পথ। সব প্রতিবন্ধকতা ও প্রতিকূলতার মধ্যেও সত্য ও ন্যায়ের পথে মানুষকে আহ্বান করেছেন। ‘হিংসা দিয়ে হিংসার ধ্বংস নয়’ সে কারণেই স্মরণ করতে হয় অহিংসার মহামতি বুদ্ধের এ বাণী চিরকালীন, আজও মানবজাতির জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য। জাতিতে জাতিতে ধ্বংসাত্মক প্রতিযোগিতায় মানবজাতি আজ যখন ছিন্নভিন্ন তখন মহামতি গৌতম বুদ্ধের অহিংসা, মানবপ্রেম ও শান্তির বাণী বিশ্ববাসীকে দেখাতে পারে মহামিলনের পথ। বাণীতে বেগম জিয়া বলেন, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী দর্শনেই এদেশের সব বর্ণ, ধর্মীয় সম্প্রদায় ও নৃগোষ্ঠীগুলোর সম্মিলিত আকাঙ্ক্ষার স্ফূরণ ঘটে। বাংলাদেশে সব ধর্মের অনুসারীরা পারস্পরিক সৌহার্দ্যের বন্ধনে আবদ্ধ। আমরা ধর্মীয় সংখ্যাগুরু ও সংখ্যালঘু বিভাজনে বিশ্বাস করি না। আমরা সবাই বাংলাদেশী।
এছাড়া বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশন, বাংলাদেশ বৌদ্ধ সাংস্কৃতিক পরিষদসহ বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা বৌদ্ধ সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। আজ সকালে মঙ্গল প্রদীপ জ্বালিয়ে এ দিনের অনুষ্ঠানের সূচনা হবে। পরে বিভিন্ন ধর্মীয় কার্যাদি পালিত হবে। রাজধানীসহ সারাদেশের বৌদ্ধবিহারে এ উপলক্ষে বিশেষ কর্মসূচি পালন করা হবে। কর্মসূচির মধ্যে শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
আরও জানতে এখানে ক্লিক করুন
No comments:
Post a Comment