এক বড় ধরনের পুলিসী অভিযানে কর্ণাটকে ধরা পড়লো ১১জন। সন্দেহ এদের সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে লস্কর-ই-তৈবা ও হরকত-উল-জিহাদি-ইসলামি (হুজি)-র মতো উগ্রপন্থী গোষ্ঠীর। বেঙ্গালুরু পুলিস পরে একাই এই অভিযানের কৃতিত্ব দাবি করলেও প্রাথমিকভাবে জানানো হয়েছিল উত্তর পুলিসের একটি দল কর্ণাটকের পুলিসের সাহায্য নিয়ে এই অভিযানকে সফল রূপ দিয়েছে।
রাজ্য পুলিসের প্রধান এল আর পাচাউ বৃহস্পতিবার বেঙ্গালুরুর পুলিস কমিশনার জ্যোতিপ্রকাশ মিরজিকে নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলনে জানিয়েছেন, ধৃতদের কাছ থেকে একটি বিদেশী পিস্তল, সাত রাউন্ড গোলাবারুদ ছাড়াও বেশ কিছু যন্ত্রপাতি উদ্ধার হয়েছে। ধৃতদের মধ্যে একটি ইংরাজী দৈনিকের এক সাংবাদিকও রয়েছেন বলে পুলিস সূত্রে জানানো হয়েছে। মিরজির দাবি, বেশ কয়েকদিন ধরে জোগাড় করা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতেই গতকাল উত্তর কর্ণাটকের হুবলি ও বেঙ্গালুরু থেকে এদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে এই অভিযানে উত্তর প্রদেশ পুলিসের যোগাযোগের সত্যতা অস্বীকার করেছেন।
প্রাথমিকভাবে খবর ছিল, পুলিস ২০১০-এ চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বিস্ফোরণের ঘটনায় ইন্ডিয়ান মুজাহিদিনের চারজন উগ্রপন্থীকে আটক করেছে। পুলিস সূত্রের দাবি, ধৃতদের মধ্যে একজনকে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ নিয়ে উপসাগরীয় দেশে প্রশিক্ষণ দিয়েছে লস্কর-ই-তৈবা। তাঁদের আরো দাবি, কর্ণাটকের সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ চালাতে অন্তত তিনজন লস্কর সন্ত্রাসবাদীর হাত রয়েছে। ধৃতদের মধ্যে একজন বিজ্ঞানী এবং একজন চিকিৎসক রয়েছেন বলে ঐ সূত্রের দাবি।
পুলিস প্রধান মিরজি অবশ্য ধৃতদের নাম জানিয়েছেন। এদের সকলেরই বয়স তিরিশের নিচে। ধৃতরা হলো, শোহীব আহমেদ মির্জা (২৫), আবদুল্লা (২৫), আজাজ আহমদ মির্জা (২৮), মতিউর রেহমান সিদ্দিকি (২৬)— এঁরা সকলেই বেঙ্গালুরুর। এছাড়া বাকিরা হলেন ওবেদুল্লা ইমরান বাহাদুর (২৪), মহম্মদ সাদিক লস্কর (২৮), ওয়াহিদ হুসেইন (২৬), বাবা (২৬) এবং ড. জাফর ইকবার শোলাপুর (২৭)।
রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আর অশোক জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীল শিণ্ডে তাঁকে টেলিফোন করে রাজ্য পুলিসের এই অভিযানের জন্য প্রশংসা করেছেন।
তদন্তের স্বার্থে পুলিস এব্যাপারে বিস্তারিত কিছু জানাতে না চেয়ে দাবি করেছে, শীঘ্রই হয়তো আরো কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হবে। জানা গেছে, উত্তর প্রদেশ পুলিস এই অভিযানের জন্য দুটি দল গঠন করেছে। একটি দল গেছে কর্ণাটকে, দ্বিতীয়টি পশ্চিমবঙ্গে।
রাজ্য পুলিসের প্রধান এল আর পাচাউ বৃহস্পতিবার বেঙ্গালুরুর পুলিস কমিশনার জ্যোতিপ্রকাশ মিরজিকে নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলনে জানিয়েছেন, ধৃতদের কাছ থেকে একটি বিদেশী পিস্তল, সাত রাউন্ড গোলাবারুদ ছাড়াও বেশ কিছু যন্ত্রপাতি উদ্ধার হয়েছে। ধৃতদের মধ্যে একটি ইংরাজী দৈনিকের এক সাংবাদিকও রয়েছেন বলে পুলিস সূত্রে জানানো হয়েছে। মিরজির দাবি, বেশ কয়েকদিন ধরে জোগাড় করা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতেই গতকাল উত্তর কর্ণাটকের হুবলি ও বেঙ্গালুরু থেকে এদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে এই অভিযানে উত্তর প্রদেশ পুলিসের যোগাযোগের সত্যতা অস্বীকার করেছেন।
প্রাথমিকভাবে খবর ছিল, পুলিস ২০১০-এ চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বিস্ফোরণের ঘটনায় ইন্ডিয়ান মুজাহিদিনের চারজন উগ্রপন্থীকে আটক করেছে। পুলিস সূত্রের দাবি, ধৃতদের মধ্যে একজনকে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ নিয়ে উপসাগরীয় দেশে প্রশিক্ষণ দিয়েছে লস্কর-ই-তৈবা। তাঁদের আরো দাবি, কর্ণাটকের সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ চালাতে অন্তত তিনজন লস্কর সন্ত্রাসবাদীর হাত রয়েছে। ধৃতদের মধ্যে একজন বিজ্ঞানী এবং একজন চিকিৎসক রয়েছেন বলে ঐ সূত্রের দাবি।
পুলিস প্রধান মিরজি অবশ্য ধৃতদের নাম জানিয়েছেন। এদের সকলেরই বয়স তিরিশের নিচে। ধৃতরা হলো, শোহীব আহমেদ মির্জা (২৫), আবদুল্লা (২৫), আজাজ আহমদ মির্জা (২৮), মতিউর রেহমান সিদ্দিকি (২৬)— এঁরা সকলেই বেঙ্গালুরুর। এছাড়া বাকিরা হলেন ওবেদুল্লা ইমরান বাহাদুর (২৪), মহম্মদ সাদিক লস্কর (২৮), ওয়াহিদ হুসেইন (২৬), বাবা (২৬) এবং ড. জাফর ইকবার শোলাপুর (২৭)।
রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আর অশোক জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীল শিণ্ডে তাঁকে টেলিফোন করে রাজ্য পুলিসের এই অভিযানের জন্য প্রশংসা করেছেন।
তদন্তের স্বার্থে পুলিস এব্যাপারে বিস্তারিত কিছু জানাতে না চেয়ে দাবি করেছে, শীঘ্রই হয়তো আরো কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হবে। জানা গেছে, উত্তর প্রদেশ পুলিস এই অভিযানের জন্য দুটি দল গঠন করেছে। একটি দল গেছে কর্ণাটকে, দ্বিতীয়টি পশ্চিমবঙ্গে।
No comments:
Post a Comment