শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলায় দেশ ত্যাগের হুমকি দিয়ে হিন্দুদের চিঠি দেয়া হয়েছে।
মুসলিম ইয়াং গ্রুপ নামে একটি সংগঠনের নামে লেখা ওই চিঠিতে দেশত্যাগ না করলে হিন্দুদের হত্যার হুমকি দেয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ভোরে উপজেলা সদরের হিন্দু মহল্লায় এ চিঠি বিলি করা হয় বলে জানান সেখানকার বাসিন্দা অনন্ত কুমার।
তিনি বলেন, হিন্দু মহল্লার প্রায় ২৫টি বাড়িতে এ চিঠি দেয়া হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, “তোমরা হিন্দু, মুসলিমের চরম শত্রু। তোমরা আসামের মুসলিমদের অন্যায়ভাবে দিনের পর দিন হত্যা করে আসছ। আর তোমাদের ঝিনাইগাতীর মাটিতে বেঁচে থাকার অধিকার নেই, আমরা দিব না। পরবর্তী চরমপত্র দেয়ার আগেই বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতবাসী হবে। তা না হলে গণহারে হত্যা করে আসামের মুসলিম নিধনের প্রতিশোধ নেয়া হবে।”
“তোমরা আমাদের জাতীয় শত্রু। তোমরা আমাদের জমিতে ঘর-বাড়ী নির্মাণ করে আমাদের জায়গা-জমি দখল করে আছ। দেখি তোমাদের ভগবান কি করে বাঁচায়? ধন্যবাদান্তে মুসলিম ইয়াং গ্রুপ, শ্মশান ঘাট।”
এ চিঠি পাওয়ার পর শেরপুরের পুলিশ সুপার মো. আনিসুর রহমান দুপুরে স্থানীয় পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আতঙ্কিত হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের নিয়ে একটি সভা করেন।
পুলিশ সুপার বলেন, “যারা এসব চিঠি দিয়েছে তাদের কঠোর হাতে দমন করা হবে।”
এছাড়া হিন্দুদের নিরাপত্তার জন্য পুলিশের বিশেষ নজরদারি থাকবে বলেও জানান তিনি।
মুসলিম ইয়াং গ্রুপ নামে একটি সংগঠনের নামে লেখা ওই চিঠিতে দেশত্যাগ না করলে হিন্দুদের হত্যার হুমকি দেয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ভোরে উপজেলা সদরের হিন্দু মহল্লায় এ চিঠি বিলি করা হয় বলে জানান সেখানকার বাসিন্দা অনন্ত কুমার।
তিনি বলেন, হিন্দু মহল্লার প্রায় ২৫টি বাড়িতে এ চিঠি দেয়া হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, “তোমরা হিন্দু, মুসলিমের চরম শত্রু। তোমরা আসামের মুসলিমদের অন্যায়ভাবে দিনের পর দিন হত্যা করে আসছ। আর তোমাদের ঝিনাইগাতীর মাটিতে বেঁচে থাকার অধিকার নেই, আমরা দিব না। পরবর্তী চরমপত্র দেয়ার আগেই বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতবাসী হবে। তা না হলে গণহারে হত্যা করে আসামের মুসলিম নিধনের প্রতিশোধ নেয়া হবে।”
“তোমরা আমাদের জাতীয় শত্রু। তোমরা আমাদের জমিতে ঘর-বাড়ী নির্মাণ করে আমাদের জায়গা-জমি দখল করে আছ। দেখি তোমাদের ভগবান কি করে বাঁচায়? ধন্যবাদান্তে মুসলিম ইয়াং গ্রুপ, শ্মশান ঘাট।”
এ চিঠি পাওয়ার পর শেরপুরের পুলিশ সুপার মো. আনিসুর রহমান দুপুরে স্থানীয় পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আতঙ্কিত হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের নিয়ে একটি সভা করেন।
পুলিশ সুপার বলেন, “যারা এসব চিঠি দিয়েছে তাদের কঠোর হাতে দমন করা হবে।”
এছাড়া হিন্দুদের নিরাপত্তার জন্য পুলিশের বিশেষ নজরদারি থাকবে বলেও জানান তিনি।
No comments:
Post a Comment