মুহম্মদ কি কল্কি পুরান এর কল্কি অবতার?এ নিয়ে ইসলামিক অপপ্রচার আর প্রকৃত সত্যের তফাত টা নিজেরাই দেখে নেই-
1. কল্কি পুরান এ বলা আছে কল্কি অবতার এর পিতা মারা যাবে তার জন্মের পর কিন্তু মুহম্মদ এর ক্ষেত্রে উল্টো হয়েছিল। (1:2:15 Kalki Purna)
2.//কল্কি পুরান 2nd অধ্যায় ১৫নং অনুচ্ছেদে আছে যে
তিনি জন্ম নিবেন মাসের এক ১২ তারিখে ( মোহাম্মাদ (সঃ) ১২ ই রবিউল আউয়াল মাসের ১২তারিখে জন্ম গ্রহন করেছিলেন)//
এই দাব
3.//আর বলা আছে তার বাবার হবে বিষ্ণুইয়াসি যার অর্থ সৃষ্টিকর্তার গোলাম। আব্দুল্লাহ শব্দের অর্থ ও সৃষ্টিকর্তার গোলাম।//আসলে নামটা হবে বিষ্ণুযশ যার অর্থ "ঈশ্বরের গর্ব",সৃষ্টিকর্তার গোলাম নয়4.//সুমতিঃ “সু” অর্থ শান্ত এবং “মতি” অর্থ আত্মা বা হৃদয়। অর্থাৎ “সুমতি” শব্দের অর্থ পরিতুষ্ট আত্মা। আবরীতে “আমিনা” শব্দের অর্থও শান্ত বা পরিতুষ্ট আত্মা। (আমিনা নবীহযরত মুহাম্মদের মাতার নাম)//মতি অর্থ আত্মা তা এই প্রথম শুনলাম।হাহাহা4.//এবার আসুন সংস্কৃত “শম্ভুল” শব্দ কি বুঝানো হয়েছে?ভারতের বৈদিক যুগের পন্ডিতরা পৃথিবীর স্থলভাগকে সাতটি অঞ্চলে ভাগ করেছিলেন।১.জম্বুঃ ভারত, তিব্বত ও চীনঅঞ্চল২.শাকঃ পারস্য ও ইরাক অঞ্চল৩.কুশঃ আফ্রিকা অঞ্চল৪.ক্রৌঞ্চঃ ইউনান বা গ্রীস৫.প্লক্ষ৬.পুষ্করঃ স্পেন ও ইতালী অঞ্চল৭.শম্ভুলঃ আরব অঞ্চল//৫.এই তথ্যটি জাকির কোথাথেকে পেলেন তা জানিনা।তবে শম্ভুল কোন অঞ্চল নয় বরং কল্কির জন্ম নেয়া গ্রামের নাম।আর এই গ্রামটি আরব এ নয় বরং যমুনা ও গঙ্গার মাঝামাঝি অবস্থিত।(Kalki purana 3/39)6.//সাধারণত সব হিন্দু বিশ্লেষক রা মানেন যে বেদে মোহাম্মাদ (সঃ) এর কথা বলা হয়েছে। কিন্ত সাধারন হিন্দুরা কেন জানি মানতে চায় না জানি না।//আরেকটা বড় মিথ্যা।কোন হিন্দু গ্রন্থবিশারদ ই এটা বলেননি।7.আরো কয়েকটি ব্যাপার যেমন কল্কি পুরান(3/43) এ লেখা হয়েছে তাকে তার গুরু রামদেব বেদ শেখাবেন।এখন কথা হল মুহম্মদ কি বেদ শিখেছিলেন?8.Brahmanda purana(1/2/31/76-106),vayu purana(58/75-110) হতে যানা যায় যে কল্কি পৃথিবীর প্রত্যেকটি প্রান্তে যাবেন এবং সেখানকার খারাপ লোকদের হত্যা করবেন,এতে আর খুব কম লোক ই অবশিষ্ট থাকবে এবং তাদের মাধ্যমে আবার সত্যযুগ শুরু হবে।এগুলো কি মুহম্মদ এর সাথে মেলে।9.কল্কি পুরান 3/43 এ দেয়া হয়েছে কল্কি এবং তার স্ত্রী নিরামিষভোজী ছিলেন।মুহম্মদ ও তার স্ত্রী ছিলেন কি?তাই এসব অপপ্রচার এর বিরুদ্ধে সজাগ থাকুন(চলবে)
valo hindu manus to ved ora na tai ai obostha sobai ka tai ved porar jonno onorodh korlam.
ReplyDeleteআর কত চাপাবাজি করবেন ।।আমার মনে হয়,আপনার আরেকটু স্পষ্ট করে বেদ পড়া উচিত ।।
ReplyDeleteলুল! জুকার নালয়েক আবারও খাইলো ধরা।
ReplyDeletehttps://vedagita.wordpress.com/2015/05/25/%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E0%A6%85%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%A6/
DeleteMuhammad is Muhammad and Kalki is Kalki
DeleteThey both are DIFFERENT as it has been Proved above.
THANX. Do not try to insult your prophet.
https://vedagita.wordpress.com/2015/05/25/%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%BF-%E0%A6%85%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%A6/
ReplyDeleteওরে গর্দভ, যা কিছু মিলবে তা ঠিক আর না মিললে অপভ্রংশ। এটাই ইসলামিক মিথ্যাচার।
Deleteহিন্দু ধর্মে পূজা নিষিদ্ধ :-
ReplyDeleteরেফারেন্স সহ প্রমান দিলাম :-
১. না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ( রীগ বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ নং অনুচ্ছেদ )
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
২. যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে ( ভগবৎ গীতা অধ্যায় ৭, অনুচ্ছেদ ২০ নম্বর ) ।
রেফারেন্স সহ দিলাম ।
৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋকবেদ ২;৪৫;১৬)।
“একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋকবেদ ১;২;৩) ।
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋকবেদ ১০;১২১;৩) ।
৪. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
ভগবত গীতা – অধ্যায় ৭ – স্তব ২০ - [ যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে। ]
৫. ভগবত গীতা – অধ্যায় ১০ – স্তব ৩ -
[ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।]
৬. যজুর্বেদ – অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯ –
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে – যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল – প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল – মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
জানি , হিন্দুরা মূর্তি দিয়ে পূজা নিষিদ্ধের এইসব কথা বা রেফারেন্স কখনো মানতে চাইবে না , একটা কথা , যে জেগে জেগে ঘুমায় , তাকে ঘুম থেকে জাগানো খুব কঠিন ।
১. না তাস্তে প্রাতীমা আস্থি ( রীগ বেদ ৩২ অধ্যায় ৩ নং অনুচ্ছেদ )
অর্থাৎ ঈশ্বরের কোন প্রতি মূর্তি নেই ।
২. যারা নিজের বিবেক বুদ্ধি হারিয়েছে তাঁরাই মূর্তি পূজা করে ( ভগবৎ গীতা অধ্যায় ৭, অনুচ্ছেদ ২০ নম্বর ) ।
রেফারেন্স সহ দিলাম ।
৩. হিন্দুরা অনেক দেব দেবির পুজা করলেও হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোতে হিন্দুদের কেবল মাত্র এক জন ইশ্বরের উপাসনা করতে বলা হয়েছে॥
বেদের ‘ব্রহ্ম সুত্র’ তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই । আরও আছে “সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋকবেদ ২;৪৫;১৬)।
“একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋকবেদ ১;২;৩) ।
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋকবেদ ১০;১২১;৩) ।
৪. হিন্দু ধর্মে মুর্তি পুজা করতে নিষেধ করা হয়েছে॥
ভগবত গীতা – অধ্যায় ৭ – স্তব ২০ - [ যাদের বোধশক্তি পার্থিব আকাঙক্ষার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে শুধু তারাই উপদেবতার নিকটে উপাসনা করে। ]
৫. ভগবত গীতা – অধ্যায় ১০ – স্তব ৩ -
[ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনা করে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।]
৬. যজুর্বেদ – অধ্যায় ৪০- অনুচ্ছেদ ৯ –
[ অন্ধতম প্রভিশান্তি ইয়ে অশম্ভুতি মুপাস্তে – যারা অশম্ভুতির পুজা করে তারা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়। তারা অধিকতর অন্ধকারে পতিত হয় শাম মুর্তির পুজা করে । অশম্ভুতি হল – প্রাকৃতিক বস্তু যেমন- বাতাস,পানি,আগুন । শাম মুর্তি হল – মানুষের তৈরী বস্তু যেমন - চেয়ার ,টেবিল ,মূর্তি ইত্যাদি।]
জানি , হিন্দুরা মূর্তি দিয়ে পূজা নিষিদ্ধের এইসব কথা বা রেফারেন্স কখনো মানতে চাইবে না , একটা কথা , যে জেগে জেগে ঘুমায় ,
বেদ পড়েছেন দেখে খুশি হলাম,পূব ধমে গ্রহণকরুন আরো খুশি হব।
Delete১. না তাস্তে প্রতিমা অস্তি মানে ঈশ্বরের কোনো প্রতিমূর্তি নেই।
ReplyDeleteজবাবঃ
না তাস্তে প্রতিমা অস্তি এটা কোনো সম্পূর্ণ শ্লোক নয়। নিজেদের ভন্ডামির সুবিধার্থেই তারা সম্পূর্ণ শ্লোক না দিয়ে আংশিক শ্লোক দিয়ে থাকে। সম্পূর্ণ শ্লোকটি হলোঃ
ন তস্য প্রতিমা অস্তি যস্য নাম মহদযশঃ ৷
হিরণ্যগর্ভ ইত্যেষ মা মা হিংসীদিত্যেষ যস্মান্ন জাত ইত্যেষঃ৷৷
[ শুক্ল-যজুর্বেদ ৩২৷৩ ]
অর্থঃতাঁহার তুলনা বা সাদৃশ্য নাই যাঁহার নামে মহৎ যশ। আপনারা একটু লক্ষ্য করলেই বুঝতে পারবেন এখানে প্রতিমা অর্থ মূর্তি হলে কোনোভাবেই অর্থ মিলে না। কারণ মহৎ যশ থাকার সঙ্গে মূর্তি না থাকার কোনো সম্পর্কই নেই। উল্টো আমরা দেখতে পাবো, পৃথিবীতে যারা মহৎ যশ সম্পন্ন ও শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তি, যুগে যুগে তাদেরই বিগ্রহ বা প্রতিমূর্তি নির্মাণ করা হয়েছে।
এখানে প্রতিমা অর্থ হলো তুলনা, মানে ঈশ্বরের তুলনা নেই। যেমন আমরা বলি মাতৃপ্রতিম, মানে মাতৃতুল্য। সংস্কৃত প্রতিমা আর বাংলা প্রতিমা এক নয়।
২. যজুর্বেদ অধ্যায় ৪০ মন্ত্র ৯ এ বলা হয়েছে যারা প্রাকৃতিক বস্তুর পুজা করে তারা অন্ধকারে প্রবেশ করে, আরো অন্ধকারে প্রবেশ করে যারা শামবস্তু বা মূর্তির পুজা করে।
জবাবঃ
নিজেদের মিথ্যাচার ধরা পড়ে যাবার ভয়ে তারা ১০ ও ১১ নং মন্ত্র এরিয়ে যায়। আসলে সেখানে সম্ভূতি ও অসম্ভূতি নামে দুটো শব্দ আছে। জাকির নায়েকের অনুসারীরা সম্ভুতি এর অর্থ করে মূর্তি বা জড় জিনিসের পূজা আর অসম্ভূতি অর্থ করে প্রকৃতিপূজা। কিন্তু এটা তাদের ধারাবাহিক মিথ্যাচারেরই একটা অংশ। আসলে সম্ভূতি অর্থ সৃষ্টি এবং অসম্ভূতি অর্থ বিনাশ। যেমন আমরা বলি সজ্ঞানসম্ভূত মানে সজ্ঞানে সৃষ্ট। ৯ নং মন্ত্রে বলা হয়েছে, যারা কেবলমাত্র সম্ভূতি বা অসম্ভূতির উপাসনা করে, তারা অন্ধকারে লিপ্ত। ১০ নং মন্ত্রে বলা হয়েছে, এর কারণ এই দুইরকম উপাসনার ফল দুরকম। ১১ নং মন্ত্রে বলা হয়েছে, সম্ভূতি ও বিনাশ (অসম্ভূতি) কে যারা সমন্বয় করতে পারে, তারাই বিনাশ (অসম্ভূতি) দ্বারা মৃত্যুকে তরণ করে সম্ভূতির দ্বারা অমৃতকে লাভ করে। এবার যদি আমরা তাদের দেওয়া অনুবাদ অর্থাৎ সম্ভূতি মানে মূর্তিপুজাও ধরি, তবুও ১১ নং মন্ত্রে সম্ভূতি বা মূর্তিপুজা করতেই বলা হয়েছে।
৩. গীতা অধ্যায় ৭ অনুচ্ছেদ ২০ এ বলা হয়েছে যারা নিজেদের বিবেকবুদ্ধি হারিয়েছে, তারাই নাকি মূর্তিপুজা করে।
ReplyDeleteজবাবঃ
মূল মন্ত্রটি হলো জড় কামনা-বাসনার দ্বারা যাদের জ্ঞান অপহৃত হয়েছে, তারা অন্য দেব-দেবীর শরণাগত হয় এবং তাদের স্বীয় স্বভাব অনুসারে বিশেষ নিয়ম পালন করে দেবতাদের উপাসনা করে। লক্ষ্য করি, এখানে মূর্তিপুজার কোনো কথাই নেই, আছে দেবোপসনার কথা যেটাকে জাকির নায়েকের অনুসারীরা মূর্তিপুজা বানিয়ে ফেলেছে। আমরা জানি, গীতা হলো শ্রীকৃষ্ণের বাণী। আর একমাত্র শ্রীকৃষ্ণই ঈশ্বরের পূর্ণ অবতার, অন্যান্য দেবদেবী হলেন আংশিক অবতার। তাই শ্রীকৃষ্ণ মানুষকে অন্য দেবদেবীর উপাসনা না করে তারই উপাসনা করতে বলেছেন। তাই হিন্দুদের মধ্যে ইস্কন সম্প্রদায়কে দেখা যায়, যারা শুধুমাত্র শ্রীকৃষ্ণের আরাধনা করে। আর যারা ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আরাধনা করেন, তারাও কিন্তু মূর্তিপুজাই করেন। কিন্তু এই দেবোপসনা যে বৃথা নয়, তা ২১ ও ২২ নং মন্ত্রেই আছে। জাকির নায়েকের অনুসারীরা ইচ্ছা করেই পরের মন্ত্রগুলো বাদ দেয় যেন তাদের মিথ্যাচার ধরা না পড়ে।
আসুন গীতা ৭ম অধ্যায় অনুচ্ছেদ ২০,২১ ও ২২ এ কি বলা হয়েছে দেখে নিই।
কামৈস্তৈস্তৈর্হৃতজ্ঞানাঃ প্রপদ্যন্তেহন্যদেবতাঃ।
তং তং নিয়মমাস্থায় প্রকৃত্যা নিয়তাঃ স্বয়া।।২০।।
অনুবাদঃ জড় কামনা-বাসনার দ্বারা যাদের জ্ঞান অপহৃত হয়েছে, তারা অন্য দেব-দেবীর শরণাগত হয় এবং তাদের স্বীয় স্বভাব অনুসারে বিশেষ নিয়ম পালন করে দেবতাদের উপাসনা করে।
যো যো যাং তনুং ভক্তঃ শ্রদ্ধয়ার্চিতুমিচ্ছতি।
তস্য তস্যাচলাং শ্রদ্ধাং তামেব বিদধাম্যহম্।।২১।।
অনুবাদঃ পরমাত্মরূপে আমি সকলের হৃদয়ে বিরাজ করি। যখনই কেউ দেবতাদের পূজা করতে ইচ্ছা করে, তখনই আমি সেই সেই ভক্তের তাতেই অচলা শ্রদ্ধা বিধান করি।
স তয়া শ্রদ্ধয়া যুক্তস্তস্যারাধনমীহতে।
লভতে চ ততঃ কামান্ময়ৈব বিহিতান্ হি তান্।।২২।।
অনুবাদঃ সেই ব্যক্তি শ্রদ্ধাযুক্ত হয়ে সেই দেবতার আরাধনা করেন এবং সেই দেবতার কাছ থেকেই আমারই দ্বারা বিহিত কাম্য বস্তু অবশ্যই লাভ করেন।
৪. আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ মিথ্যাচার হলো গীতা অধ্যায় ১০ স্তব ৩
ReplyDelete[ তারা হচ্ছে বস্তুবাদি লোক ,তারা উপদেবতার উপাসনাকরে ,তাই তারা সত্যিকার স্রস্টার উপাসনা করে না।]
জবাবঃ
আমরা দেখবো আসলে গীতা অধ্যায় ১০ স্তব ৩ এ কি বলা হয়েছে
যো মামজমনাদিং চ বেত্তি লোকমহেশ্বরম্।
অসংমূঢ়ঃ স মর্ত্যেষু সর্বপাপৈঃ প্রমুচ্যতে।।৩।।
অনুবাদঃ যিনি আমাকে জন্মরহিত, অনাদি ও সমস্ত গ্রহলোকের মহেশ্বর বলে জানেন, তিনিই কেবল মানুষদের মধ্যে মোহশূন্য হয়ে সমস্ত পাপ থেকে মুক্ত হন।
৫. ভূয়া, বানোয়াট তথ্যঃ
বেদের ব্রহ্ম সুত্র তে আছে “একম ব্রহ্মা দ্বৈত্য নাস্তি নহিনা নাস্তি কিঞ্চন” অর্থাৎ ইশ্বর এক তার মত কেউ নেই কেউ নেই সামান্যও নেই ।
জবাবঃ
ব্রহ্ম সুত্র বেদের নয়।ব্রহ্ম সুত্র উপনিষদ দর্শনের ব্যাখ্যা।
৬. ভূয়া,মিথ্যা তথ্যঃ
“সে একজন তারই উপাসনা কর” (ঋকবেদ২ঃ৪৫ঃ১৬)
জবাবঃ
ঋগ্বেদের ২য় মন্ডলে আছেই ৪৩টা সূক্ত।সেখানে ৪৫সূক্তেরসূক্তের ১৬নং ঋক কোথা থেকে আসলো??
৭. ভূয়া ব্যাখ্যাঃ
“একম এবম অদ্বৈত্তম” অর্থাৎ সে একজন তাঁর মত আর দ্বিতীয় কেউ নেই (ঋকবেদ১ঃ২ঃ৩) ।
জবাবঃ
ঋগ্বেদের ১ম মন্ডলের ২য় সূক্তের ৩য় ঋকে গিয়ে পাওয়া গেলো এই মন্ত্রটি,
ঋষি,মধুচ্ছন্দা।ছন্দ,গায়েত্রী।
বয়ো তব প্রপৃঞ্চতী ধেনা জিগাতী দাশুষে।উরুচী সোমপীতয়ে।।(ঋগ্বেদ ১/২/৩)📖
অর্থঃ
হে বায়ু, তোমার সোমগুণ প্রকাশক বাক্য সোম পানর্থে হব্যদাতা যজমানের নিকট আসছে,অনেকের নিকট আসছে।
*সোমরস-এক ধরণের লতার রস,যা ঘৃতের মত দেবতাদের নিকট প্রিয় পানীয়।
৮. মিথ্যা তথ্যঃ
“এক জনেই বিশ্বের প্রভু” (ঋকবেদ১০ঃ১২১ঃ৩) ।জবাবঃ
ঋগ্বেদের ১০ম মন্ডলের ১২১সূক্তের ৩য় ঋকে গিয়ে পাওয়া যায় এই মন্ত্রটি,
ঋষি-হিরণ্যগর্ভ। ছন্দ-ত্রিষ্টুপ্।
যঃ প্রাণতো নিমিষতো মহিত্বৈক ইদ্রজা জগতো বভূব।
য ঈশে অস্য দ্বিপদশ্চতুষ্পদঃ কস্মৈ দেবায় হবিষা বিধেম।।(ঋগ্বেদ,১০/১২১/৩)📖
অর্থঃ
যিনি নিজ মহিমা দ্বারা যাবতীয় দর্শননেন্দ্রিয়সম্পন্ন গতিশক্তিযুক্ত জীবদের অদ্বিতীয় রাজা হয়েছেন,যিনি এ সকল দ্বিপদ চতুষ্পদের প্রভু।আমরা উপসনায় কি নৈবেদ্য দেবো?
ওরে ভাই। তুমিতো আসলটাই বললানা...হিন্দু ধর্মে কল্কির নাম হচ্ছে নরাশংশ
ReplyDeleteএটাকে যদি ভেঙে লিখি তাহলে হবে
নর+আশংস
নর মানে পুরুষ আর আশংশ মানে প্রশংসা
মানে প্রশংসনীয়। আর প্রশংসনীয় এর আরবি হচ্ছে মুহাম্মদ।এটাই তো আসল প্রমান।
কল্কির নাম নরাশংস এটা কোথায় পেয়েছিস? ভুয়া কথা বলার আর জায়গা পাস না?
Deletebokachuda kothai tui
DeleteChapter 3
ReplyDeleteMohammad and Raja Bhoj.
ootjee said :- " In Shaalivahana dynasty there were ten kings and ruled for
500 year . Then they went to Swarg. In their rule, the administration was
weak and therefore law and order also got weak. For the king Bhoj, the law
and order was for name sake. Having seen the administration, law and order
broken in pieces, he went for digvijaya (conquer the earth). In his army there was
ten thousand army men, with them Kalidasa was also been present. He also kept
other Brahmins with him and then went near the Sindhu River. After reaching
there, he defeated Mlecchas residing in gandhaar region and Naravaas of
Kashmir. Having defeated them he took huge treasury as punishment. Then he
started his journey of conquest and reached near a place where a man named
Mahaamada (Mohammad) dwelling in that place, who is residing there as a
teacher, teaching his student .King Bhoj also in that place which is named as
"Marusthalaa "(Desert) started worshipping lord Shiva with panchagavya, water
of river Ganges, and chandan etc. and started reciting prayers to please him:-
"Namaste girijanaath Marusthalnivasine. Tripuraasur naashaye bahumayaa
pravartine. Mlecchayi r guptaye shudhaaye sacchidaanandan rupine .Tvam maam
hi kinkara briddhi sharanarth samupa aagataam”
Bhoj Raaj said: - “The girijapati who is residing in this desert, I praise him. He who
creates endless illusion (maya), destroyed Tripuraasur, and is protected from
Mlecchas, being so pure and represent the pure form of Sacchidaanandan." "I am
your servant, hence I am under your recourse.”
"Iti srutva stavyam deva shabda maaha nripay tama. Gantavyaam vojrajena
mahakaaleshwaar sthaale. Mlecchayi SA su dushita bhumi r vahikaa naam
bishruta. Aryadharmo hi nayivatra vahike desh daarune. Bavuvatra mahaa maayi
yo Asau dagdho mayaa pura. Tripuro Bali dayityena preshita punaaragatah
.Ayoinah SA Varo mattah praptvaan dayitya vardhanah. Mahaamada Iti khyatah
karor vul dhorar agge nijeder vul gulo ektu cheye dekho
ReplyDelete