উপমহাদেশে ইসলাম ধর্ম বিস্তারের প্রধান হাতিয়ার হিন্দু মেয়ে বিবাহ। ছলে-বলে-কৌশলে মুসলমানের সংখ্যা বৃদ্ধি করা তাদের সকল উদ্দেশ্য সাধনের অন্যতম প্রধান হাতিয়ার। অতীতে রাজ্যহারা পরাধীন হিন্দুগণ জান-মালের ভয়ে, অস্ত্বিত্ব ও জীবন রার্থে ইসলাম গ্রহণ করতে বাধ্য হত অথবা নির্যাতন, ধর্ষণ, লুণ্ঠন বা মৃত্যুকে স্বীকার করে নিত। বর্তমানে দ্বিতীয় ঘটনাটার পুনরাবৃত্তি মাঝে মাঝেই ঘটে। কিন্তু অবাক হতে হয়, হিন্দু ছেলে-মেয়েরা তাদের নিজেদের ধর্ম বা ইসলাম ধর্ম কোনটা সম্পর্কেই সুস্পষ্ট ধারণা না রেখেই স্বেচ্ছায় ধর্মান্তরিত হচ্ছে। কি সেই আকর্ষণ আর কেনই বা হিন্দু মেয়েরা মুসলিম ছেলেদের প্রতি এত আকৃষ্ট হচ্ছে?
কারণঃ কেন আসক্ত হচ্ছে?
১. সনাতন ধর্মীয় মূল্যবোধ ও জ্ঞান শূন্যতা
নিজের ধর্ম সম্পর্কে হিন্দু যুবক-যুবতীগণ একেবারেই অজ্ঞ। তাদের পরিবার থেকে যথাযথ ধর্মীয় জ্ঞান তাদের দেওয়া হয় না। সনাতন ধর্মীয় শুদ্ধ জ্ঞান লাভের উৎসেরও অভাব রয়েছে। নিজের ধর্ম সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণে বিধর্মীদের সমালোচনার কোন সদুত্তর তারা দিতে পারে না। একসময় সত্যিই নিজের ধর্মকে ভ্রান্ত বা অর্থহীন মনে করতে দ্বিধা করে না।
২. মানসিক ধর্ষনের স্বীকার
একটি হিন্দু ছেলে কিংবা মেয়ে নিজ পরিবারের মা-বাবা সহ পরিবারের সকল বয়েজ্যৈষ্ঠদের কাছ থেকে শিখে ভাল আর মন্দের পার্থক্য গুলি, যেমন ভাল মানুষ ও মন্দ মানুষ। শিখে সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই। কিন্তু শিখে না যেটা বেশী দরকার তাহল এরা প্রথমে হিন্দু ও তারপর মানুষ। শিখে না এরা সংখ্যা লগু সম্প্রদায়ে জন্ম এবং বড় হয়ে প্রতিটি পদে পদে বঞ্চনা ও বিড়ম্বনার শিকার হতে হবে। অপর দিকে একটি মুসলিম সম্প্রদায়ের শিশু শিখে সে প্রথমে মুসুলমান পরে মানুষ। সে আরো শিখে সে নিজে মুসুলমান আর অন্যেরা বিধর্মী এ ধরনের পার্থক্যগুলি। ফলে যে কোন হিন্দু শিশু প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির পর থেকে সহসাথীদের নিকট শুনতে হয় ঐ হিন্দু, শিকদের নিকট শুনতে হয় তোমরা হিন্দু এবং হিন্দুদের কোন ধর্ম নাই ইত্যাদি ইত্যাদি। এভাবে হিন্দু শিশুরা মানসিক ধর্ষনের শিকার হতে থাকে এবং ধর্ষনের এধারা কোন হিন্দু শিশুর বয়ঃ বৃদ্ধির সাথে ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকে। পাশাপাশি পাঠ্য বইয়ে হিন্দু রাজা মহারাজা ও বীরদের কর্তৃত্ব খর্ব করে প্রকারান্তরে মুসলিম রাজা বাদশা ও লুটেরাদেরকে বীর হিসাবে উল্লেখ্য করায় এগুলো পড়ে হীনমন্যতায় ভোগে। একই সাথে তাবলীগ জামাত ও ইসলাম ধর্মের দাওয়াতকারীদের গুনকীর্তন হিন্দু শিক্ষার্থীদের মানসিক ধর্ষনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। একসময় হিন্দু ছেলে মেয়েরা ভুলে যায়, তাদের মা-বাবার স্নেহ, তাদের প্রতি ও পবিরাররের প্রতি দায় দায়িত্ব। প্রকারান্তরে ধর্মান্তরনে সাহায্য করে।
৩. মিডিয়ার প্রভাব
হিন্দুদের কাছে মুসলিম সংস্কৃতি একেবারেই ভিন্নতর ও অজানা। অজানার বাহ্যিক চাকচিক্যের আকর্ষণ রয়েছে। সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের কারণে পাশাপাশি বাস করা হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতি তাদের একটা প্রভাব তৈরি হয়। পাশাপাশি বিভিন্ন সেক্যুলারবাদী খুল্লাম খুল্লা টিভি চ্যানেল ও ইসলামপন্থী টিভি চ্যানেল, সংবাদপত্র ও চলচ্চিত্রের কাহিনীতে মুসলমান চরিত্রগুলোকে বীর ও মহৎ গুণের অধিকারী রূপে দেখানো হয়। সাধারণ হিন্দুদের সাধারণ হিসেবেই দেখানো হয়। এই মিডিয়াগুলো উঠতি বয়সী যুবক-যুবতীদের মনে দারুন প্রভাব ফেলে। মুসলিমদের মানবাধিকারের কথা যতটা ফলাও করে প্রচার করা হয় হিন্দুদের সেই সাপেে উল্লেখ নেই বললেই চলে।
৪. যৌন চাহিদা
হিন্দু মেয়েরা বিশেষত: টিনেজারদের কাছে সাধারণত সেক্স একটা অজানা জগত। আমাদের দেশে কিশোর-কিশোরীদের যৌন শিক্ষা প্রচলিত না থাকায় তারা এই অজানা বিষয়ে খুবই আকর্ষণ বোধ করে। মুসলমান পরিবারে একটি মেয়ে অল্প বয়স থেকেই খুব ভালভাবে বুঝতে শেখে যে- সে একটা মেয়ে। তার কাছের ও দূরের আত্মীয় সম্পর্কের পুরুষদের কাছ থেকে পুরুষ মানুষ কি জিনিস তার খুব ভাল পরিচয় পেয়ে যায়। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় চাচাতো, খালাতো, মামাতো, ফুফাতো ভাই অথবা কাছের বা দূরের সম্পর্কের আত্মীয়ের সাথে সেক্স করার সুযোগ তাদের ঘটে। তাদের রাজসিক খাদ্যাভ্যাস ও জীবন প্রণালী এই কর্মে উৎসাহী করে। অন্যদিকে সাধারণত হিন্দু সমাজে দূর সম্পর্কের ভাই হলেও সে একটা মেয়েকে আপন বোনের মতই দেখে ও শ্রদ্ধা করে। হিন্দু ছেলে ও মেয়ে উভয়ের মধ্যেই তুলনামূলক বেশি নৈতিক মূল্যবোধ কাজ করে। ফলে হিন্দু পরিবারের মেয়েগুলো সেক্স বিষয়ে মুসলিমদের তুলনায় অজ্ঞ থাকে। আর কোন মেয়ে যদি তার উঠতি বয়সে বা যৌবনে বিবাহের পূর্বে সেক্স বিষয়ে আগ্রহী হয়, তবে তার চাহিদা পূরণের জন্য সাধারণত কোন সুযোগ থাকে না। এই সুযোগটা অনেকেত্রেই গ্রহণ করে মুসলিম যুবকগণ। আর যেখানে মুসলিমদের সংখ্যাই অধিক সেখানে এই ঘটনা আরও বেশি ঘটে।
৫. প্রেম: মরণ ফাঁদ
হিন্দুদের ধর্মান্তরের প্রধান মাধ্যম হলো প্রেম। মুসলিম যুবকগণ হিন্দু মেয়েদের প্রতি যেন একটু বেশিই আকর্ষণ বোধ করে। আর অজ্ঞান মেয়েগুলোও খুব সহজেই এই মোহে আক্রান্ত হয়। তাছাড়া মুসলিম বন্ধুর সাথে মিশতে মিশতে ভাল সম্পর্ক তৈরী হয়ে গেলে বা কারও প্রতি মুগ্ধ হয়ে গেলে মেয়েরা ফাঁদে পড়ে যায়। এই সুযোগের অপোয় থাকা যুবকের অনুরোধ উপো করা অনেক ক্ষেত্রেই আর সম্ভব হয়ে ওঠে না।
৬. খৎনাকরণ:
লেজকাটা শিয়ালের দর্শন অনেকের ধারণা খৎনা করলে পুরুষাঙ্গের যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ও অনেক মরণঘাতী রোগ হতে সুরক্ষা হয়। এ বিষয়ে হিন্দু মেয়েরা অনেকেই আকর্ষণ বোধ করে। মুসলিম পরিবারের এত বেশি ভাঙন কেন? খৎনা করা পুরুষের যদি এতই ক্ষমতা থাকে তবে মুসলিম স্ত্রীদের অভিসার ও ব্যভিচারের কেন এই আধিক্য? পরপুরুষের হাত ধরে স্বামীসন্তানের মায়া ফেলে পালায় কেন? এ সংক্রান্ত প্রশ্ন গুলি উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেনা।
৭. পবিত্রতা :
হিন্দু মেয়েরা নিজেদের দেহকে পবিত্র মনে করে। একবার মোহবশত: কোন মুসলিম ছেলের সাথে শারীরিক মিলন হলে তারা আর ফিরে আসতে চায় না। তারা নিজেদের তখন অপবিত্র মনে করে।
৮. প্রলোভন
পুণ্য ও বেহেশ্ত প্রাপ্তির আশায় মুসলিম নারী ও পুরুষ উভয়েই উদগ্রীব থাকে। যে কোন মুসলিম ছেলে অন্যধর্মের মেয়েকে বিয়ে করে ধর্মান্তরিত করলে পরিবারের সবাইতে তাকে এ কাজে সহায়তা করে এজন্যে যে এর সওয়াব পরিবারের সকলে ভোগ করবে। ফলে মুসলিম ছেলেটি উৎসাহ পায়। একই ভাবে মুসলিম মেয়ে হিন্দু ছেলে শিকার করতে উৎসাহী ও উদ্ধগ্রীব হয় । ফলে মুসলিম ছেলে ও মেয়েদের কুমন্ত্রণা ও প্রলোভনে হিন্দু মেয়ে ছেলেদের ধর্মান্তরের জন্য যথেষ্ট ভূমিকা রাখে।
৯. পারিবারিক হুমকি ও নীরব অত্যাচার
বিশেষত মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় হিন্দুদের জমি, সম্পত্তি ও নারীদের ওপর দুর্বৃত্তদের নজর পড়ে বেশি। হিন্দুদের ওপরে নীরব অত্যাচার একটি সাধারণ ঘটনা। জীবন, সম্পত্তি, সুখ-শান্তি ও সম্মান রার্থে অনেক সময়ই হিন্দু মেয়েদের উৎসর্গ করতে হয় মুসলিমের হাতে।
১০. সেক্যুলারইজমঃ
হিন্দুদের জন্য অভিশাপ এই শব্দটা যেন ব্যবহারিকভাবে হিন্দুদের জন্যই একমাত্র প্রযোজ্য। সবাই এর কথা বলে কিন্তু এর বলি হয় শুধুমাত্র হিন্দু সম্প্রদায়। হিন্দু রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, মিডিয়া ও বুদ্ধিজীবীগণ নিজেদের সেক্যুলার, উদার ও ধর্মনিরপে হিসেবে প্রমাণ করতে মুসলিম তোষণ ও বিবাহকে উৎসাহিত করেন। যদিও তাতে ইসলামেরই জয় হয়। কারণ হিন্দুকেই তার ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম গ্রহণ করতে হয়। বিপরীতটা ঘটতে দেখা যায় না। এরই নাম তথাকথিত সেক্যুলারইজম।
১১. শিক্ষিত মেয়েদের অবস্থা বিশ্ববিদ্যালয় বা উচ্চ শিক্ষালয়ের হিন্দু ছাত্রীগণ প্রথমত কাসমেট হিন্দু ছেলেদের সাথে বন্ধুত্ব করতে বিব্রত বোধ করে। মনে করে, যদি প্রেম হয়ে যায়? হয়ত বর্ণবৈষম্যের কারণে মা-বাবা মেনে নেবেন না- এই ভয় কাজ করে। ফলে অন্যান্য ছেলেদের সাথে ভাল বন্ধুত্ব গড়ে তোলে। একসময় নিজের অজ্ঞাতেই প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে; মনে করে, এই সম্পর্ক হতে সে বেরিয়ে আসতে পারবে এবং বিয়ে পর্যন্ত গড়াবে না। কিন্তু যখন বা¯Íবতা বুঝতে পারে ততÿণ অনেক দেরি হয়ে যায়, ফেরার উপায় থাকে না। আর মুসলিম বন্ধুর উদার বাণীগুলোও তাকে মুগ্ধ করে রাখে। তাদের অভিসন্ধি বোঝার মতা থাকে না। তখন মা-বাবা, আত্মীয়-স্বজন কারোর বন্ধনই আর আটকে রাখতে পারে না।
১১. তথাকথিত স্মার্টনেস
স্মার্ট ও সুন্দরী হিন্দু মেয়েগুলো তাদের যোগ্য হিন্দু বন্ধু অনেক ক্ষেত্রেই খুঁজে পায় না। মুসলিম ছেলেদের মধ্যে তাদের স্বপরে স্মার্ট গুণগুলোর উপস্থিতি দেখে তাদের চাকচিক্যের প্রতিই এরা বেশি আসক্ত হয়ে পড়ে। মুসলিম যুবকরাও এই সুযোগটার সদ্ব্যবহার করে।
পরিণতি
বিবাহের সুখ ও যৌনতার মোহ খুব বেশিদিন থাকে না। প্রেমঘটিত বিয়ের পর মুসলিম পরিবারে হিন্দু স্ত্রীগণকে বাস্তবব জীবনের কষাঘাতে পদে পদে লাঞ্ছিত ও অপমানিত হতে হয়। সঙ্গী হয় সারা জীবনের কানড়বা।
• মুসলমানের হিন্দু স্ত্রীদেরকে প্রথমত সাদরে গ্রহণ করা হলেও খুব শীঘ্রই তাদের উপর ইসলামী বিধানগুলো কাল হয়ে আসে। একাকী বের হওয়া যাবে না, ছবি তোলা ও চলচ্চিত্র নিষিদ্ধ, বোরখা পরতে বাধ্য হওয়া, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, ব্যক্তি-স্বাধীনতার অনুপস্থিতি, পূর্বে নিরামিষ আহারী হলেও পিয়াজ-রসুন ও গরুর মাংসের নিয়মিত বিড়ম্বনা তখন নিত্য সঙ্গী হয়। শাশুড়ি বা ননদের এমনকি স্বামীর অত্যাচারের স্বীকার হলেও প্রতিবাদ করার উপায় থাকে না। কারণ স্বামী খুব সহজেই তাকে ‘তালাক’ দিতে পারে। এমনকি সন্তানসহ তালাকও দিতে পারে। তখন হিন্দু স্ত্রীর পায়ের নিচে আর কোন মাটি থাকে না। এককথায় স্বামীর সংসারে তাকে দাসী হয়ে জীবনটা কাটাতে হয়।
• হিন্দু মেয়েরা মুসলিম পুরুষ বিয়ে করলে সাধারণত তার নিজের পরিবার ও আত্মীয়-স্বজন হতে ত্যাজ্য হয়ে যায়। একমাত্র স্বামী ছাড়া সে নিরাশ্রয় হয়ে পড়ে। তাই বাধ্য হয়ে সকল অত্যাচার মুখ বুজে সহ্য করতে হয়।
• মেয়েরা শ্বশুরবাড়ি এসে বাবার বাড়ির অহংকার করে থাকে। গল্প করে থাকে। তার বিপদে-আপদে বাবা-ভাইয়েরা এগিয়ে আসবে -এই বিশ্বাসটুকু তাদের থাকে। কোন কারণে শ্বশুরবাড়ি ছাড়তে বাধ্য হলে মাথা গোঁজার ঠাই বা আশ্রয়টুকু তার থাকবে- এই ভরসা থাকে। কিন্তু কেউ ধর্মান্তরিত হলে তার পরিণতি সরস্বতী দাসের মতই হতে পারে।
• শ্বশুরবাড়িতে শ্বশুর-শাশুরি, ননদ, জা এবং আত্মীয়-স্বজন কর্তৃক প্রায়শ: ‘মালাউনের মেয়ে’ বলে গালি শুনতে হয়। এক ছেলে ও এক মেয়ের জননী সে ‘মালাউনের মেয়ে’ গালী শুনতে হয়। দুঃখের বিষয় মাঝে মাঝে আদরের সন্তানই ‘মালাউন মাগী’ বলে গালি দেয়। এটা স্বাভাবিক ঘটনা। আমি যে মুসলমান বন্ধুর সাথে একটু আগে হাসিমুখে কথা বললাম, আড়ালে হয়ত সেও আমাকে মালাউনের বাচ্চা বলে গালি দেয়।
• মুসলিম মতে তিন তালাক বললেই সম্পর্ক শেষ। যৌন আকর্ষণ বিয়ের পর খুব বেশিদিন থাকে না। তারপর শুরু হয় বাস্তÍবতা। একজন পুরুষের একইসাথে চারটি পর্যন্ত বিয়ে করা বৈধ। একজন স্ত্রীর প্রতি মোহ কমে গেলে বা নতুন কোন নারীর প্রতি আসক্ত হলে খুব সহজেই তিন তালাক দিয়ে নতুন বিয়ে করতে ইসলামে কোন বাধা নেই। মুসলিম পরিবারে নিজের পুত্রবধু থেকে শুরু করে দাসী পর্যন্ত যথাক্রমে নিকাহ্ বা ভোগ করা বৈধ। ইসলামে স্ত্রীদের শষ্যেক্ষেত্রের সাথে তুলনা করা হয় এবং পুরুষ সেখানে স্বেচ্ছাচারী যেমন খুশি গমন করতে পারে এবং স্ত্রীরা এক্ষেত্রে বাধ্য। প্রয়োজনে প্রহার করাও বৈধ। এক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয় কি না?
• গ্রামের দিকে খোঁজ নিয়ে দেখুন, যে সকল মেয়ে মুসলিম হয়েছে, যৌবনের জৌলুস কমার সাথে সাথে তালাক হয়ে গেছে, ফলে ভিক্ষা করতে হয়। গ্রামের যথেষ্ট ভিক্ষুকের মধ্যে অনেক গুলিই কনভার্ট হওয়া হিন্দু মেয়ে পাওয়া যাবে। পতিতালয়ে গিয়ে দেখুন, ওখানে পাবেন কনভার্ট হয়ে যাওয়া হিন্দু মেয়ে যে যৌবনের প্রথম প্রতুষ্যে সুখের লাগিয়া বাঁধিয়াছে ঘর মুসলিম প্রেমিকের তরে, ঠাঁই হইয়াছে শেষে পতিতালের অন্ধকার ঘরে।
• সবচেয়ে বড় সত্য হলো মুসলিম পরিবারে ধর্মান্তরিত হিন্দু স্ত্রীগণ কেউই প্রকৃতপক্ষে সুখে নেই।
সুতরাং প্রত্যেক অবিবাহিত হিন্দু যুবক যুবতী ও নারী পূরুষের সর্তক হওয়া উচিত এবং পরিবারের সকল শিশু কিশোর কিশোরী সদস্যাদের প্রতিদিনই এতদ বিষয়ে সর্তক করা উচিত।
****অরুন মজুমদার, ঢাকা, ০৬/০১/২০১২ (বিঃদ্রঃ লেখাটির কিছু কিছু অংশ নিঃশব্দ সন্ত্রাস নামক একটি বই থেকে সংযুক্ত করে সংকলন করা হয়েছে।)
where is the English version of this post ?
ReplyDeleteHello dada,
ReplyDeleteI like your insightful writings. I've taken your writing in my blog as well so that more people are aware of this growing problem. I also write about similar issues in my blog when I get a chance. I'd appreciate if you visit my blog also.
Thanks
http://ppdjoy.blogspot.com/
সঠিক ব্যখ্যা। এটা আমাদেরই দোষ। বাড়িতে আমরা হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে তেমন আলোচনা করিনা। মুসলমানদের নোংরামি হিংসা ও হিংস্রতা সম্পর্কে নতুন প্রজন্মকে কিছু শেখাই না। আমরা খুব উদার। তবে আমরা ভুলে যাই যে -"বেশি ভালো ভালো না।" নেটে থাকা সকল হিন্দু বন্ধুদেরকে একই সাথে কাজ করার অনুরোধ করছি। লেখাটি আমার ব্লগে শেয়ার করছি।
ReplyDeleteখুবই সময়োপযোগী ও মূল্যবান লেখা। কিছু কিছু হিন্দু মেয়ে আছে যারা ফ্যামিলী থেকে সঠিক পথ নির্দেশ পায় না, স্কুল কলেজেও সঠিক বন্ধু পায় না। তারাই সাধারণত বিপথে গিয়ে থাকে। তাই মনে করি আপনার এই পোস্টের শিরোনামে 'আসক্তি' না লিখে 'প্রেম' শব্দটি ব্যবহার করা অধিকতর যুক্তিযুক্ত হবে। সবাই ত আর আসক্ত নয়।
ReplyDeleteঅনেক ভাল পোস্ট এরক একটি site অনেক দিন ধরে খুজছিলাম
ReplyDeletekhub valo post
ReplyDeleteপুরাই সাম্প্রদায়িক উস্কানি দেয়া একটা ফালতু পোস্ট । হিন্দু ধর্মের গুণকীর্তন করতে গিয়ে ইসলাম কে সরাসরি আক্রমণ এবং মুসলিম ছেলে মেয়েদের অত্যন্ত নিকৃষ্ট ভাষায় অপমান করা হয়েছে.........
ReplyDelete" মুসলমানদের নোংরামি হিংসা ও হিংস্রতা সম্পর্কে নতুন প্রজন্মকে কিছু শেখাই না। আমরা খুব উদার। "------ শিব সেনা'র মত উদার না???
"লেজকাটা শিয়ালের দর্শন অনেকের ধারণা খৎনা করলে পুরুষাঙ্গের যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ও অনেক মরণঘাতী রোগ হতে সুরক্ষা হয়। এ বিষয়ে হিন্দু মেয়েরা অনেকেই আকর্ষণ বোধ করে। মুসলিম পরিবারের এত বেশি ভাঙন কেন? খৎনা করা পুরুষের যদি এতই ক্ষমতা থাকে তবে মুসলিম স্ত্রীদের অভিসার ও ব্যভিচারের কেন এই আধিক্য? পরপুরুষের হাত ধরে স্বামীসন্তানের মায়া ফেলে পালায় কেন? এ সংক্রান্ত প্রশ্ন গুলি উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেনা।"--------- এইগুলা হিন্দুরা করে না??? খৎনা তে হিন্দু মেয়েদের এত আগ্রহ কেন? মুসলিম ছেলেরা কি ওটা দেখিয়ে বেড়ায় ??
"যদিও তাতে ইসলামেরই জয় হয়। কারণ হিন্দুকেই তার ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম গ্রহণ করতে হয়। বিপরীতটা ঘটতে দেখা যায় না। এরই নাম তথাকথিত সেক্যুলারইজম।" -------- হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করার কোন উপায় আছে কি? যেখানে জন্ম গত ভাবেই মুসলিম রা যবন পুত্র ??
"মুসলমান পরিবারে একটি মেয়ে অল্প বয়স থেকেই খুব ভালভাবে বুঝতে শেখে যে- সে একটা মেয়ে। তার কাছের ও দূরের আত্মীয় সম্পর্কের পুরুষদের কাছ থেকে পুরুষ মানুষ কি জিনিস তার খুব ভাল পরিচয় পেয়ে যায়। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় চাচাতো, খালাতো, মামাতো, ফুফাতো ভাই অথবা কাছের বা দূরের সম্পর্কের আত্মীয়ের সাথে সেক্স করার সুযোগ তাদের ঘটে। তাদের রাজসিক খাদ্যাভ্যাস ও জীবন প্রণালী এই কর্মে উৎসাহী করে। অন্যদিকে সাধারণত হিন্দু সমাজে দূর সম্পর্কের ভাই হলেও সে একটা মেয়েকে আপন বোনের মতই দেখে ও শ্রদ্ধা করে।"---------- সম্পূর্ণ ভাবে মিথ্যাচার । লেখক কয়জন মুসলিম মেয়েকে জানেন? হিন্দুরা মেয়েদের কেমন বোনের মত দেখে সেটা আমরা সাম্প্রতিক সময়ে দিল্লী তে ঘটে যাওয়া ঘটনা থেকে দেখেছি । হোলি খেলায় কলকাতার দাদারা কি কি করেন তাও আমাদের অজানা নয় ।
"পাশাপাশি বিভিন্ন সেক্যুলারবাদী খুল্লাম খুল্লা টিভি চ্যানেল ও ইসলামপন্থী টিভি চ্যানেল, সংবাদপত্র ও চলচ্চিত্রের কাহিনীতে মুসলমান চরিত্রগুলোকে বীর ও মহৎ গুণের অধিকারী রূপে দেখানো হয়।"------ খুললাম খুল্লা টি ভি চ্যানেল সব ভারত নামক একটা হিন্দু দেশের আমদানি । শিলা, মুন্নী, আরও যা যা আছে কোনটাই মুসলিম দের বানানো না ।
"একটি হিন্দু ছেলে কিংবা মেয়ে নিজ পরিবারের মা-বাবা সহ পরিবারের সকল বয়েজ্যৈষ্ঠদের কাছ থেকে শিখে ভাল আর মন্দের পার্থক্য গুলি, যেমন ভাল মানুষ ও মন্দ মানুষ। শিখে সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই।" ---- সবার উপরে ব্রাহ্মন সত্য এটা শিখে না?? যেই ব্রাহ্মন এর গায়ে কোন মুসলিম (যবন) হাত দিলে তার গোসল থুক্কু স্নান করা লাগে, তার আবার মানব ধর্ম!!!!
shib senas' are far far better than you like by born "RAJAKAR, TERRORIST" and you have no right to talk about Indian policies. nijer ghor samla. And India is not a Hindu Country is constitutionally Secular and muslims get much more facilities offered by both central and state govt. in higher studies, govt services.
Deleteaar atoi jodi India te apotti then "STOP USING INDIAN GOODS AND SERVICES IN ALL ASPECTS (FOOD, ENTERTAINMENT, DONATION BY INDIAN GOVT)"
IF INDIAN GOVT STOPS ALL EXPORT AND RELIEF TO YOUR COUNTRY FOR ONLY ONE WEEK, HALF OF YOU LIKE PEOPLE WOULD DIE. NO ARABIAN COUNTRY WILL COME TO FEED YOU
J. BISWAS, KOLKATA
Your appalling english says all about who yourself. You are nothing more than a half educated moron....moreover a নমঃশুদ্র! Get your facts right first – you hateful scum. বাংলাদেশ ভারত থেকে আদৌ রিলিফ পায় কি না সেটা আগে দেখ। বাংলাদেশের গড় আয় ভারত থেকে কম হলেও বহু দিক থেকেই বাংলাদেশের মানুষের বিশেষ করে মধ্যবিত্ত ও নিম্ন-মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষের জীবনযাপনের মান ভারতের ঐ একই শ্রেণির থেকে উন্নত। এছাড়াও জনস্বাস্থ্য, গড়-আয়ু, সাধারণ ও নারী শিক্ষা, লৈঙ্গিক সমতা, স্যানিটেশন ইত্যাদি ইন্ডেক্সে বাংলাদেশ ভারত থেকে দ্বিগুণ এগিয়ে আছে। এগুলো অমর্ত্য সেনের দেওয়া তথ্য। ভারতের অর্ধেক নারী-পুরুষ [শতকরা ৫৭ জন] এখনো বনে জঙ্গলে হাগামুতার কাজ সারতে হয়। বাংলাদশে যার হার মাত্র ৮% এখন! প্রতিবছর দেনার দায়ে হাজার হাজার দরিদ্র মানুষ আত্মহত্যা করে ভারতে, পৃথিবীর অপুষ্টিজনিত শিশমৃত্যুর তালিকার এক নম্বর দেশ [বাংলাদেশ ৫ নম্বর] এবং আক্ষরিক অর্থেই সব থেকে বেশি হতদরিদ্রে লোকের বাস [তা আবার নিউক্লিয়ার অস্ত্রধারি :P] সে দেশের এক অর্ধশিক্ষিত ছাগল বলে ভারতীয় পণ্য ও রিলিফ না পেলে বাংলাদেশের অর্ধেক লোক মরে যাবে!!!
Deleteএবার আরও শোন ভারত হচ্ছে সেই অধপতিঃত রাষ্ট্র যার সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার অন্ন, ন্যুনতম স্বাস্থ্য চিকিৎসা স্যানিটেশন সরবরাহ করার দায় বা যোগ্যতা নেই, অথচ শত শত কোটি টাকা ডলার ব্যয়ে পারমাণবিক-অস্ত্রকর্মসূচী জারি রাখে এবং তাজ্জব তাজ্জব কথা তার সাবেক ঔপনিবেশিক প্রভু বৃটেনের ভিক্ষা [খয়রাতি] সাহায্য লাভকারির তালিকায়র সর্বশীর্ষ [এক নম্বর] দেশ! একটুও শরম করে নঃম নঃম বিশ্বাসবাবু? যাদি না করে তাহলে আরও শুনুন ভারতের নেওয়া এই ভিক্ষা-সাহায্যের মধ্যে আমার মত বহু বাংলাদেশি বংসোদ্ভূত বৃটিশ নাগরিকের ট্যাক্সের টাকাও আছে।
বাংলাদেশিরা ভারতীয় পণ্য ব্যবহার করে সেটাতে কার স্বার্থ রক্ষা হয় - পাঠা? আগে বাংলাদেশিরা জাপানি হিনো বা বৃটিশ বেডফোর্ড গাড়ি ব্যবহার করত, এখন হাচিনাকে হাত করে ট্যাক্স কমিয়ে টাটা, বাজাজ, মহেন্দ্রে ইত্যাদি ধ্বজভঙ্গ গাড়ি বাজার করেছে। আরে সাড়ে-হারামজাদা বাংলাদেশিদের ভারতীয় পণ্য ব্যাবহার করতে নিষেধ করলে তোকেই ভারতীয় বৃহত ব্যবসায়ি ও কর্পোরেটরা তোরে কন্ট্রাক্ট-কিলার দিয়ে নিকেশ করে দেবে।:D
আর সেক্যুলারইজম নিয়ে অত বড়াই করে লাভ নেই। ভারতের সেক্যুলারতন্ত্র কাগজে কলমেই। মকবুল ফিদা হুসেনের মত খ্যাতিমান শিল্পীলে দেশ ছাড়া করা হয়েছে। মাত্র গত সপ্তাহেই Wendy Doniger এর লেখা The Hindus: An Alternative History বই পেঙ্গুইন হিন্দু তালেবানদের চাপে বিক্রি বন্ধ করেছে। ভারতীয় সেক্যুলারতন্ত্রের বাস্তব অবস্থা সম্পর্কে ২০০৬ সালে ‘চসার কমিটি রিপোর্ট’ কি বলেছে? এতো অহঙ্কার কোথা থেকে আসে? ভারত যতটুকু সেক্যুলার অতটুকু সেক্যুলার বাংলাদেশেও।
সব শেষে জানাই, সন্দেহাতীত ভাবেই blogspot.co.uk ব্যবহার করে চালানো এই পেজের কাজ হল সম্প্রদায় বিশেষের বিরুদ্ধে হেট-ক্যপম্পেইন চালু রাখা, যা বৃটিশ আইনে শুধু নিষিদ্ধই না, দণ্ডনীয় ফৌজদারি অপরাধ। ওটা ভারাত বা বাংলাদেশ নয়। ইউ কে। তাই ভাবছি, এটারে বন্ধ করার পথে যাব কি না।
-hrithkomol
ভাই বলার কিছু নাই। আপনার ধর্ম আপনি যেভাবে চান পালন করুন তাই বলে without any reference আমাদের ধর্ম নিজে এভাবে বাজে ভাবে না বললে ভালো হত।
ReplyDelete2mi hala 1number choromponthi r motherchod
Deletelikha likhi koren valo kotha kintu na jane ato kisu liklen aita vul..age valo kore janen tarpor koth bolben..ai post ar against a amar kisu bolar nai karon j likse sha nis-shondehe akjon murkho :/
ReplyDeleteEkta manush tokhone kono kisur bodnam kore jokhon setake nijer theke supirior money kore.Aorun mojumder ahare money r protihingsa koman apner manosik shanti r jonno bollam.
ReplyDeleteএধরনের বলতে বাধ্য হচ্ছি ফালতু পোস্ট টি না দিলেও লেখক পারতেন। এই পোস্ট পড়ে আমি একজন মুসলমান হিসেবে নয় বরং আমি যদি নিজেকে একজন হিন্দু মনে করি তাহলে মনে হবে এখানে লেখক যেটা বোঝাতে চেয়েছেন আমার ধর্ম খুব ভাল ইসলাম ধর্ম খুব খারাপ আর যারা হিন্দু ধর্ম থেকে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত হচ্ছে তারা আসলে ইসলাম ভালবেসে নয় বরং মুসলমানদের প্রতারণার কারনে ঘটনাগুলো ঘটছে।
ReplyDeleteলেখককে অনুরোধ করব ইতিহাস থেকে জ্ঞান নিন প্রাচীন বাংলার ইতিহাস পড়ুন তাহলে দেখতে পাবেন এখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মাদ বখতিয়ার খলজীর গৌড় রাজ্য দখলের আগে সিলেটে বোরহানুউদ্দিন নামে এক গরীব মুসলিম বাস করতো যে তার ছেলের আকীকার জন্য গরু জবাই করে এবং দূর্ভাগ্যবশত সেই গরুর মাংশের একটুকরো চিল ছোঁ মেরে নিয়ে যায় এবং সেই রাজ্যর রাজা গোবিন্দের মন্দিরের সামনে সেই টুকরো ফেলে দেয় এবং পরবর্তীতে রাজা এই কারনে রেগে মুসলিম প্রজা বোরহানুউদ্দিনের হাত কেটে ফেলে। এখানে ভাল করে লক্ষ্য করুন সেই রাজ্য মুসলমানরা দখলের আগেই সেখানে ধর্মান্তরিত মুসলিম প্রজা বাস করত। কারন রাজ্য জয়ের আগেই মুসলিম ধর্ম প্রচারের জন্য অনেক ইসলামী সুফী
ও সাধক এই উপমহাদেশে এসেছিলেন এবং সেসময় হিন্দু ধর্মের বর্নপ্রথা আর দলিতের দের প্রতি বাক্ষ্মন সমাজের অত্যাচার আর দাসসুলভ আচরন বাধ্য করে সেসময়ের নিম্ম শ্রেনীর হিন্দুদের ইসলাম ধর্ম গ্রহনে । এছাড়া স্ত্রীদাহ প্রথা ছিল হিন্দু সমাজের মেয়েদের উপর চাপিয়ে দেয়া একধরনের অভিশাপ। এই অভিশাপের বলি হতে হয়েছিলো বয়স্ক নারী মাংশের প্রতি লোভী অত্যাচারী ব্রাক্ষন আর জমিদার শাসকদের বিধবা অল্পবয়স্ক নারীদের জ্যান্ত পুড়িয়ে মারা হত তাদের কারন স্বামীর সাথে স্বর্গ গমন আসলে আমার মনে হয় সেসময় সেই লোভী জমিদার আর ব্রাক্ষ্মনরা মরেও সুখ পাবেননা এই ভেবে যদি এই অল্পবয়স্ক বিধবা স্ত্রীরা যদি দৈহিক তাড়নায় কোন নিম্ম বর্নের হিন্দু অথবা অবৈধভাবে ক্ষুধা নিবারন করে সেই ভয়ে হয়তবা এধরনের অন্যায় একটি সির্ধান্ত চাপিয়ে দেয়া হয়েছিলো সে যুগের হিন্দু মেয়েদের উপর। আর সেকারনেই সে যুগে অনেক সচেতন হিন্দু মেয়েরা এই ধরনের অত্যাচার হতে ইসলামের ছায়ায় আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছিলো। ইসলামে নারীদের অধিকার নিয়ে কথা বলার আগে আমার মনে হয় লেখকের উচিত হবে ইসলামে কি বলা হয়েছে সেটা আগে জানা। কারন একজন মুসলিম হিসেবে আমি লজ্জা পাইনা স্বীকার করতে যে একধরনের বকধার্মিক নামেমাত্র মুসলিমদের জন্য আজ ইসলামের নাম খারাপ হচ্ছে কিন্ত সেইসব নাম সর্বস্বদের কাজ দিয়ে যদি আমি ইসলাম বিচার করি তাহলে আমার সেই বিচার ভুল হবে। ধন্যবাদ লেখককে।
সূফী সাধকরা ছিল সন্ত্রাসী। এরাই মুসলিম আগ্রাসীদের হিন্দু রাজ্য দখলের আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। শাহ জালাল হিন্দুদের বিরুদ্ধে গণহত্যা করেছিল।
Deletejodi gour gobinda esob kore thaken tahole tini vul korechen!!! bujlam.dhorun apanr arab er king er rajje kono hindu er bas r uni tortoise khan.so kono chil tar tukra churi korlo r unar bed room er baranday fele dilo..... apnar king ki korben?? jototuku islam jani uni tar 14gustir gola hat pa to katben e.... tar upor meye k nijer bandi baniye every night vog korbe. amar mote raja gour govinda ja korechen thik e korechen.
DeleteThis are all sentimental stories, it is not possible for any person with limited knowledge of forensic science available in those days, to find where from a kite managed to get a sample of meat. This must be done by that wicked person with mischievous mind very intentionally. And afterwards when got caught he gave all such lame excuses. And the king is right to deliver his justice to keep law and order and public piece in his area of command.
Deleteami lekhoke ekta duta kothar uttar debo karon jeman uni bolechhen-"মুসলিম মতে তিন তালাক বললেই সম্পর্ক শেষ। যৌন আকর্ষণ বিয়ের পর খুব বেশিদিন থাকে না। তারপর শুরু হয় বাস্তÍবতা। একজন পুরুষের একইসাথে চারটি পর্যন্ত বিয়ে করা বৈধ। একজন স্ত্রীর প্রতি মোহ কমে গেলে বা নতুন কোন নারীর প্রতি আসক্ত হলে খুব সহজেই তিন তালাক দিয়ে নতুন বিয়ে করতে ইসলামে কোন বাধা নেই। মুসলিম পরিবারে নিজের পুত্রবধু থেকে শুরু করে দাসী পর্যন্ত যথাক্রমে নিকাহ্ বা ভোগ করা বৈধ। ইসলামে স্ত্রীদের শষ্যেক্ষেত্রের সাথে তুলনা করা হয় এবং পুরুষ সেখানে স্বেচ্ছাচারী যেমন খুশি গমন করতে পারে এবং স্ত্রীরা এক্ষেত্রে বাধ্য। প্রয়োজনে প্রহার করাও বৈধ। এক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয় কি না?"
ReplyDelete1.babago apni janen Holly Quran bolechhe. je - "apni sei mohila theke sohobas korte parben na, Jarsathe tomer baba sohobas korechhe".
2. apni janen ek matro Islam me biyer sankha ullekh achhe (4t).. bolo hindu dharme biyer sankha koto ullekh achhe?
This comment has been removed by the author.
ReplyDeleteচালিয়ে যান দাদা....
ReplyDelete//apni janen ek matro Islam me biyer sankha ullekh achhe (4t).. bolo hindu dharme biyer sankha koto ullekh achhe?//
ReplyDeleteহিন্দু ধর্ম একমাত্র ধর্ম যেটা একটি বিয়ের অনুমোদন দেয়।
লেখক নিজের ধর্মের মেয়েদের বলেছেন পবিত্র আর মুসলমানদের মেয়েদের অপবিত্র। শালা এইডাও জানে না যে তাদের এই পবিত্র নারীদেরকে মরার পরে উলঙ্গ করে শ্মশান ঘাটে নিয়ে যায় । পরপুরুষ তখন হা করে তাকিয়ে থাকে। শালার আবাল লেখক কোথাকার।
ReplyDeleteএটা ভুল কথা। হিন্দুরা বিবস্ত্র অবস্থায় পুরুষ বা মহিলা কাউকেই শ্মশানে নিয়ে যায় না, এটা শাস্ত্রের নিয়ম।
Deletetumi ekta chudna. @ pobitro manush
DeleteCHOROM EKTI LEKHA...... MUSLIMRA EMNITEI PISHACH ER JAT. TAR UPOR EI LAV JIHADI DER PALLAY PORE AMADER MA BONERA ODER VOG ER SHIKAR HOSSE. EI LEKHA TA JOTO PARO SOBAI SHARE KORO.
ReplyDeleteBade gaye barat mey rom rom mey inkar
ReplyDeleteprabhu ke parichay bina charo varn chamar-
hindu kaho to main nehi, musolman bhi nahi
panch tatwa ka putla gyve khele mahi
hum bashi us desh ke jaha jat, varn, kul, nahi
shabd milaba ho raha, deh milaba nahi
jab main tha, tab hari nahi
aab hari hain, main nahi
jat nahi jagdish ka, harijan ka kaha hoi
jat pat ke khel mey dhub maro mat koi
pani mey min piyachi, moko chune chune ave hasi re
puran brahman sab ghat main, kya mathura kya kashi
sant kabir das
sufi, santo ya jain, buddhist ye sab sach ki rah par chal raha hain.
hay murkh,
sakal hanks mey ram hey, ram bina koi dham nahi
nikhil bramhand mey jo samaye ram bina koi duja nahi
allah kahu ya ishwar tujhe, krishn kahun ya ram
hain anekon rup tera, hain anek tera nam.
সঠিক ব্যখ্যা?!! শালা সবগুলো বাংলাদেশের হিন্দু, মুসলমানের ছ্যানাচটকা, হীমমন্যতাগ্রস্ত যবনদোষে জাতখোয়ানো নীচু শ্রেণির হেঁদু! সবকটি শালা আতঙ্করোগগ্রস্ত...মুসলা-ফোবিয়াতে চুদির ভাইগুলো সব জেরবার!!! শালা মাগী পটাতে পারিস না তাই তারা তাদের পছন্দের ছেলেদের সঙ্গে প্রেম করে ভাগে, লাগায়। এতো ছালা তোদের অযোগ্যতা! এই অযোগ্যতারে আবার ধর্মের লাবেল লাগাচ্ছ গুদমারানি ছোট জাতের হিন্দুর বাচ্চারা?
ReplyDeleteসাম্প্রদায়িকক বিদ্বেষ পূর্ণ একটি প্রতিবেদন, যত কম প্রচারিত হয় তত পৃথিবীর মঙ্গল.....
ReplyDeleteফালতু লেখা । এরাই হিন্দু মুসলমান দুটো ধর্মকেই কলুষিত করছে । কিন্তু দুটো ধর্মের কোথাও লেখকের উল্লেখ্য বাজে কাজগুলো করতে বলা হয়নি । এরা এক তসলিমা নাসরিনকে দেখে পুরো মেয়ে জাতটাকে ব্যাভিচারী ভাবে , মেয়েদের সংসারে অবদান দেখেনা । এক মদ্যপ বা ধর্ষক পুরুষ দেখে পুরো পুরো পুরুষদের ধর্ষক বলে । লেখকের হয়েছে তাই ।
ReplyDeleteলেখকের যুক্তি খণ্ডন ঠিক আছে অনেক সুন্দর লিখেছেন । স্বাগতম।
ReplyDeleteসবাইকে নমস্কার।
ReplyDeleteআমি মনে করি এটা হিন্দু হিসাবে আমাদের পালন করা উচিত, যে - আমাদের অবশ্যই আমাদের ধর্ম, ধর্মীয় অনুষ্ঠান, নিয়ম, অনুশাসন মেনে চলতে হবে। তাহলে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। অন্যকে গালি দিয়ে লাভ নেই। নিজের ঘর যদি মজবুত করে গড়ে তোলা যায় তাহলে আর সেখানে চোর আসতে পারবে না। এই প্রতিবেদনে যে সব হিন্দু ভাইয়েরা মন্তব্য করেছেন, তারা যে হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে সচেতন তা বুঝতে পারছি। পূর্বে কোথায় ভুলগুলো ছিল তা আমরা খুজে পেয়েছি। আমি বিশেষ ভাবে আপনাদের অনুরোধ করছি যে, আপনারা এখন থেকে আপনাদের নিজ এলাকাতে হিন্দু ধর্মের মাহাত্য প্রচার করবেন, তাদেরকে বোঝাবেন, তাহলে একদিন আমাদের সব দুখঃ, ক্ষোভ দূর হয়ে যাবে।
---- মনুষ্যত্বের জয় হোক, সবাই সুখী হোক। ওং শান্তি, শান্তি, শান্তি।
একদম ঠিক
Deleteখুব দামি কথা লিখেছেন, ১০০% সত্য কথা , এই কথাই মুসলিমদের রাগের কোনো কারন আমি খুজে পাইনা, "আসলে সত্য খুব তিক্ত কিন্তু সত্য সত্যই- আর মিথ্যা খুব সুন্দর কিন্তু মিথ্যা মিথ্যা ই"
ReplyDeleteআপনার লেখাটা সত্যিয় অসাধারন। আপনি চালিয়ে যান। আমি একজন হিন্দু এবং ভারতবাসী হিসেবে সম্পূর্ণ রুপে আপনাকে সমর্থন করি। জয় শ্রী রাম।
ReplyDeleteThis post is very useful for us. Because we have a lot of
ReplyDeletetips and tricks from this post. Thank you for this amazing post share. I many
tips about bd jobs as well. If you want to know more about a career sites, please visit our website.
www.bd-career.com
নিজ ধর্মকে যাচাই করুন বিশ্বাসই সব নয় ।
ReplyDeleteThis post is simply awesome. I m proud to be a Hindu.Today Islam means terrorism.They only want to abolish others.So Everybody should be aware of them.
ReplyDeleteখুব ভালো পোস্ট
ReplyDeleteছেলেরা কি ভালো আছে?
ReplyDeleteতারাও ত একই পথে
edubuzz.net
ReplyDeletetechtwitters.com
Hdjd
ReplyDelete