দৈনিক প্রথম আলো
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে যুবলীগ নামধারী এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে কলেজছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। পাশাপাশি সংখ্যালঘু ওই ছাত্রীকে ধর্মান্তরিত করে বিয়ে করারও অভিযোগ উঠেছে।
পরিবারের লোকজনের সহযোগিতায় গত শনিবার দুপুরে ওই কলেজছাত্রী বাদী হয়ে গফরগাঁও থানায় গফরগাঁও উপজেলার টাঙ্গাব ইউনিয়নের বামনখালী গ্রামের শামছুল হকের ছেলে আলতাফ হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে। অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় গতকাল রোববার দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে অপহরণ ও ধর্ষণের মামলা হয়েছে।
থানায় দায়ের করা ছাত্রীর অভিযোগ ও তার পরিবার সূত্রে জানা যায়, আলতাফ হোসেন অনেক আগে থেকে ওই ছাত্রীকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে আসছিল। প্রস্তাবে সাড়া না দেওয়ায় আলতাফ তাকে একাধিকবার অপহরণের হুমকি দেয়। একপর্যায়ে সে ওই ছাত্রীর পরিবারের কাছে কাপাসিয়া উপজেলার কাপাসিয়া বাজারের জনৈক ব্যক্তির সঙ্গে ওই ছাত্রীর বিয়ের প্রস্তাব দেয়। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি এক ব্যক্তির সহযোগিতায় আলতাফ ওই ছাত্রীকে কৌশলে অপহরণ করে প্রথমে কিশোরগঞ্জ ও পরে শ্রীপুর উপজেলার মাওনায় নিয়ে যায়। এ সময় ছাত্রীকে ওই ব্যক্তির সঙ্গে বিয়ের কথা বলে ছবি তোলে এবং লেখাবিহীন চারটি হলুদ কাগজে স্বাক্ষর নেয়।
থানায় দায়ের করা অভিযোগে ছাত্রীটি আরও দাবি করে, মাওনা এলাকায় মাটির একটি টিনশেড ঘরে তাকে নিয়ে সঙ্গের লোকটিকে বিদায় করে দেয় আলতাফ। এ সময় আলতাফ তাকে জানায়, নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে হিন্দু থেকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে সে নাকি তাকে বিয়ে করেছে। অভিযোগে ছাত্রীটি আরও দাবি করে, ঘরে আটকে রেখে আলতাফ তাকে ধর্ষণ করেছে।
ছাত্রীর পিতা অভিযোগ করেন, ছাত্রীটি পালিয়ে আসার পর থেকে আলতাফ এ ব্যাপারে আইনের আশ্রয় নিলে দেশান্তর করাসহ তাঁর মেয়েকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে।
টাঙ্গাব ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মোফাজ্জল হোসেন জানান, আলতাফ বাজে লোক হিসেবে পরিচিত। এ পর্যন্ত সে পাঁচ-ছয়টি বিয়ে করেছে। আলতাফ যুবলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নয়। তবে এলাকায় নিজেকে যুবলীগের নেতা পরিচয় দেয়।
গফরগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওমর ফারুক জানান, ছাত্রীর দেওয়া অভিযোগের তদন্তে প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে অপহরণ ও ধর্ষণের মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে যুবলীগ নামধারী এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে কলেজছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। পাশাপাশি সংখ্যালঘু ওই ছাত্রীকে ধর্মান্তরিত করে বিয়ে করারও অভিযোগ উঠেছে।
পরিবারের লোকজনের সহযোগিতায় গত শনিবার দুপুরে ওই কলেজছাত্রী বাদী হয়ে গফরগাঁও থানায় গফরগাঁও উপজেলার টাঙ্গাব ইউনিয়নের বামনখালী গ্রামের শামছুল হকের ছেলে আলতাফ হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে। অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় গতকাল রোববার দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে অপহরণ ও ধর্ষণের মামলা হয়েছে।
থানায় দায়ের করা ছাত্রীর অভিযোগ ও তার পরিবার সূত্রে জানা যায়, আলতাফ হোসেন অনেক আগে থেকে ওই ছাত্রীকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে আসছিল। প্রস্তাবে সাড়া না দেওয়ায় আলতাফ তাকে একাধিকবার অপহরণের হুমকি দেয়। একপর্যায়ে সে ওই ছাত্রীর পরিবারের কাছে কাপাসিয়া উপজেলার কাপাসিয়া বাজারের জনৈক ব্যক্তির সঙ্গে ওই ছাত্রীর বিয়ের প্রস্তাব দেয়। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি এক ব্যক্তির সহযোগিতায় আলতাফ ওই ছাত্রীকে কৌশলে অপহরণ করে প্রথমে কিশোরগঞ্জ ও পরে শ্রীপুর উপজেলার মাওনায় নিয়ে যায়। এ সময় ছাত্রীকে ওই ব্যক্তির সঙ্গে বিয়ের কথা বলে ছবি তোলে এবং লেখাবিহীন চারটি হলুদ কাগজে স্বাক্ষর নেয়।
থানায় দায়ের করা অভিযোগে ছাত্রীটি আরও দাবি করে, মাওনা এলাকায় মাটির একটি টিনশেড ঘরে তাকে নিয়ে সঙ্গের লোকটিকে বিদায় করে দেয় আলতাফ। এ সময় আলতাফ তাকে জানায়, নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে হিন্দু থেকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে সে নাকি তাকে বিয়ে করেছে। অভিযোগে ছাত্রীটি আরও দাবি করে, ঘরে আটকে রেখে আলতাফ তাকে ধর্ষণ করেছে।
ছাত্রীর পিতা অভিযোগ করেন, ছাত্রীটি পালিয়ে আসার পর থেকে আলতাফ এ ব্যাপারে আইনের আশ্রয় নিলে দেশান্তর করাসহ তাঁর মেয়েকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে।
টাঙ্গাব ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মোফাজ্জল হোসেন জানান, আলতাফ বাজে লোক হিসেবে পরিচিত। এ পর্যন্ত সে পাঁচ-ছয়টি বিয়ে করেছে। আলতাফ যুবলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নয়। তবে এলাকায় নিজেকে যুবলীগের নেতা পরিচয় দেয়।
গফরগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওমর ফারুক জানান, ছাত্রীর দেওয়া অভিযোগের তদন্তে প্রাথমিক সত্যতা পাওয়ায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে অপহরণ ও ধর্ষণের মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
ki r hobe ...ei shob er birudhe protibad korte hobe...jonomoth shristi korte hobe...media te ei news gula atto ignore kora hoy keno ujhi nah ! ! !
ReplyDeleteমানুষের বিবেক কোথায় গেল? মানুষ কেন খারাপ হচ্ছে? হিন্দুদের উপর কেন বাংলাদেশে এত অত্যাচার ?
ReplyDeleteaotho ki er bichar bangladeshe hobe???hobe na karon amader akota nei.oikko boddho hote hobe er kono biklpo nei.
Deletetomra khun korte parona oi nogra lok gulo ke....
ReplyDeleter katodin erokom cholbe bangladesher muslimra manus kobe hobe........bhogoban , ba tader allaha tader ma bonke o maf korbe na.
ReplyDeleteএসব হিন্দুদেরই দোষ। তারা আরও বেশি প্রতিবাদী হয়না কেন? হিন্দু সংগঠনের সংখ্যা কম। কোন হিন্দু ধর্মীয় রাজনৈতিক দল নেই। তাহলে কেমন করে হবে।
ReplyDeleteহিন্দুদের প্রতিবাদী রাজনৈতিক দল গড়ে তুলতে হবে।
ReplyDeleteপ্রথম আলোর কবেকার সংখ্যা এটি ?
ReplyDelete