BangladeshNews
উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের দক্ষিন বিন্যা সার্বজনীন শ্রী শ্রী কালী মন্দির ভেঙ্গে দিয়েছে একদল দূবৃত্তরা। সরজমিনে দেখা যায় ১৯২০ সালে প্রতিষ্টিত এ মন্দিরের সম্পর্ন অংশ এবং প্রতিমা গুড়িয়ে দেয়া হয় মাটির সাথে। মন্দিরের সভাপতি সুধাংশু মজুমদার জানান সোনারঘোপ মৌজার আর এস ৪৮৬ খতিয়ানের এস এ ৫৫৬ খতিয়ান ভূক্ত ২৯৫১ নং দাগের মধ্যে ৭ শতাংশ জমির উপর প্রতিণ্ঠিত এ মন্দিরে জন্মলগ্ন থেকে কালি পূজা ও শীতলা পূজা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে।
উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নের দক্ষিন বিন্যা সার্বজনীন শ্রী শ্রী কালী মন্দির ভেঙ্গে দিয়েছে একদল দূবৃত্তরা। সরজমিনে দেখা যায় ১৯২০ সালে প্রতিষ্টিত এ মন্দিরের সম্পর্ন অংশ এবং প্রতিমা গুড়িয়ে দেয়া হয় মাটির সাথে। মন্দিরের সভাপতি সুধাংশু মজুমদার জানান সোনারঘোপ মৌজার আর এস ৪৮৬ খতিয়ানের এস এ ৫৫৬ খতিয়ান ভূক্ত ২৯৫১ নং দাগের মধ্যে ৭ শতাংশ জমির উপর প্রতিণ্ঠিত এ মন্দিরে জন্মলগ্ন থেকে কালি পূজা ও শীতলা পূজা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে।
স্থানীয় একাধিক পূজারী জানান সখানাত চক্রবর্তী নামে এক পূজারী এখানে পূজা অর্চনা করতেন। তিনি শঠতার আশ্রয় নিয়ে মন্দিরের জমি তার নিজ নামে আর এস রেকর্ড করেন। কিন্তু ওই সময় তার নামে রেকর্ড হলেও নিয়মিত পূজা অর্চনা হওয়ায় এ বিষয় নিয়ে কোন সমস্যা হবেনা বলে তিনি আশ্বাস দিলে তখন সংশোধনের কোন ব্যবস্থা নেয়া হযনি।সখানাত চক্রবর্তি মৃত্যু বরন করলে তার ছেলে মনমথ চক্রবর্তি এই জমি গোপনে দক্ষিন বিন্যার মনোরঞ্জন মজুমদার নিরঞ্জন মজুমদার, স্বপন মজুমদার ও বিধান মজুমদারের নিকট বিক্রি করে দেয়। পরবর্তিতে এই ক্রেতারা আবার গোপনে একি গ্রামের হেমায়েত হোসেনের নিকট পূনরায় বিক্রি করে ২০১২ সনে।
এই মন্দিরের জায়গা ক্রয় করেই আবু হানিফ, মোনজ গাইন, এনায়েত হোসেন ও আঃ রহিম সহ অন্নান্য কতিপয় ব্যাক্তি মিলে গত সপ্তাহে অতর্কিত হামলা চালিয়ে মন্দিরের সকল প্রতিমা ভেঙ্গে ফেলে ও মন্দিরের ঘরটি সম্পর্ন মাটির সাথে মিশিয়ে দিয়ে মন্দির সংলগ্ন কয়েক হাজার টাকার গাছ কেটে নিয়ে যায় বলে জানান স্থানীয় লোকজন।
বিষয়টি নিয়ে মন্দিরের কোষাদক্ষ কৃসনো কান্ত মজুমদার বলেন মন্দির ভাঙ্গতে আসা হেমায়েত আমাকে জানান বলদিয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান রুহল আমিনের কাছ থেকে তারা জমি অধিগ্রহনের লিখিত আদেশ নিয়েই মন্দির ভেঙ্গে ফেলছেন।মন্দিরের অবস্থান অক্ষুন্য রাখতে স্থানীয় পুজারী ও ভক্তবৃন্দ পিরোজপুর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে ৮ মার্চ ২০১২ ইং তারিখে মামলা দায়ের করেন। তারা বলেন কোর্টের আদেশ থাকার পড়ও হানিফ গং মন্দিরের একাধিক গাছ গতকাল কেটে নিয়ে যায়।
*মন্ধিরটি পূনোরোদ্ধার করা হয়েছে ।বর্তমানে মায়ের পূজা অর্চনা হয়।
ReplyDelete