শাহীন রেজা বলেন, পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জের তিনটি ছিটমহল থেকে ১৮৯ জন ভারতে যাওয়ার আবেদন করেছেন। বাকি ২০০ জন গণনার প্রথম তিনদিনে ভারতে যাওয়ার আবেদন করেন।
এদিকে পঞ্চগড় সদর উপজেলার গারাতি ছিটমহলের ১৪ জন এবং বোদার নাজিরগঞ্জ দইখাতা ছিটের চারজন ভারতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেছেন।
ওই ১৮জন বাংলাদেশে থাকার জন্য শনিবার নতুন করে আবেদন করেছেন বলে জানান শাহীন রেজা।
ছিটমহল বিনিময় সমন্বয় কমিটির পঞ্চগড়-নীলফামারী জেলার সভাপতি মফিজার রহমান বলেন, “পারিবারিক কলহ, জমিজমার ভাগ পাওয়া না পাওয়াসহ নানা কারণে কেউ কেউ ভারতে যাওয়ার আগ্রহ দেখিয়েছেন।
“এদের অধিকাংশই হিন্দু সম্প্রদায়ের। তবে এদের মধ্যে কেউ কেউ সিদ্ধান্ত পরিবর্তনও করেছেন।”
গত ৬ জুলাই থেকে শুরু হওয়া জনগণনার কার্যক্রম চলবে আগামী ১৬ জুলাই পর্যন্ত।
আমরা আগেই বলেছি ভারতের অভ্যন্তরের বাংলাদেশের ছিটমহলের বাসিন্দারা ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবাই ভারতের নাগরিক হতে মনস্থির করেছে। কেউ বাংলাদেশে আসতে চাচ্ছেনা। হিন্দুরা ভারত যেতে চাইবে সেটা স্বাভাবিক, কিন্তু মুসলমানেরা কেন যাচ্ছেন? কারন ওরাও জানে ভারত মুসলমানদের জন্য যে কোন মুসলিম দেশের চেয়ে অধিক নিরাপদ রাষ্ট্র।
আমরা আগেই বলেছি ভারতের অভ্যন্তরের বাংলাদেশের ছিটমহলের বাসিন্দারা ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সবাই ভারতের নাগরিক হতে মনস্থির করেছে। কেউ বাংলাদেশে আসতে চাচ্ছেনা। হিন্দুরা ভারত যেতে চাইবে সেটা স্বাভাবিক, কিন্তু মুসলমানেরা কেন যাচ্ছেন? কারন ওরাও জানে ভারত মুসলমানদের জন্য যে কোন মুসলিম দেশের চেয়ে অধিক নিরাপদ রাষ্ট্র।
No comments:
Post a Comment