শ্রীকৃষ্ণ এবং অর্জুন

শ্রীকৃষ্ণ এবং অর্জুন
অর্জুন তোমার আমার বহুবার জন্ম হয়েছে। সে কথা তোমার মনে নেই, সবই আমার মনে আছে।

Wednesday, July 22, 2015

মুসলিম তোষণের নির্লজ্জ নজির সিপিএমেরঃ গনহত্যাকারি ইয়াকুব মেমনের সাজা কমাতে বলল তারা

১৯৯৩ সালের ১২ মার্চ পশ্চিম ভারতের বন্দরনগরী মুম্বাইয়ে সিরিজ বোমা হামলা চালানো হয়। এতে নিহত হন ২৫৭ জন। ঘটনার চার দিন পর বোমা বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত একটি সড়কের পাশ দিয়ে যাচ্ছে একটি বাস। 
মুসলিম তোষণের নির্লজ্জ নজির স্থাপন করলো ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি সিপিএম।

আগামী ৩০ জুলাই ভারতের মুম্বাইয়ে ১৯৯৩ সালে ধারাবাহিক বোমা হামলার দায়ে দোষী সাব্যস্ত ইয়াকুব মেমনের ফাঁসি কার্যকর হবে। ২১ জুলাই শীর্ষ আদালত ইয়াকুবের শেষ কিউরেটিভ পিটিশনে সাড়া না দিলে ৩০ জুলাই সকাল ৭টায় নাগপুর সেন্ট্রাল জেলে ফাঁসি হবে তার। নাগপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে তার ফাঁসি কার্যকর করার লক্ষ্যে এরই মধ্যে টাডা আদালতের পক্ষ থেকে মৃত্যু পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। মেননের পরিবারকে ফাঁসি কার্যকর করার বিষয়ে জানিয়ে দেয়া হয়েছে। ইয়াকুব মেমন বর্তমানে নাগপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী রয়েছে। মুম্বাইয়ে ধারাবাহিক বোমা হামলার ঘটনায় এই প্রথম কোনো দোষী ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর হতে যাচ্ছে।১৯৯৩ সালের ১২ মার্চে মুম্বাইতে বড় ধরনের বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় ২৫৭ জন মানুষ মারা যাওয়ার পাশাপাশি ৭১৩ জন আহত হন। ঘটনায় ১২টি স্থানে মোট ১৩টি বোমা বিস্ফোরণ হয়। এতে প্রায় ২৭ কোটি টাকার সম্পদের ক্ষতি হয়। এই মামলায় টাডা আদালত ২০০৭ সালের ২৭ জুলাই ইয়াকুব মেমনকে দোষী সাব্যস্ত করে ফাঁসির সাজা ঘোষণা করে। টাডা আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে মুম্বাই হাইকোর্ট এবং সুপ্রিম কোর্টে সাজা মওকুফের আবেদন জানালেও তা গ্রাহ্য হয়নি। ৫৩ বছর বয়সী ইয়াকুব মেমনের প্রাণভিক্ষার আবেদন খারিজ করে দেন সিডেন্ট প্রণব মুখোপাধ্যায়ও।


কিন্তু সি পি এম দাবি জানিয়েছে ইয়াকুব মেমনের সাজা লঘু করা হোক। এক বিবৃতিতে দলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, মুম্বই বিস্ফোরণ মামলায় অভিযুক্ত ইয়াকুব মেমন আত্মসমর্পণ করে ভারতীয় কর্তৃপক্ষকে সাহায্য করে। বিবৃতিতে বলা হয়, ১৯৯৩এর বিস্ফোরণ একটি ঘৃণ্য সন্ত্রাসবাদী আক্রমণের ঘটনা। এতে ২৫৭ জন নিরীহ মানুষ প্রাণ হারান। কিন্তু এই মামলায় মেমনের ফাঁসি ন্যায়বিচারের স্বার্থ পূরণ করবে না। ইয়াকুব মেমন ছিল ষড়যন্ত্রের অংশীদার। কিন্তু অনেকের সঙ্গেই ভিন্ন পথে হেঁটে সে আত্মসমর্পণ করে বিচারের মুখোমুখি হয়। বিচারের জন্য সে তার পরিবারকেও ভারতে ফিরিয়ে আনে। কর্তৃপক্ষকে সে তথ্য সরবরাহ করেছে। এই ঘটনায় পাকিস্তানিরা যে জড়িত সে ব্যাপারেও সে তথ্য দেয়। সরকারের পাওয়া একমাত্র সাক্ষীও ছিল মেমন। তৎসত্ত্বেও তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। যদিও পালের গোদারা এখনও ধরা পড়েনি। বিবৃতিতে সি পি এম বলে, ন্যায়বিচারের স্বার্থ পূরণ হবে মেমনকে মৃত্যুদণ্ডের বদলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হলে। বলা হয়, নীতিগতভাবে মৃত্যুদণ্ড তুলে দেওয়ার জন্য সি পি এম দাবি জানিয়ে আসছে। সি পি এমের দাবি, ইয়াকুব মেমনের ক্ষমার আর্জি মেনে নিয়ে তাকে  যাবজ্জীবন কারাবাস দেওয়া হোক। দলের মতে, মুম্বই বিস্ফোরণের মতো ঘটনার পেছনে যারা তাদের প্রত্যেকেরই কঠোর সাজা হওয়া উচিত। প্রচুর প্রমাণ পাওয়া গেছে যে, মূল অভিযুক্তেরা আইনের গণ্ডি পেরিয়ে সীমান্তপারের সংস্থাগুলির সাহায্যে বহাল তবিয়তে আছে। তাদেরকে ধরে এনে শাস্তি দেওয়ার জন্য সবরকম চেষ্টা করা উচিত।


কমিউনিস্টদের এই ক্ষমাশীল’  প্রকৃতি অবশ্য খুব বেশি দেখেনি ইতিহাস। বিরোধিতার শাস্তি বরাবার বুলেটেই দিতে পছন্দ করতেন জোসেফ স্টালিন। বছর দশেক আগে বামফ্রন্ট জমানাতেই ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়কে ফাঁসিতে ঝোলানো হয়েছিল। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তখন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। ধর্ষকেরফাঁসি চেয়ে সে দিন রাস্তায় নেমেছিলেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী-জায়া মীরা ভট্টাচার্য। অথচ আজ সেই সিপিএম নেতৃত্বই ইয়াকুবের ফাঁসি নিয়ে উল্টো সুরে গাইছেন। সুপ্রিম কোর্টে গতকালই খারিজ হয়ে গিয়েছে তার সংশোধনী আর্জি। তার ফাঁসি ৩০ জুলাই নির্ধারিত। এর মাঝে সে অসুস্থ হলে অবশ্য আলাদা কথা।

সিপিএম চাইছে, ফাঁসির আদেশই রদ করা হোক। পলিটব্যুরোর দাবি, রাজীব গাঁধীর হত্যায় দোষীদের ফাঁসির বদলে যাবজ্জীবন হয়েছে। ইয়াকুবের ক্ষেত্রেও তাই হোক। হঠাৎ এই হৃদয় পরিবর্তনের কারণ? সিপিএম নেতৃত্বের যুক্তি, দুবছর আগে কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকেই ঠিক হয়েছে, তাঁরা আর প্রাণদণ্ডের পক্ষে নন। নারকীয় অপরাধের ক্ষেত্রে দোষীর আমৃত্যু কারাদণ্ডই সর্বোচ্চ
শাস্তি হোক। আজমল কসাব আফজল গুরুর ফাঁসির পরেই এই সিদ্ধান্ত নেয় দল।


আইন কমিশনের চেয়ারম্যান বিচারপতি পি শাহ সম্প্রতি মন্তব্য করেছিলেন, দেশে গরিবেরই ফাঁসি হয়। সিপিএমের দাবি, তারাও সেই মতের শরিক এবং প্রাণদণ্ডের বিরোধী। তা হলে সে বার ধনঞ্জয়ের ফাঁসি চেয়ে মীরা ভট্টাচার্য কেন রাস্তায় নেমেছিলেন? দলীয় নেতৃত্বের একাংশের দাবি, ‘‘দলের হয়ে নয়, উনি এক জন মাহিসেবেই ধর্ষকের
ফাঁসি চেয়েছিলেন।’’
নিন্দুকেরা অবশ্য বলছেন, ক্ষমতায় থাকলে খুনি-ধর্ষণকারী বা সন্ত্রাসবাদীদের ফাঁসিতে ঝোলানোর মতো সিদ্ধান্ত নিতেই হয়। আর ক্ষমতার বাইরে থাকলে?

কিন্তু আসল কথা যে মুসলিম তোষণ তা কি আর বলে দিতে হয়? অবশ্য ভারতের মুসলিমরাও ফেসবুকে এবং ব্লগে মেমনের পক্ষে প্রচারণায় নেমেছে। তাদের যুক্তি ১৯৯২ এর দাঙ্গার প্রতিশোধ নিতেই মেমন হামলা করেছিলেন। তাই তাকে ছেড়ে দিতে হবে। কিন্তু মুম্বাই হামলা যে ভারত এবং পাকিস্তানের মুসলিমরা মিলে এক সাথে করেছিল তা কে না জানে। ভারতের বেশির ভাগ মুসলিম শুরু থেকেই পাকিস্তানের সমর্থক

 শেষ হল এক শতায়ু বৃদ্ধার অপেক্ষা বিচারের আশায় বাইশ বছর অপেক্ষা করছেন বিস্ফোরণে আহত বিন্দুর মিরচন্দানি। মার্চ ১৯৯৩। বিস্ফোরণে কেঁপে উঠেছিল সেঞ্চুরিয়ন বাজার। RDX-এর অভিঘাতে তছনছ হয়েছিল গিয়েছিল গোটা এলাকা। বাজারের পাশেই মালকানি মহলে তখন নাতিকে খাওয়াচ্ছিলেন ৭৮ বছরের বৃদ্ধা বিন্দুর মিরচন্দানি।
বিস্ফোরণ ছিন্নভিন্ন করে দিয়েছিল তাঁর শরীর। দীর্ঘদিন অচৈতন্য পড়ে ছিলেন হাসপাতালে। শরীরের বত্রিশটি ক্ষতস্থান থেকে বের করা হয় স্প্লিন্টার। কিন্তু, জীবনের লড়াই ছাড়েননি। দীর্ঘ ২২ বছর ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করেছে। ইয়াকুব মেমনের ফাঁসিতেই তাঁর শান্তি।

ওই আবাসনেরই আরেকটি ফ্ল্যাটের বাসিন্দা কমলা মালকানি। আবাসনের নীচে ছিল তাঁর বিউটি পার্লার। সেঞ্চুরি বাজারের বিস্ফোরণে ঘটেছিল তাঁর স্বপ্নের অকালমৃত্যু। তারপর হাসপাতালের বেডে শুয়ে অপেক্ষা করেছেন। একটু একটু করে জীবনে ফেরার লড়াইয়েও অপেক্ষা করেছেন। ইয়াকুব মেমনের ফাঁসিতে তাঁরও অপেক্ষার পরিসমাপ্তি।

1 comment:

  1. রাজিব সাহাJuly 23, 2015 at 8:46 PM

    ভোটের জন্য নগ্ন মুসলিম তোষণ দেখতে হলে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টিকে দেখুন। ১৯৯৩ সালের মুম্বাই বোমা বিস্ফোরণের মাস্টারমাইন্ড ইয়াকুব মেননের ফাঁসির জন্য ক্ষমা প্রার্থনা জানাল ভারতের নিকৃষ্টতম পার্টি কমিউনিস্ট পার্টি, শুধু এবং শুধু ভোটব্যাঙ্কের জন্য তারা আজ সন্ত্রাসবাদীদেরও পা চাটা কুকুর হয়ে গেছে। যে বিস্ফোরণে আমাদের দেশের ৩০০+ মানুষ মারা গেছিল সেই পাপের জন্য দায়ীদের জন্য ক্ষমা চেয়ে তারা আরও একবার প্রমাণ করল তাদের নীতি ভারতবিরোধী, তারা হল প্রকৃত দেশদ্রোহী, আজ আরও একবার প্রমাণ হল কমিউনিস্টরা নপুংসক এবং ভোটব্যাঙ্কের প্রয়োজনে তারা নিজের মা-বোনকেও ধান্দাতে লাগাতে পারে।
    আমি জানি আমার কথাগুলো কিছু লোকের খুব খারাপ লাগবে, ...........আমার দেশের আগে কেউ না, কিছু না।
    জয় হিন্দ
    ভারতমাতার জয়

    ReplyDelete

Labels

বাংলা (171) বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতন (22) ethnic-cleansing (17) ভারতীয় মুসলিমদের সন্ত্রাস (17) islamic bangladesh (13) ভারতে হিন্দু নির্যাতন (12) : bangladesh (11) হিন্দু নির্যাতন (11) সংখ্যালঘু নির্যাতন (9) সংখ্যালঘু (7) আরব ইসলামিক সাম্রাজ্যবাদ (6) minority (5) নোয়াখালী দাঙ্গা (5) হিন্দু (5) hindu (4) minor (4) নরেন্দ্র মোদী (4) বাংলাদেশ (4) বাংলাদেশী মুসলিম সন্ত্রাস (4) ভুলে যাওয়া ইতিহাস (4) love jihad (3) গুজরাট (3) বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন (3) বিজেপি (3) ভারতে অনুপ্রবেশ (3) মুসলিম বর্বরতা (3) হিন্দু নিধন (3) George Harrison (2) Julia Roberts (2) List of converts to Hinduism (2) bangladesh (2) কলকাতা (2) গুজরাট দাঙ্গা (2) বাবরী মসজিদ (2) মন্দির ধ্বংস (2) মুসলিম ছেলেদের ভালবাসার ফাঁদ (2) লাভ জিহাদ (2) শ্ত্রু সম্পত্তি আইন (2) সোমনাথ মন্দির (2) হিন্দু এক হও (2) হিন্দু মন্দির ধ্বংস (2) হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা (2) Bhola Massacre (1) English (1) april fool. মুসলিম মিথ্যাচার (1) converted hindu celebrity (1) converting into hindu (1) dharma (1) facebook (1) gonesh puja (1) gujrat (1) gujrat riot (1) jammu and kashmir (1) om (1) religion (1) roth yatra (1) salman khan (1) shib linga (1) shib lingam (1) swami vivekanada (1) swamiji (1) অউম (1) অক্ষরধাম মন্দিরে জঙ্গি হামলা ২০০২ (1) অধ্যক্ষ গোপাল কৃষ্ণ মুহুরী (1) অর্পিত সম্পত্তি আইন (1) আওরঙ্গজেব (1) আদি শঙ্কর বা শঙ্করাচার্য (1) আর্য আক্রমণ তত্ত্ব (1) আসাম (1) ইতিহাস (1) ইয়াকুব মেমন (1) উত্তরপ্রদেশ (1) এপ্রিল ফুল (1) ওঁ (1) ওঁ কার (1) ওঁম (1) ওম (1) কবি ও সন্ন্যাসী (1) কাদের মোল্লা (1) কারিনা (1) কালীঘাট মন্দির (1) কাশী বিশ্বনাথ মন্দির (1) কৃষ্ণ জন্মস্থান (1) কেন একজন মুসলিম কোন অমুসলিমের বন্ধু হতে পারে না? (1) কেন মুসলিমরা জঙ্গি হচ্ছে (1) কেশব দেও মন্দির (1) খ্রিস্টান সন্ত্রাসবাদ (1) গনেশ পূজা (1) গুজরাটের জঙ্গি হামলা (1) জাতিগত নির্মূলীকরণ (1) জামাআ’তুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (1) জেএমবি (1) দেশের শত্রু (1) ধর্ম (1) ধর্মযুদ্ধ (1) নবদুর্গা (1) নববর্ষ (1) নালন্দা (1) নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় (1) নোয়াখালি (1) পঞ্চ দেবতার পূজা (1) পহেলা বৈশাখ (1) পহেলা বৈশাখ কি ১৪ এপ্রিল (1) পাকিস্তানী হিন্দু (1) পূজা (1) পূজা ও যজ্ঞ (1) পূজার পদধিত (1) পৌত্তলিকতা (1) ফেসবুক (1) বখতিয়ার খলজি (1) বরিশাল দাঙ্গা (1) বর্ণপ্রথা (1) বর্ণভেদ (1) বলিউড (1) বাঁশখালী (1) বিহার (1) বুদ্ধ কি নতুন ধর্ম প্রচার করেছেন (1) বৈদিক ধরম (1) বৌদ্ধ দর্শন (1) বৌদ্ধ ধর্ম (1) ভারত (1) মথুরা (1) মরিচঝাঁপি (1) মানব ধর্ম (1) মিনি পাকিস্তান (1) মীরাট (1) মুক্তমনা (1) মুক্তিযুদ্ধ (1) মুজাফফরনগর দাঙ্গা (1) মুম্বাই ১৯৯৩ (1) মুলতান সূর্য মন্দির (1) মুলায়ম সিং যাদব (1) মুসলিম তোষণ (1) মুসলিম ধর্ষক (1) মুসলিমদের পুড়ে মারার ভ্রান্ত গল্প (1) মুহাম্মদ বিন কাশিম (1) মূর্তি পুজা (1) যক্ষপ্রশ্ন (1) যাদব দাস (1) রথ যাত্রা (1) রথ যাত্রার ইতিহাস (1) রবি ঠাকুর ও স্বামীজী (1) রবি ঠাকুরের মা (1) রবীন্দ্রনাথ ও স্বামীজী (1) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (1) রিলিজিওন (1) রুমি নাথ (1) শক্তিপীঠ (1) শঙ্করাচার্য (1) শিব লিংগ (1) শিব লিঙ্গ (1) শিব লিঙ্গ নিয়ে অপপ্রচার (1) শ্রীকৃষ্ণ (1) সনাতন ধর্ম (1) সনাতনে আগমন (1) সাইফুরস কোচিং (1) সালমান খান (1) সোমনাথ (1) স্বামী বিবেকানন্দ (1) স্বামীজী (1) হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্ম (1) হিন্দু জঙ্গি (1) হিন্দু ধর্ম (1) হিন্দু ধর্ম গ্রহন (1) হিন্দু বিরোধী মিডিয়া (1) হিন্দু মন্দির (1) হিন্দু শিক্ষার্থীদের মগজ ধোলাই (1) হিন্দুধর্মে পৌত্তলিকতা (1) হিন্দুরা কি পৌত্তলিক? (1) ১লা বৈশাখ (1) ১৯৭১ (1)

সাম্প্রতিক মন্তব্য

Blogger Tips and TricksLatest Tips And TricksBlogger Tricks

সর্বোচ্চ মন্তব্যকারী