বাংলাদেশী মুসলিমদের মতে ভারত ধর্ষকদের দেশ।
গত
এক
মাসে(জুন)
পশ্চিমবঙ্গে
নারীর
ওপর
ঘটে
যাওয়া
সহিংস
কিছু
ঘটনা,
যা
আমার
দৃষ্টি
গোচর
হয়েছে,
তা
আপনাদের
সাথে
শেয়ার
করছি।
খবর
গুলির
একটি
বাদে
সব
কটিই
এবিপি
আনন্দ
এবং
24
ঘণ্টা
হতে
সংগৃহীত।
1/6/15- কলকাতার আর জে কর হাসপাতালে মাসুম আলী খান ও হায়দার আলী নামে দুই কর্মচারী কর্তৃক 24 বছর বয়সী এক মহিলাকে গণ ধর্ষন।
3/6- গিরিশ পার্ক হত্যাকাণ্ডে প্রতিমা মাইতী খুনে মূল অভিযুক্ত আলম আলী।
3/6- বাগুই হাটি হত্যাকান্ডে নিহত সোনিয়া সিং ওরফে সুভদ্রা হালদার খুনে অভিযুক্ত তার নিকট আত্মীয়রা। তাকে প্রথম যৌন পল্লীতে বিক্রি করে সিরাজ নামের এক ব্যক্তি।
4/6- পরীক্ষা হল থেকে বেরিয়ে যেতে বলায় টিএমসিপি নেতা তাজমুল হক দুই
শিক্ষিকাকে সরাসরি ধর্ষন ও খুনের হুমকি দিল।
10/6- মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে দুই রোগীর আত্মীয়কে শ্লীলতাহানি করল শাহজাহান শেখ নামে আর এক রোগীর আত্মীয়।
11/6- বাগদার হরিহর পুরে এক মহিলার শিশু পুত্রের গলায় অস্ত্র ধরে তাকে ধর্ষন
করল রমজান মণ্ডল ও রফি মণ্ডল নামে দুই ব্যক্তি।
12/6 বাঁকুড়া বাসস্ট্যাণ্ডে এক মহিলাকে শ্লীলতাহানি এবং তার সঙ্গীদেরকে মারধরের অভিযোগ তৃণমূল নেতা বাপী চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে।
13/6- বলে দিলে স্বামীকে খুন করে দেবে হুমকি দিয়ে এক গৃহ বধূকে ধর্ষনের
অভিযোগে অভিযুক্ত রাজ মন্ডল ও চিরন রায়।
19/6- মগরা হাটে 15 বছর বয়সী টুকটুকি মণ্ডলকে অপহরণ করল ( দ্বিতীয় বার)
রমজান গাজীর ছেলে বাবুসোনা গাজী।
23/6- শালীকে বারংবার ধর্ষনে অভিযুক্ত জেলবন্দী জামাইবাবু শওকত শেখে জেলে বসেই শালিকে অপহরন ও শ্লীলতাহানি করাল বন্ধুদের দিয়ে, পরে গাড়ী থেকে রাস্তায় ছুড়ে ফেলে।
26/6- প্রেমের প্রস্তাবে সাড়া না দেওয়ায় বাড়ীর জানালা দিয়ে ঘুমন্ত অবস্থায় ছাত্রীর গায়ে আগুন দিল মুশিওর খান নামে এক যুবক। সেই আগুনে মা-বাবা সহ সেই ছাত্রীটি অগ্নিদগ্ধ।
অতএব উপরোক্ত ১১ টি ঘটনা বিশ্লষণ করে দেখা যাচ্ছে যে ৯ টি ঘটনার সাথে আমাদের সংখ্যালঘু ভাই মুসলিমরাই যুক্ত,। যা মোট ঘটনার ৮১%। অপর দিকে সংখ্যা গরিষ্ঠ হিন্দুরা যুক্ত ২৭% ক্ষেত্রে।
সংখ্যালঘুরা অপরাধে সংখ্যাগুরু কেন ভাই?
কামদুনি থেকে পার্ক স্ট্রিট সব ঘটনার নায়ক কিন্তু মুসলিম।
লেখকঃ সুমন মণ্ডল
1/6/15- কলকাতার আর জে কর হাসপাতালে মাসুম আলী খান ও হায়দার আলী নামে দুই কর্মচারী কর্তৃক 24 বছর বয়সী এক মহিলাকে গণ ধর্ষন।
3/6- গিরিশ পার্ক হত্যাকাণ্ডে প্রতিমা মাইতী খুনে মূল অভিযুক্ত আলম আলী।
3/6- বাগুই হাটি হত্যাকান্ডে নিহত সোনিয়া সিং ওরফে সুভদ্রা হালদার খুনে অভিযুক্ত তার নিকট আত্মীয়রা। তাকে প্রথম যৌন পল্লীতে বিক্রি করে সিরাজ নামের এক ব্যক্তি।
4/6- পরীক্ষা হল থেকে বেরিয়ে যেতে বলায় টিএমসিপি নেতা তাজমুল হক দুই
শিক্ষিকাকে সরাসরি ধর্ষন ও খুনের হুমকি দিল।
10/6- মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে দুই রোগীর আত্মীয়কে শ্লীলতাহানি করল শাহজাহান শেখ নামে আর এক রোগীর আত্মীয়।
11/6- বাগদার হরিহর পুরে এক মহিলার শিশু পুত্রের গলায় অস্ত্র ধরে তাকে ধর্ষন
করল রমজান মণ্ডল ও রফি মণ্ডল নামে দুই ব্যক্তি।
12/6 বাঁকুড়া বাসস্ট্যাণ্ডে এক মহিলাকে শ্লীলতাহানি এবং তার সঙ্গীদেরকে মারধরের অভিযোগ তৃণমূল নেতা বাপী চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে।
13/6- বলে দিলে স্বামীকে খুন করে দেবে হুমকি দিয়ে এক গৃহ বধূকে ধর্ষনের
অভিযোগে অভিযুক্ত রাজ মন্ডল ও চিরন রায়।
19/6- মগরা হাটে 15 বছর বয়সী টুকটুকি মণ্ডলকে অপহরণ করল ( দ্বিতীয় বার)
রমজান গাজীর ছেলে বাবুসোনা গাজী।
23/6- শালীকে বারংবার ধর্ষনে অভিযুক্ত জেলবন্দী জামাইবাবু শওকত শেখে জেলে বসেই শালিকে অপহরন ও শ্লীলতাহানি করাল বন্ধুদের দিয়ে, পরে গাড়ী থেকে রাস্তায় ছুড়ে ফেলে।
26/6- প্রেমের প্রস্তাবে সাড়া না দেওয়ায় বাড়ীর জানালা দিয়ে ঘুমন্ত অবস্থায় ছাত্রীর গায়ে আগুন দিল মুশিওর খান নামে এক যুবক। সেই আগুনে মা-বাবা সহ সেই ছাত্রীটি অগ্নিদগ্ধ।
অতএব উপরোক্ত ১১ টি ঘটনা বিশ্লষণ করে দেখা যাচ্ছে যে ৯ টি ঘটনার সাথে আমাদের সংখ্যালঘু ভাই মুসলিমরাই যুক্ত,। যা মোট ঘটনার ৮১%। অপর দিকে সংখ্যা গরিষ্ঠ হিন্দুরা যুক্ত ২৭% ক্ষেত্রে।
সংখ্যালঘুরা অপরাধে সংখ্যাগুরু কেন ভাই?
কামদুনি থেকে পার্ক স্ট্রিট সব ঘটনার নায়ক কিন্তু মুসলিম।
লেখকঃ সুমন মণ্ডল
শুধু পশ্চিম বঙ্গে নয় যদি সারা পৃথিবীর কথা ধরা হয় তবে দেখা যাবে এ বছর ৮৫ শতাংশেরও অধিক সহিংসতা ও হত্যা সংগঠিত হয়েছে মুসলিম ও ইসলামী জঙ্গীগ্রুপ কতৃক। শুধু হত্যার মত বৃহৎ অপরাধকে এই হিসাবে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে।মুসলিম কতৃক সাধারন অত্যাচার যা অহরহ ঘটে চলেছে সেইসব আমলে আনা হয়নি।
ReplyDeleteমুসলিম যে নির্যাতিত হচ্ছে না তা নয়। মুসলিম নির্যাতন হচ্ছে মায়ানমারে,চীনে শ্রীলংকায় আফ্রিকার দু একটা দেশে। কিন্তু মুসলিম কোন দেশে ঝামেলা করছে না ,কোন দেশ ইসলামী ধর্মান্ধ দ্বারা আক্রান্ত হয়নি বা ঝুকিতে নেই সেটা খুঁজে বের করা আরও কঠিন কাজ।
এরা শতভাগ মুসলমানের দেশেও হামলা করবে আবার যেখানে মুসলিমের প্রতি সামান্য বিদ্বেষ বা নির্যাতন নেই সেখানেও বোমা ফেলবে। সংখ্যা লঘু হলেও জঙ্গী সংগঠন করবে আবার সংখ্যাগুরু হলেও অরুচী নেই জঙ্গীত্বে। বিশ্বের ভয়ংকর প্রথম দশটি জঙ্গী সংগঠনই চলে আল্লার নামে। কি ধর্ম প্রচার করে এরা ? ঘৃনা কখোনো ধর্মের অংশ হয় না এই সহজ সত্যিটা দ্বীনকানারা বোঝে না ।মনে মনে তাদের সাফল্য শোনার জন্য উদগ্রীব থাকে।
ইসলাম শান্তির বার্তা আনেনি। ফলাফল যা হবার তা শুরু হয়েছে । বিবিসি বলছে ইউরোপ ইংল্যান্ড স্কটল্যান্ডের অনেক দেশে মুসলীমদের প্রতি হেট এট্যাক বেড়েছে।শুধু ইংল্যান্ডে বেড়েছে ৬০ শতাংশ। মুসলমানরা নির্যাতিত হয় নিজ দোষে,আক্রমন করে ধর্মের দোষে।
কেমন হত যদি সারা পৃথিবীর নেতারা বসে পৃথিবীকে বাচানোর জন্য এমন একটা উপায় বের করত । ধরুন সারা পৃথিবী থেকে অসংখ্য মুসলমান ISIS এ যোগ দিতে চায় ইসলাম ভালোবেসে। শহীদ হতে চায়, আল্লার পথে জিহাদে যেতে চায়। এগুলোই প্রকৃত মুসলমান সারা পৃথিবী নেতাদের এটা বোঝা উচিৎ। এদের না আটকিয়ে সবাইকে ISIS এ যোগদানের জন্য সুযোগ করে দেয়া হোক।হোক সে নারী অর পুরুষ। সবাই দলে দলে যোগদিক ISIS এ। তার পর সব দেশ মিলে শুরু করুক অপারেশান ডেজার্ট ।যদিও সময় দিলে ওরা নিজেরাই যথেষ্ট নিজেদের শেষ করার জন্য। ওগুলো মানুষ না। পৃথিবীতে শুধু মানুষ গুলো থেকে যাক। যারা ভাবে আগে মানুষ তারপর মুসলমান বা অন্যকিছু। হোক সে হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খ্রীষ্টান আস্তিক নাস্তিক যা খুশী শুধু পৃথিবীর পরে টিকে থাকুক মানুষ ।পৃথিবী শান্ত হোক।