এই দেশ ছেড়ে চলে যাব’রমেন দাশগুপ্ত, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম | ||
চট্টগ্রাম: ‘এই দেশে থেকে কি করব? এ দেশ তো আমাদের না। না হলে যারা পশু লেলিয়ে দিয়ে মানুষ খুন করতে পারে, তাদের বিচার হবেনা কেন? তারা নিশ্চয় রাষ্ট্রের চেয়েও বেশি প্রভাবশালী। যে রাষ্ট্রে খুনীরা এত ক্ষমতবান হয়, সেই রাষ্ট্রে আমাদের থাকার ইচ্ছে নেই। আমরা এই দেশ ছেড়ে চলে যাব।’
কুকুর লেলিয়ে দিয়ে নির্মমভাবে খুনের শিকার মেধাবী ছাত্র হিমাদ্রি মজুমদার হিমু’র মা গোপা মজুমদার বুধবার দুপুরে বাংলানিউজকে ক্ষুব্ধ কন্ঠে এসব কথা বলেন। বৃহস্পতিবার নৃশংস ওই হত্যাকান্ডের এক বছর পূর্ণ হবে। হিমুর বাবা প্রবীর মজুমদার বাংলানিউজকে বলেন, ‘আমি মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেছি, বাংলাদেশে আর থাকব না। এদেশকে আর আমাদের নিজের দেশ বলে মনে হয়না। আমার ছেলে ও-লেভেল দিচ্ছে। পরীক্ষা শেষ হলে চলে যাবার জন্য প্রস্তুতি নেব।’ কোন দেশে যাবেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কয়েকটাতে ট্রাই করছি। যেটাতে সুযোগ পাই সেটাতেই চলে যাব।’ চাঞ্চল্যকর হিমু হত্যা মামলার এক বছর পার হতে চললেও নৃশংস এ ঘটনার বিচারে দৃশ্যমান কোন অগ্রগতি হয়নি। পাঁচ প্রভাবশালী আসামীর মধ্যে গ্রেপ্তার হওয়া তিনজন ইতোমধ্যে জামিন নিয়ে বেরিয়ে গেছেন। বাকি দু’জনকে গত এক বছরেও গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। এ অবস্থায় সন্তান হারানোর যন্ত্রণায় অস্থির হিমুর মা-বাবার মধ্যে ছেলে হত্যার সঠিক বিচার না পাবার আশংকা তৈরি হয়েছে। হিমুর অবর্তমানে বেঁচে থাকা তার ছোট ভাই নীলাদ্রির ভবিষ্যত নিয়েও তারা সবসময় উৎকন্ঠার মধ্যে থাকেন। সব মিলিয়ে বড় ধরনের মানসিক চাপ থেকেই মূলত দেশ ছেড়ে যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন হিমুর বাবা-মা। হিমু হত্যা মামলার বাদিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ফেরদৌস আহমদও মামলার অগ্রগতিতে হতাশা প্রকাশ করে বাংলানিউজকে বলেন, ‘লাল ফিতার দৌরাত্ম্য আমাদের আদালতেও আছে। মামলার চার্জশীট হয়েছে। পলাতক আসামীদের গ্রেপ্তারের জন্য আদালত ওয়ারেন্ট ইস্যু করেছেন। এরপর পুলিশ প্রতিবেদন আসবে। পলাতক আসামীদের বিরুদ্ধে ক্রোকী পরোয়ানা জারি হবে, পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি যাবে। তারপর গেজেট নোটিফিকেশন শেষে চার্জ গঠন অর্থাৎ বিচার শুরু হবে। কিন্তু সব প্রক্রিয়া যেভাবে ধীর গতিতে এগুচ্ছে তাতে খুব শীঘ্রই বিচার শুরুর সম্ভাবনা নেই।’ বুধবার দুপুরে নগরীর হেমসেন লেইনে হিমুর বাসায় যাবার পর সাংবাদিক দেখেই কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন তার মা গোপা মজুমদার। কাঁদতে কাঁদতে তিনি বলেন, ‘হিমু মরে গিয়ে আমাকে মৃত্যুর চেয়েও কঠিন যন্ত্রণায় রেখে গেছে। আমি ভাল কিছু খেতে পারিনা, ভাল করে ঘুমাতে পারিনা। ভাল কোন জায়গায় যেতে পারিনা। সন্তান হারানোর যন্ত্রণা যে কী অসহ্য যন্ত্রণা, মা হিসেবে আমার মনে হয় আমি প্রতি মুহুর্তে মারা যাচ্ছি। আমাকে একেবারে নি:স্ব করে দিয়ে সে চলে গেছে।’ মুছে ফেলা হচ্ছে হিমুর স্মৃতি ভাল গিটার বাজাত হিমু। খুবই সৌখিন ছিল সে। শার্ট, টিশার্ট, প্যান্ট, হাতের ব্রেসলেট সব সুন্দর জিনিস এনে জমা করত বাসায়। ঘরের দেয়াল জুড়ে ছিল তার ছবি, বিভিন্ন ধরনের চিত্রকর্ম। কিন্তু সেই বাসায় এখন দেয়ালে তেমন কোন পেইন্টিংস নেই। পুরো বাসায় শুধুমাত্র বসার কক্ষে খানিক অন্ধকারের মধ্যে ঝুলছে হিমুর একটি ছবি। পড়ার টেবিলটিও সরিয়ে ফেলা হয়েছে। গিটারটি রাখা হয়েছে চোখের আড়াল করে। হিমুর বাবা প্রবীর মজুমদার জানালেন, হিমুর কোন স্মৃতি চোখে পড়লেই কাঁদতে থাকেন তার মা। সেজন্য হিমুর পড়ার টেবিলটি তিনি বিক্রি করে দিয়েছেন। গিটারটি মুছে আলমারিতে তুলে রেখেছেন। সব কাপড়চোপড় গরীব লোকজনকে দান করে দিয়েছেন। বাসায় যেন হিমুর কোন স্মৃতি চোখে না পড়ে সেই চেষ্টা তিনি করে যাচ্ছেন নিজের ইচ্ছের বিরুদ্ধে হলেও। এসব কথা বলতে গিয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন প্রবীর মজুমদারও। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, ‘আমি সকালে মর্ণিং ওয়াকে যেতে পারিনা। বাবা-মায়েরা তাদের সন্তানদের স্কুলে নিয়ে যেতে দেখলে আমার বুক ভেঙ্গে যায়।’ গোপা মজুমদার বলেন, ‘হিমু চিংড়ি মাছ, খাসির মাংস খেতে খুব ভালবাসত। আমি এখন বাসায় হিমুর পছন্দের কোন খাবার রান্না করতে পারিনা। আমার ছেলে ফল খেতে ভালবাসত। তার বাবা এখন বাসায় কোন ফল আনেনা।’ তিনি কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমি আমার ছেলেকে (হিমুর ছোট ভাই) বাইরে খেলতে যেতে দিইনা। একা স্কুলে পাঠাইনা। তার বাবাকে ছাড়া গেটের বাইরেও যেতে দিইনা। আমার ছেলেকে আমি মানসিকভাবে অসুস্থ বানিয়ে ফেলছি। কিন্তু আমার সবসময় ভয় হয়, আমার ছেলে একা বের হলে তাকেও যদি নিয়ে গিয়ে মেরে ফেলে।’ এলাকায় মাদক ব্যবসার প্রতিবাদ করায় ২০১২ সালের ২৭ এপ্রিল নগরীর পাঁচলাইশ আবাসিক এলাকার ১ নম্বর সড়কের ‘ফরহাদ ম্যানশন’ নামের ১০১ নম্বর বাড়ির চারতলায় হিমুকে হিংস্র কুকুর লেলিয়ে দিয়ে নিমর্মভাবে নির্যাতন করে সেখান থেকে ফেলে দেয় অভিজাত পরিবারের কয়েকজন বখাটে যুবক। গুরুতর আহত হিমু ২৬ দিন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে ২৩ মে ঢাকার একটি হাসপাতালে মারা যান। হিমু পাঁচলাইশ আবাসিক এলাকার ১ নম্বর সড়কের ইংরেজি মাধ্যমের সামারফিল্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘এ’ লেভেলের শিক্ষার্থী ছিল। এ ঘটনায় হিমুর মামা প্রকাশ দাশ অসিত বাদি হয়ে পাঁচলাইশ থানায় পাঁচজনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেছিলেন। আসামীরা হলেন, ব্যবসায়ী শাহ সেলিম টিপু, তার ছেলে জুনায়েদ আহমেদ রিয়াদ এবং রিয়াদের তিন বন্ধু শাহাদাৎ হোসাইন সাজু, মাহাবুব আলী খান ড্যানি এবং জাহিদুল ইসলাম শাওন। মামলা দায়েরের এক মাসের মাথায় আসামী শাহাদাৎ হোসাইন সাজুকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর ২০১২ সালের ১০ অক্টোবর শাহ সেলিম টিপু ও ছেলে রিয়াদ আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাদের কারাগারে পাঠান। কিন্তু সম্প্রতি তিনজনই জামিন পেয়ে কারাগার থেকে বেরিয়ে যান। এদিকে ওই বছরের ৩০ সেপ্টেম্বর পাঁচলাইশ থানা পুলিশ ওই মামলায় এজাহারভুক্ত পাঁচজন আসামীকে অন্তর্ভুক্ত করে আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন। ১৮ অক্টোবর পলাতক আসামীদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। কার্যত এরপর থেকে মামলাটি স্থবির হয়ে আছে। পরোয়ানা জারির আট মাস পার হয়ে গেলেও পাঁচলাইশ থানা থেকে এ সংক্রান্ত কোন প্রতিবেদন আদালতে পাঠানো হয়নি। পাঁচলাইশ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ বাংলানিউজকে বলেন, ‘আমরা পলাতক আসামীদের গ্রেপ্তারে সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছি। কিন্তু তাদের পাওয়া যাচ্ছেনা। আশা করছি, এক মাসের মধ্যে আমরা পরোয়ানা প্রতিবেদন আদালতে পাঠিয়ে দিতে পারব।’ অভিযোগ আছে, আসামী ধনাঢ্য ব্যবসায়ী শাহ সেলিম টিপু গুরুত্বপূর্ণ সরকারী পদে থাকা নগর আওয়ামী লীগের এক প্রভাবশালী নেতার ঘনিষ্ঠজন। মূলত রাজনৈতিক প্রভাবের কারণেই পুলিশ পলাতক আসামীদের গ্রেপ্তার করতে পারছেন না। বিভিন্ন কুটকৌশলে স্থবির হয়ে আছে চাঞ্চল্যকর মামলাটিও। হিমু’র মা গোপা মজুমদার বাংলানিউজকে বলেন, ‘শাহ সেলিম টিপু রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী হলেও সে একজন খুনী। আর খুনীর কোন রাজনৈতিক পরিচয় থাকতে পারেনা। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে রাষ্ট্রের আইন প্রভাবশালীর কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে। আর এ কারণে আমরা বিচার পাচ্ছিনা।’ |
হিন্দু ধর্মের প্রকৃত নাম সনাতন ধর্ম । অর্থাৎ যা চিরন্তন , শাশ্বত । স্বামী বিবেকানন্দ একে সকল ধর্মের প্রসূতি স্বরূপ বলে নির্দেশ করেছেন । কারণ এই বিশ্বে প্রচলিত ধর্ম মত গুলির প্রায় সব গুলির মূল ভাব হিন্দু ধর্মে দেখা যায় । অনেক ভাষাতে হিন্দু ধর্মের উপর সাইট থাকলেও বাংলা ভাষাতে একেবারেই হাতে গোনা। কিছু ওয়েবসাইট আবার বন্ধও হয়ে গেছে। তাই বাংলা ভাষায় হিন্দু ধর্মের মহিমা প্রচারের জন্যই আমাদের এই আয়োজন বাঙ্গালি হিন্দু পোস্ট।
শ্রীকৃষ্ণ এবং অর্জুন
Sunday, May 26, 2013
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
Labels
বাংলা
(171)
বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতন
(22)
ethnic-cleansing
(17)
ভারতীয় মুসলিমদের সন্ত্রাস
(17)
islamic bangladesh
(13)
ভারতে হিন্দু নির্যাতন
(12)
: bangladesh
(11)
হিন্দু নির্যাতন
(11)
সংখ্যালঘু নির্যাতন
(9)
সংখ্যালঘু
(7)
আরব ইসলামিক সাম্রাজ্যবাদ
(6)
minority
(5)
নোয়াখালী দাঙ্গা
(5)
হিন্দু
(5)
hindu
(4)
minor
(4)
নরেন্দ্র মোদী
(4)
বাংলাদেশ
(4)
বাংলাদেশী মুসলিম সন্ত্রাস
(4)
ভুলে যাওয়া ইতিহাস
(4)
love jihad
(3)
গুজরাট
(3)
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন
(3)
বিজেপি
(3)
ভারতে অনুপ্রবেশ
(3)
মুসলিম বর্বরতা
(3)
হিন্দু নিধন
(3)
George Harrison
(2)
Julia Roberts
(2)
List of converts to Hinduism
(2)
bangladesh
(2)
কলকাতা
(2)
গুজরাট দাঙ্গা
(2)
বাবরী মসজিদ
(2)
মন্দির ধ্বংস
(2)
মুসলিম ছেলেদের ভালবাসার ফাঁদ
(2)
লাভ জিহাদ
(2)
শ্ত্রু সম্পত্তি আইন
(2)
সোমনাথ মন্দির
(2)
হিন্দু এক হও
(2)
হিন্দু মন্দির ধ্বংস
(2)
হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা
(2)
Bhola Massacre
(1)
English
(1)
april fool. মুসলিম মিথ্যাচার
(1)
converted hindu celebrity
(1)
converting into hindu
(1)
dharma
(1)
facebook
(1)
gonesh puja
(1)
gujrat
(1)
gujrat riot
(1)
jammu and kashmir
(1)
om
(1)
religion
(1)
roth yatra
(1)
salman khan
(1)
shib linga
(1)
shib lingam
(1)
swami vivekanada
(1)
swamiji
(1)
অউম
(1)
অক্ষরধাম মন্দিরে জঙ্গি হামলা ২০০২
(1)
অধ্যক্ষ গোপাল কৃষ্ণ মুহুরী
(1)
অর্পিত সম্পত্তি আইন
(1)
আওরঙ্গজেব
(1)
আদি শঙ্কর বা শঙ্করাচার্য
(1)
আর্য আক্রমণ তত্ত্ব
(1)
আসাম
(1)
ইতিহাস
(1)
ইয়াকুব মেমন
(1)
উত্তরপ্রদেশ
(1)
এপ্রিল ফুল
(1)
ওঁ
(1)
ওঁ কার
(1)
ওঁম
(1)
ওম
(1)
কবি ও সন্ন্যাসী
(1)
কাদের মোল্লা
(1)
কারিনা
(1)
কালীঘাট মন্দির
(1)
কাশী বিশ্বনাথ মন্দির
(1)
কৃষ্ণ জন্মস্থান
(1)
কেন একজন মুসলিম কোন অমুসলিমের বন্ধু হতে পারে না?
(1)
কেন মুসলিমরা জঙ্গি হচ্ছে
(1)
কেশব দেও মন্দির
(1)
খ্রিস্টান সন্ত্রাসবাদ
(1)
গনেশ পূজা
(1)
গুজরাটের জঙ্গি হামলা
(1)
জাতিগত নির্মূলীকরণ
(1)
জামাআ’তুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের
(1)
জেএমবি
(1)
দেশের শত্রু
(1)
ধর্ম
(1)
ধর্মযুদ্ধ
(1)
নবদুর্গা
(1)
নববর্ষ
(1)
নালন্দা
(1)
নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়
(1)
নোয়াখালি
(1)
পঞ্চ দেবতার পূজা
(1)
পহেলা বৈশাখ
(1)
পহেলা বৈশাখ কি ১৪ এপ্রিল
(1)
পাকিস্তানী হিন্দু
(1)
পূজা
(1)
পূজা ও যজ্ঞ
(1)
পূজার পদধিত
(1)
পৌত্তলিকতা
(1)
ফেসবুক
(1)
বখতিয়ার খলজি
(1)
বরিশাল দাঙ্গা
(1)
বর্ণপ্রথা
(1)
বর্ণভেদ
(1)
বলিউড
(1)
বাঁশখালী
(1)
বিহার
(1)
বুদ্ধ কি নতুন ধর্ম প্রচার করেছেন
(1)
বৈদিক ধরম
(1)
বৌদ্ধ দর্শন
(1)
বৌদ্ধ ধর্ম
(1)
ভারত
(1)
মথুরা
(1)
মরিচঝাঁপি
(1)
মানব ধর্ম
(1)
মিনি পাকিস্তান
(1)
মীরাট
(1)
মুক্তমনা
(1)
মুক্তিযুদ্ধ
(1)
মুজাফফরনগর দাঙ্গা
(1)
মুম্বাই ১৯৯৩
(1)
মুলতান সূর্য মন্দির
(1)
মুলায়ম সিং যাদব
(1)
মুসলিম তোষণ
(1)
মুসলিম ধর্ষক
(1)
মুসলিমদের পুড়ে মারার ভ্রান্ত গল্প
(1)
মুহাম্মদ বিন কাশিম
(1)
মূর্তি পুজা
(1)
যক্ষপ্রশ্ন
(1)
যাদব দাস
(1)
রথ যাত্রা
(1)
রথ যাত্রার ইতিহাস
(1)
রবি ঠাকুর ও স্বামীজী
(1)
রবি ঠাকুরের মা
(1)
রবীন্দ্রনাথ ও স্বামীজী
(1)
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(1)
রিলিজিওন
(1)
রুমি নাথ
(1)
শক্তিপীঠ
(1)
শঙ্করাচার্য
(1)
শিব লিংগ
(1)
শিব লিঙ্গ
(1)
শিব লিঙ্গ নিয়ে অপপ্রচার
(1)
শ্রীকৃষ্ণ
(1)
সনাতন ধর্ম
(1)
সনাতনে আগমন
(1)
সাইফুরস কোচিং
(1)
সালমান খান
(1)
সোমনাথ
(1)
স্বামী বিবেকানন্দ
(1)
স্বামীজী
(1)
হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্ম
(1)
হিন্দু জঙ্গি
(1)
হিন্দু ধর্ম
(1)
হিন্দু ধর্ম গ্রহন
(1)
হিন্দু বিরোধী মিডিয়া
(1)
হিন্দু মন্দির
(1)
হিন্দু শিক্ষার্থীদের মগজ ধোলাই
(1)
হিন্দুধর্মে পৌত্তলিকতা
(1)
হিন্দুরা কি পৌত্তলিক?
(1)
১লা বৈশাখ
(1)
১৯৭১
(1)
No comments:
Post a Comment