শ্রীকৃষ্ণ এবং অর্জুন

শ্রীকৃষ্ণ এবং অর্জুন
অর্জুন তোমার আমার বহুবার জন্ম হয়েছে। সে কথা তোমার মনে নেই, সবই আমার মনে আছে।

Tuesday, May 14, 2013

লাভ জিহাদের আদ্যপান্ত(নিজে সতর্ক হন অন্যকে সতর্ক করুন)



হিন্দু মেয়েদের মুসলিম আসক্তিঃ কারণ ও পরিণামঃ 

উপমহাদেশে ইসলাম ধর্ম বিস্তারের প্রধান হাতিয়ার হিন্দু মেয়ে বিবাহ। ছলে-বলে-কৌশলে মুসলমানের সংখ্যা বৃদ্ধি করা তাদের সকল উদ্দেশ্য সাধনের অন্যতম প্রধান হাতিয়ার। অতীতে রাজ্যহারা পরাধীন হিন্দুগণ জান-মালের ভয়ে, অস্ত্বিত্ব ও জীবন রার্থে ইসলাম গ্রহণ করতে বাধ্য হত অথবা নির্যাতন, ধর্ষণ, লুণ্ঠন বা মৃত্যুকে স্বীকার করে নিত। বর্তমানে দ্বিতীয় ঘটনাটার পুনরাবৃত্তি মাঝে মাঝেই ঘটে। কিন্তু অবাক হতে হয়, হিন্দু ছেলে-মেয়েরা তাদের নিজেদের ধর্ম বা ইসলাম ধর্ম কোনটা সম্পর্কেই সুস্পষ্ট ধারণা না রেখেই স্বেচ্ছায় ধর্মান্তরিত হচ্ছে। কি সেই আকর্ষণ আর কেনই বা হিন্দু মেয়েরা মুসলিম ছেলেদের প্রতি এত আকৃষ্ট হচ্ছে?

কারণঃ কেন আসক্ত হচ্ছে?

১. সনাতন ধর্মীয় মূল্যবোধ ও জ্ঞান শূন্যতা
নিজের ধর্ম সম্পর্কে হিন্দু যুবক-যুবতীগণ একেবারেই অজ্ঞ। তাদের পরিবার থেকে যথাযথ ধর্মীয় জ্ঞান তাদের দেওয়া হয় না। সনাতন ধর্মীয় শুদ্ধ জ্ঞান লাভের উৎসেরও অভাব রয়েছে। নিজের ধর্ম সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণে বিধর্মীদের সমালোচনার কোন সদুত্তর তারা দিতে পারে না। একসময় সত্যিই নিজের ধর্মকে ভ্রান্ত বা অর্থহীন মনে করতে দ্বিধা করে না।

২. মানসিক ধর্ষনের স্বীকার
একটি হিন্দু ছেলে কিংবা মেয়ে নিজ পরিবারের মা-বাবা সহ পরিবারের সকল বয়েজ্যৈষ্ঠদের কাছ থেকে শিখে ভাল আর মন্দের পার্থক্য গুলি, যেমন ভাল মানুষ ও মন্দ মানুষ। শিখে সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই। কিন্তু শিখে না যেটা বেশী দরকার তাহল এরা প্রথমে হিন্দু ও তারপর মানুষ। শিখে না এরা সংখ্যা লগু সম্প্রদায়ে জন্ম এবং বড় হয়ে প্রতিটি পদে পদে বঞ্চনা ও বিড়ম্বনার শিকার হতে হবে। অপর দিকে একটি মুসলিম সম্প্রদায়ের শিশু শিখে সে প্রথমে মুসুলমান পরে মানুষ। সে আরো শিখে সে নিজে মুসুলমান আর অন্যেরা বিধর্মী এ ধরনের পার্থক্যগুলি। ফলে যে কোন হিন্দু শিশু প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির পর থেকে সহসাথীদের নিকট শুনতে হয় ঐ হিন্দু, শিকদের নিকট শুনতে হয় তোমরা হিন্দু এবং হিন্দুদের কোন ধর্ম নাই ইত্যাদি ইত্যাদি। এভাবে হিন্দু শিশুরা মানসিক ধর্ষনের শিকার হতে থাকে এবং ধর্ষনের এধারা কোন হিন্দু শিশুর বয়ঃ বৃদ্ধির সাথে ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকে। পাশাপাশি পাঠ্য বইয়ে হিন্দু রাজা মহারাজা ও বীরদের কর্তৃত্ব খর্ব করে প্রকারান্তরে মুসলিম রাজা বাদশা ও লুটেরাদেরকে বীর হিসাবে উল্লেখ্য করায় এগুলো পড়ে হীনমন্যতায় ভোগে। একই সাথে তাবলীগ জামাত ও ইসলাম ধর্মের দাওয়াতকারীদের গুনকীর্তন হিন্দু শিক্ষার্থীদের মানসিক ধর্ষনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। একসময় হিন্দু ছেলে মেয়েরা ভুলে যায়, তাদের মা-বাবার স্নেহ, তাদের প্রতি ও পবিরাররের প্রতি দায় দায়িত্ব। প্রকারান্তরে ধর্মান্তরনে সাহায্য করে।

৩. মিডিয়ার প্রভাব
হিন্দুদের কাছে মুসলিম সংস্কৃতি একেবারেই ভিন্নতর ও অজানা। অজানার বাহ্যিক চাকচিক্যের আকর্ষণ রয়েছে। সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের কারণে পাশাপাশি বাস করা হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতি তাদের একটা প্রভাব তৈরি হয়। পাশাপাশি বিভিন্ন সেক্যুলারবাদী খুল্লাম খুল্লা টিভি চ্যানেল ও ইসলামপন্থী টিভি চ্যানেল, সংবাদপত্র ও চলচ্চিত্রের কাহিনীতে মুসলমান চরিত্রগুলোকে বীর ও মহৎ গুণের অধিকারী রূপে দেখানো হয়। সাধারণ হিন্দুদের সাধারণ হিসেবেই দেখানো হয়। এই মিডিয়াগুলো উঠতি বয়সী যুবক-যুবতীদের মনে দারুন প্রভাব ফেলে। মুসলিমদের মানবাধিকারের কথা যতটা ফলাও করে প্রচার করা হয় হিন্দুদের সেই সাপেে উল্লেখ নেই বললেই চলে।

৪. যৌন চাহিদা
হিন্দু মেয়েরা বিশেষত: টিনেজারদের কাছে সাধারণত সেক্স একটা অজানা জগত। আমাদের দেশে কিশোর-কিশোরীদের যৌন শিক্ষা প্রচলিত না থাকায় তারা এই অজানা বিষয়ে খুবই আকর্ষণ বোধ করে। মুসলমান পরিবারে একটি মেয়ে অল্প বয়স থেকেই খুব ভালভাবে বুঝতে শেখে যে- সে একটা মেয়ে। তার কাছের ও দূরের আত্মীয় সম্পর্কের পুরুষদের কাছ থেকে পুরুষ মানুষ কি জিনিস তার খুব ভাল পরিচয় পেয়ে যায়। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় চাচাতো, খালাতো, মামাতো, ফুফাতো ভাই অথবা কাছের বা দূরের সম্পর্কের আত্মীয়ের সাথে সেক্স করার সুযোগ তাদের ঘটে। তাদের রাজসিক খাদ্যাভ্যাস ও জীবন প্রণালী এই কর্মে উৎসাহী করে। অন্যদিকে সাধারণত হিন্দু সমাজে দূর সম্পর্কের ভাই হলেও সে একটা মেয়েকে আপন বোনের মতই দেখে ও শ্রদ্ধা করে। হিন্দু ছেলে ও মেয়ে উভয়ের মধ্যেই তুলনামূলক বেশি নৈতিক মূল্যবোধ কাজ করে। ফলে হিন্দু পরিবারের মেয়েগুলো সেক্স বিষয়ে মুসলিমদের তুলনায় অজ্ঞ থাকে। আর কোন মেয়ে যদি তার উঠতি বয়সে বা যৌবনে বিবাহের পূর্বে সেক্স বিষয়ে আগ্রহী হয়, তবে তার চাহিদা পূরণের জন্য সাধারণত কোন সুযোগ থাকে না। এই সুযোগটা অনেকেত্রেই গ্রহণ করে মুসলিম যুবকগণ। আর যেখানে মুসলিমদের সংখ্যাই অধিক সেখানে এই ঘটনা আরও বেশি ঘটে।

৫. প্রেম: মরণ ফাঁদ
হিন্দুদের ধর্মান্তরের প্রধান মাধ্যম হলো প্রেম। মুসলিম যুবকগণ হিন্দু মেয়েদের প্রতি যেন একটু বেশিই আকর্ষণ বোধ করে। আর অজ্ঞান মেয়েগুলোও খুব সহজেই এই মোহে আক্রান্ত হয়। তাছাড়া মুসলিম বন্ধুর সাথে মিশতে মিশতে ভাল সম্পর্ক তৈরী হয়ে গেলে বা কারও প্রতি মুগ্ধ হয়ে গেলে মেয়েরা ফাঁদে পড়ে যায়। এই সুযোগের অপোয় থাকা যুবকের অনুরোধ উপো করা অনেক ক্ষেত্রেই আর সম্ভব হয়ে ওঠে না।

৬. খৎনাকরণ:
লেজকাটা শিয়ালের দর্শন অনেকের ধারণা খৎনা করলে পুরুষাঙ্গের যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ও অনেক মরণঘাতী রোগ হতে সুরক্ষা হয়। এ বিষয়ে হিন্দু মেয়েরা অনেকেই আকর্ষণ বোধ করে। মুসলিম পরিবারের এত বেশি ভাঙন কেন? খৎনা করা পুরুষের যদি এতই ক্ষমতা থাকে তবে মুসলিম স্ত্রীদের অভিসার ও ব্যভিচারের কেন এই আধিক্য? পরপুরুষের হাত ধরে স্বামীসন্তানের মায়া ফেলে পালায় কেন? এ সংক্রান্ত প্রশ্ন গুলি উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেনা।আসুন দেখেনি উইকিএন্সারে সরাসরি বলে দিয়েছে খতনা করার জন্য মেয়েরা তার পুরুষসঙ্গীর থেকে কম যৌন পরিতৃপ্তি পাচ্ছে  http://wiki.answers.com/Q/Is_sex_with_a_circumcised_or_uncircumcised_penis_more_pleasurable_for_a_woman?#slide=2,

http://wiki.answers.com/Q/Do_women_have_more_pleasure_with_uncircumcised_men#slide=2 আরও দেখুনhttp://wiki.answers.com/Q/Does_a_circumcised_or_uncircumcised_penis_gives_more_pleasure_to_women?#slide=2
৭. পবিত্রতা :
হিন্দু মেয়েরা নিজেদের দেহকে পবিত্র মনে করে। একবার মোহবশত: কোন মুসলিম ছেলের সাথে শারীরিক মিলন হলে তারা আর ফিরে আসতে চায় না। তারা নিজেদের তখন অপবিত্র মনে করে।

৮. প্রলোভন
পুণ্য ও বেহেশ্ত প্রাপ্তির আশায় মুসলিম নারী ও পুরুষ উভয়েই উদগ্রীব থাকে। যে কোন মুসলিম ছেলে অন্যধর্মের মেয়েকে বিয়ে করে ধর্মান্তরিত করলে পরিবারের সবাইতে তাকে এ কাজে সহায়তা করে এজন্যে যে এর সওয়াব পরিবারের সকলে ভোগ করবে। ফলে মুসলিম ছেলেটি উৎসাহ পায়। একই ভাবে মুসলিম মেয়ে হিন্দু ছেলে শিকার করতে উৎসাহী ও উদ্ধগ্রীব হয় । ফলে মুসলিম ছেলে ও মেয়েদের কুমন্ত্রণা ও প্রলোভনে হিন্দু মেয়ে ছেলেদের ধর্মান্তরের জন্য যথেষ্ট ভূমিকা রাখে।

৯. পারিবারিক হুমকি ও নীরব অত্যাচার
বিশেষত মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় হিন্দুদের জমি, সম্পত্তি ও নারীদের ওপর দুর্বৃত্তদের নজর পড়ে বেশি। হিন্দুদের ওপরে নীরব অত্যাচার একটি সাধারণ ঘটনা। জীবন, সম্পত্তি, সুখ-শান্তি ও সম্মান রার্থে অনেক সময়ই হিন্দু মেয়েদের উৎসর্গ করতে হয় মুসলিমের হাতে।

১০. সেক্যুলারইজমঃ
হিন্দুদের জন্য অভিশাপ এই শব্দটা যেন ব্যবহারিকভাবে হিন্দুদের জন্যই একমাত্র প্রযোজ্য। সবাই এর কথা বলে কিন্তু এর বলি হয় শুধুমাত্র হিন্দু সম্প্রদায়। হিন্দু রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, মিডিয়া ও বুদ্ধিজীবীগণ নিজেদের সেক্যুলার, উদার ও ধর্মনিরপে হিসেবে প্রমাণ করতে মুসলিম তোষণ ও বিবাহকে উৎসাহিত করেন। যদিও তাতে ইসলামেরই জয় হয়। কারণ হিন্দুকেই তার ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম গ্রহণ করতে হয়। বিপরীতটা ঘটতে দেখা যায় না। এরই নাম তথাকথিত সেক্যুলারইজম।

১১. শিক্ষিত মেয়েদের অবস্থা বিশ্ববিদ্যালয় বা উচ্চ শিক্ষালয়ের হিন্দু ছাত্রীগণ প্রথমত কাসমেট হিন্দু ছেলেদের সাথে বন্ধুত্ব করতে বিব্রত বোধ করে। মনে করে, যদি প্রেম হয়ে যায়? হয়ত বর্ণবৈষম্যের কারণে মা-বাবা মেনে নেবেন না- এই ভয় কাজ করে। ফলে অন্যান্য ছেলেদের সাথে ভাল বন্ধুত্ব গড়ে তোলে। একসময় নিজের অজ্ঞাতেই প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে; মনে করে, এই সম্পর্ক হতে সে বেরিয়ে আসতে পারবে এবং বিয়ে পর্যন্ত গড়াবে না। কিন্তু যখন বা¯Íবতা বুঝতে পারে ততÿণ অনেক দেরি হয়ে যায়, ফেরার উপায় থাকে না। আর মুসলিম বন্ধুর উদার বাণীগুলোও তাকে মুগ্ধ করে রাখে। তাদের অভিসন্ধি বোঝার মতা থাকে না। তখন মা-বাবা, আত্মীয়-স্বজন কারোর বন্ধনই আর আটকে রাখতে পারে না।

১১. তথাকথিত স্মার্টনেস

স্মার্ট ও সুন্দরী হিন্দু মেয়েগুলো তাদের যোগ্য হিন্দু বন্ধু অনেক ক্ষেত্রেই খুঁজে পায় না। মুসলিম ছেলেদের মধ্যে তাদের স্বপরে স্মার্ট গুণগুলোর উপস্থিতি দেখে তাদের চাকচিক্যের প্রতিই এরা বেশি আসক্ত হয়ে পড়ে। মুসলিম যুবকরাও এই সুযোগটার সদ্ব্যবহার করে।

পরিণতি
বিবাহের সুখ ও যৌনতার মোহ খুব বেশিদিন থাকে না। প্রেমঘটিত বিয়ের পর মুসলিম পরিবারে হিন্দু স্ত্রীগণকে বাস্তবব জীবনের কষাঘাতে পদে পদে লাঞ্ছিত ও অপমানিত হতে হয়। সঙ্গী হয় সারা জীবনের কানড়বা।

• মুসলমানের হিন্দু স্ত্রীদেরকে প্রথমত সাদরে গ্রহণ করা হলেও খুব শীঘ্রই তাদের উপর ইসলামী বিধানগুলো কাল হয়ে আসে। একাকী বের হওয়া যাবে না, ছবি তোলা ও চলচ্চিত্র নিষিদ্ধ, বোরখা পরতে বাধ্য হওয়া, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, ব্যক্তি-স্বাধীনতার অনুপস্থিতি, পূর্বে নিরামিষ আহারী হলেও পিয়াজ-রসুন ও গরুর মাংসের নিয়মিত বিড়ম্বনা তখন নিত্য সঙ্গী হয়। শাশুড়ি বা ননদের এমনকি স্বামীর অত্যাচারের স্বীকার হলেও প্রতিবাদ করার উপায় থাকে না। কারণ স্বামী খুব সহজেই তাকে ‘তালাক’ দিতে পারে। এমনকি সন্তানসহ তালাকও দিতে পারে। তখন হিন্দু স্ত্রীর পায়ের নিচে আর কোন মাটি থাকে না। এককথায় স্বামীর সংসারে তাকে দাসী হয়ে জীবনটা কাটাতে হয়।

• হিন্দু মেয়েরা মুসলিম পুরুষ বিয়ে করলে সাধারণত তার নিজের পরিবার ও আত্মীয়-স্বজন হতে ত্যাজ্য হয়ে যায়। একমাত্র স্বামী ছাড়া সে নিরাশ্রয় হয়ে পড়ে। তাই বাধ্য হয়ে সকল অত্যাচার মুখ বুজে সহ্য করতে হয়।

• মেয়েরা শ্বশুরবাড়ি এসে বাবার বাড়ির অহংকার করে থাকে। গল্প করে থাকে। তার বিপদে-আপদে বাবা-ভাইয়েরা এগিয়ে আসবে -এই বিশ্বাসটুকু তাদের থাকে। কোন কারণে শ্বশুরবাড়ি ছাড়তে বাধ্য হলে মাথা গোঁজার ঠাই বা আশ্রয়টুকু তার থাকবে- এই ভরসা থাকে। কিন্তু কেউ ধর্মান্তরিত হলে তার পরিণতি সরস্বতী দাসের মতই হতে পারে।

• শ্বশুরবাড়িতে শ্বশুর-শাশুরি, ননদ, জা এবং আত্মীয়-স্বজন কর্তৃক প্রায়শ: ‘মালাউনের মেয়ে’ বলে গালি শুনতে হয়। এক ছেলে ও এক মেয়ের জননী সে ‘মালাউনের মেয়ে’ গালী শুনতে হয়। দুঃখের বিষয় মাঝে মাঝে আদরের সন্তানই ‘মালাউন মাগী’ বলে গালি দেয়। এটা স্বাভাবিক ঘটনা। আমি যে মুসলমান বন্ধুর সাথে একটু আগে হাসিমুখে কথা বললাম, আড়ালে হয়ত সেও আমাকে মালাউনের বাচ্চা বলে গালি দেয়।

• মুসলিম মতে তিন তালাক বললেই সম্পর্ক শেষ। যৌন আকর্ষণ বিয়ের পর খুব বেশিদিন থাকে না। তারপর শুরু হয় বাস্তÍবতা। একজন পুরুষের একইসাথে চারটি পর্যন্ত বিয়ে করা বৈধ। একজন স্ত্রীর প্রতি মোহ কমে গেলে বা নতুন কোন নারীর প্রতি আসক্ত হলে খুব সহজেই তিন তালাক দিয়ে নতুন বিয়ে করতে ইসলামে কোন বাধা নেই। মুসলিম পরিবারে নিজের পুত্রবধু থেকে শুরু করে দাসী পর্যন্ত যথাক্রমে নিকাহ্ বা ভোগ করা বৈধ। ইসলামে স্ত্রীদের শষ্যেক্ষেত্রের সাথে তুলনা করা হয় এবং পুরুষ সেখানে স্বেচ্ছাচারী যেমন খুশি গমন করতে পারে এবং স্ত্রীরা এক্ষেত্রে বাধ্য। প্রয়োজনে প্রহার করাও বৈধ। এক্ষেত্রে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয় কি না?

• গ্রামের দিকে খোঁজ নিয়ে দেখুন, যে সকল মেয়ে মুসলিম হয়েছে, যৌবনের জৌলুস কমার সাথে সাথে তালাক হয়ে গেছে, ফলে ভিক্ষা করতে হয়। গ্রামের যথেষ্ট ভিক্ষুকের মধ্যে অনেক গুলিই কনভার্ট হওয়া হিন্দু মেয়ে পাওয়া যাবে। পতিতালয়ে গিয়ে দেখুন, ওখানে পাবেন কনভার্ট হয়ে যাওয়া হিন্দু মেয়ে যে যৌবনের প্রথম প্রতুষ্যে সুখের লাগিয়া বাঁধিয়াছে ঘর মুসলিম প্রেমিকের তরে, ঠাঁই হইয়াছে শেষে পতিতালের অন্ধকার ঘরে।

• সবচেয়ে বড় সত্য হলো মুসলিম পরিবারে ধর্মান্তরিত হিন্দু স্ত্রীগণ কেউই প্রকৃতপক্ষে সুখে নেই।

সুতরাং প্রত্যেক অবিবাহিত হিন্দু যুবক যুবতী ও নারী পূরুষের সর্তক হওয়া উচিত এবং পরিবারের সকল শিশু কিশোর কিশোরী সদস্যাদের প্রতিদিনই এতদ বিষয়ে সর্তক করা উচিত।

এবার বলব লাভ জিহাদ নিয়ে বলিউড কেন্দ্রিক ষড়যন্ত্রের কথাঃ 



প্রেম জিহাদ এক কথায় হল মুসলমান যুবকদের দ্বারা ভালবাসার অভিনয় করে অমুসলমান প্রধানতঃ হিন্দু মেয়েদের নিয়ে পালিয়ে যাওয়া, বিয়ে করা, ধর্ষন করা বা বিক্রী করে দেওয়া যাতে নিজেদের সংখ্যা বৃদ্ধি হয় ও অমুসলমান কাফেরদের সমূলে ধ্বংস করা যায়।


ইসলামে জেহাদ শব্দের অর্থ সশস্ত্র যুদ্ধ বা অন্যতর সংগ্রামের মাধ্যমে সব অমুসলমান কাফের দের বধ করে বা জোর করে মুসলমান ধর্মে ধর্মান্তরিত করে মুসলিম দুনিয়া কায়েম করা ঠিক যেমন, খৃষ্ট ধর্মে সব সবল সক্ষম খৃষ্টানদের ক্রুশেড করা অবশ্য কর্তব্য সমস্ত অখৃষ্টান হিদেন দের বিরুদ্ধে তাদের নাশ করার জন্য যদি তারা খৃষ্টানিটি তে কনভার্ট করতে অস্বীকার করে।


কেরালা হাই কোর্ট ও ভারতের সুপ্রিম কোর্ট সম্প্রতি এই লাব-জেহাদ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে অনেকগুলি মামলা চালাচ্ছে ও একটি আদালতের নিয়ন্ত্রনাধীন তদন্তকারী সংস্থা গঠন করেছে ভারতে এই ধরনের ঘটনা বাড়ার কারনে। এখন পর্যন্ত যা জানা গেছে তা হল দক্ষিন ভারত ও মুম্বাই থেকে বেশ কয়েকশ হিন্দু ও কিছু খৃষ্টান মেয়ে যারা মুসলমান যুবকদের সঙ্গে নিরুদ্দেশ হয়ে গেছিল তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন জঙ্গী নাশকতা করতে গিয়ে ধরা পড়েছে। এদের এমনভাবে ব্রেনওয়াশ করা হয়েছে যে মাত্র কয়েকজন বাদে বেশীরভাগ বাবা-মার কাছে বাড়ী ফিরতে না চেয়ে তাদের মুসলমান প্রেমিকদের জন্য জেলে জীবন কাটানো শ্রেয় মনে করেছে। প্রায় সবাই প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় সরকারেরও বিশেষ কিছু করবার নেই। তাছাড়া, ধর্মান্তরকরন না করলেও মুসলমান পিতা ও হিন্দু মাতার সন্তান তো মুসলমানই হয়।


দুবাই ও করাচীতে বসে মাফিয়া ডন দাউদ ইব্রাহিম আজ ভারতের সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রচার মাধ্যম, হিন্দি সিনেমার জগতকে নিয়ন্ত্রন করছে অপ্রত্যক্ষ জেহাদ চালানোর উদ্দেশ্যে। তাই বলিউডে তথাকথিত মুসলমান হিরোদের এতো রমরমা বাজার। দুই-তিন জন খানকে বাদ দিলে বাকি খানদের ছবি চালাবার সব চেষ্টা ব্যর্থ হয়। তবু তারা নতুন নতুন কাজ পায়। অপরদিকে হিন্দু নায়িকারা এই সব মুসলমান নায়ক, পরিচালক, প্রযোজকদের অন্যায় সুযোগ দিতে অস্বীকার করলে এই দক্ষ অভিনেত্রীরা আর কাজ না পেয়ে অচিরেই হারিয়ে যায়। ভারতে ২০% মুসলমান কিন্তু বলিঊডে ৮০% যা কিন্তু আগে ছিল না। আজকাল যাত্রা, নাটকে, সিনেমায় সর্বত্র হিন্দু শ্রদ্ধাকেন্দ্রগুলো লাঞ্ছিত হয়। হিন্দু-মুসলমানের মিলন দেখাতে মুসলমান মেয়ে কখনো হিন্দুর ঘরে যায় না বরং উল্টোটাই হয়। সিনেমার হিরোইন বিপদে পড়লে আশ্রয় পায় গীর্জা কিংবা মসজিদে আর হিন্দু ব্রাহ্মন-সন্ন্যাসী-পন্ডিতদের চরিত্র দেখানো হয় শুধু ভিলেনের। তাদের ঝুলিতে গাঁজা, কমন্ডুলে মদ আর কাজ চোরাচালানকারী বদমাশের। অন্যদিকে ফাদার ও মৌলবীরা ক্ষমা-স্নেহের অবতার! কিন্তু বাস্তবে আমরা কি দেখি? প্রায়ই কাগজে চোখে পড়ে জেহাদী মৌলানা ও নারী-শিশুর উপর বলাৎকারী খৃষ্টান বিশপ ও অন্যান্য ধর্মযাজকদের কথা যার জন্য স্বয়ং মহামান্য পোপও নিয়ম করে ক্ষমা চান। হিন্দি সিনেমার তথাকথিত সংখ্যালঘু চরিত্রদের মুখে সংলাপ থাকে তাদের ধর্মের স্বপক্ষে। বিভিন্ন ঘটনার মধ্যে দিয়ে দেখানো হয় যীশু বা আল্লাহর মহিমা। নাটকের প্রয়োজনে কোন মুসলিম চরিত্র মারা গেলে পর্দায় ভেসে আসে লক্ষ লক্ষ মুসলমান নামাজ পড়ছে মক্কার কাবায় আর ব্যাকগ্রাউন্ডে করুন আজানের সুর।




কোরানে মেয়েদের সম্বন্ধে লেখা আছে, মেয়েরা পুরুষদের কাছে শস্যক্ষেত্র মাত্র ও তাদের যেমন খুশী ব্যবহার ও ভোগ করা যাবে (২/২২৩),  নারীরা স্বামীর অবাধ্য হলে তাদের উচিত চাবকানো (৪/৩৪) এবং সেক্ষেত্রে স্ত্রীকে আমৃত্যু একটা ঘরে বন্দী রাখতে হবে (৪/১৫), এছাড়া, চারজন স্ত্রী ও অসংখ্য যৌন দাসী রাখা যাবে (৪/৩) যাদের ইচ্ছামত তিন তালাক দেওয়া যায় (২/২২৯)।

মহান পবিত্র কোরানের সূরা ৪, আয়াত ২৪ বলে, ‘বিবাহিত পরস্ত্রী মুসলমানের কাছে নিষিদ্ধ কিন্তু, যেসব বিবাহিত অমুসলমান স্ত্রীদের তোমরা জেহাদে ধরে এনেছ তারা তোমাদের জন্য বৈধ। এটা আল্লাহ তোমাদের বিশেষ অধিকার প্রদান করছেন।’


অপরদিকে, অমুসলমান নারীকে পথে ঘাটে শ্লীলতাহানি করা যেতে পারে, তবে মুসলমান মেয়েদের নয় তাই পরিচয়পত্র হিসেবেই বোরখার বিধান (৩৩/৫৯), অমুসলমান মহিলাদের জোর করে ধরে এনে তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে বেশ্যাবৃত্তি করানো কোরান সম্মত (২৪/৩৩)।


কোরান স্বীকৃত পৃথিবীর সবচেয়ে জঘন্য অপরাধ বলা হয়েছে পৌত্তলিকতাকে অর্থাৎ হিন্দু ধর্ম এবং আমরা যারা এটা মানি তারা নাকি জগতে বিচরণশীল জন্তু-প্রাণির মধ্যে নিকৃষ্টতম (৮/৫৫)। তাই পৌত্তলিকতা যতক্ষন না পৃথিবী থেকে ধ্বংস হয় ততক্ষন হিন্দুদের বিরুদ্ধে মুসলমানদের তীব্র যুদ্ধ (জিহাদ) চালিয়ে যেতে বলা হয়েছে (২/১৯৩), এবং এই মূর্তিপূজকদের প্রতি তীব্র ঘৃনা উজার করে তাদের অবিরাম হত্যা করতে বলা হয়েছে (২১/৯৮)।


পৌত্তলিক বা আমরা হিন্দুরা তো ইসলাম বা অন্য কারো কোন ক্ষতি করিনি, নিজের মনে, নিজের নিরীহ বিশ্বাসে মূর্তি উপাসনা করছি, কাউকে মারতে, কাটতে বলছি না, তাই হিন্দুদের প্রতি আল্লাহ তথা মহম্মদের এই অকারন রাগ বড়ই আশ্চর্য। মহম্মদ নিজেই কাবায় ৩৬০ টি দেবমূর্তি ও অন্যত্রও অজস্র মূর্তি ভেঙ্গেছিলেন আর মহম্মদ যা করেছেন ইসলামে তাই পবিত্র কর্তব্য (৪/৮০)।


কোরান অনুযায়ী, মহম্মদ আল্লাহর দূত, তাঁর অনুসারীরা অমুসলমান কাফেরদের প্রতি কঠোর এবং নিজেদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে হবে (৪৮/২৯), একজন সাচ্চা মুসলমান তাই কোন অমুসলমানকে ভাই বলে মন থেকে ডাকতে পারবে না, তাদের হিন্দুদের মতো সার্বজনীন ভ্রাতৃত্ববোধ নেই। আল্লাহ নিজেই কাফেরদের শত্রু (২/৯৮), তাই কাফেরদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ কর যতক্ষন না আল্লহর ধর্ম সমগ্র জগতে প্রতিষ্ঠিত হয় (৮/৩৯)।


ভারতীয় দর্শনের দুই মূল ভিত্তি, মানুষ সবাই অমৃতের পুত্র আর সবাই সুখে থাকুক, সবাই নিরাময় থাকুক। কোন কারনে কেউ যদি অভারতীয় বিদেশী ধর্ম যেমন ইসলাম বা খৃষ্ট ধর্ম গ্রহন করে তখন কিন্তু আর সে এইগুলো পালন করতে পারবে না কারন সেখানে এসবের স্থান নেই। বিশ্বশান্তির জন্যও তাই ভারতীয় হিন্দুদের সংগঠিতভাবে কাজ করতেই হবে। বাবাসাহেব ভীমরাও আম্বেদকর তাঁর বই ‘রাইটিং এন্ড স্পীচেস’, ভলিউম ৮, এ স্পষ্ট লিখেছেন যে, ধার্মীয় এবং সামাজিক দৃষ্টিকোন থেকে হিন্দু-মুসলমানদের মধ্যে যে পার্থক্য দেখা যায় তা স্থায়ী পার্থক্য। আজও এমন কোন মন্ত্র বা যন্ত্র আবিষ্কৃত হয়নি যা এই পার্থক্যকে মুছে দিতে পারে। কিছু অসাম্প্রদায়িক কথা লেখা বা বলার দায়ে তাই কয়েকজন মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের কাফের বলছে তাদের সমাজ। বাংলাদেশের তসলিমা নাসরিন মৃত্যুর পরোয়ানা মাথায় করে জন্মভূমি বাংলাদেশ ত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল আর আমরা কলকাতায় মুসলিম তান্ডবে ভীত হয়ে তাঁকে এখান থেকেও তাড়িয়ে দিয়েছি। সেই একাকী মহিলার অপরাধ তিনি বাংলাদেশে মুসলিমদের হাতে নির্জাতিত হিন্দুদের হয়ে কলম ধরেছিলেন। অনুরূপভাবে কবি দাউদ হায়দার, আবুল কাসেম ও আলি সিনা হত্যার ফতোয়া নিয়ে কালযাপন করেন বিদেশে লুকিয়ে। সৈয়দ মুজতবা আলি ও কাজী আব্দুল ওদুদকে ঢুকতে দেয়নি ইসলামিক রাষ্ট্র বাংলাদেশ। ভারত ইসলামিক রাষ্ট্র হলে তাঁদের মৃত্যু অবধারিত ছিল।

কিন্তু এত জঙ্গী জেহাদীরা যে লড়ছে কিসের আশায়? যারা জিতবে তারা অমুসলমানের নারী ও সম্পত্তি ভোগ করতে পারবে, কোন কাফেরকে নিধন করতে পারলে “গাজী” উপাধি পাবে। বহু ‘গাজী বাবা’ হিন্দু সমাজেও অজ্ঞানতার জন্য বেশ সমাদৃত, কারন সবাই জানে না যে গাজী মানে সে বা তার কোন পূর্বপুরুষ হিন্দু হত্যাকারী। অন্যদিকে যারা জিহাদে মারা যাবেন তাদের বলা হয় শহীদ যা ভুল করে এখন অনেক দেশভক্তকেও বলা হয়! এই শহীদদের জন্য ইসলামিক স্বর্গে ধালাও আয়োজন। কোরান (৪৭/১৫) জানাচ্ছে, তারা সেখানে চিরযৌবন পাবে ও যৌন ক্ষমতা একশগুন বেড়ে যাবে। প্রত্যেক শহীদ সেখানে পাবে ৭২ জন সুন্দরী হুরী যৌন সম্ভোগ করতে ও ২৮ টি সুন্দর বালক সমকামের জন্য। প্রত্যেক যৌন সঙ্গম ৬০০ বছর স্থায়ী হবে ও পৃথিবীতে মুসলমানদের মদ্যপান নিষিদ্ধ হলেও জান্নতে নদী বইবে মদের। এছাড়া, অপূর্ব সব খাদ্য-পানীয়র ব্যবস্থা থাকবে ও চিরযুবতী হুরীদের বয়স বাড়বে না। যেকোন ভাবে পীড়ন করলেও তাদের কষ্ট হবে না। সব খাবার সেখানে ভালভাবে হজম হ্য় ও মলমূত্র পর্যন্ত হয়না (৭৮/৩৩),এসব কারনেই অনেক মুসলমান জেহাদ করে শহীদ হওয়ার জন্য পাগল। তবে মুসলমান মেয়েরা স্বর্গে গেলে আদেউ কিছু পাবে কিনা সে ব্যপারে কোরান নিশ্চুপ।


জেহাদ মোটেই আত্মরক্ষার যুদ্ধ নয় বরং শান্তিপূর্ণ অমুসলমান নগরী বিনা প্ররোচনায় আক্রমন করার কাজ তা কোরানের সূরা ১৭, আয়াত ১৬ তে পাই, “আমি যখন কোন সুখী সমৃদ্ধ কাফের নগর ধ্বংস করতে চাই তখন আগে দূত পাঠিয়ে তাদের ইসলাম কবুল করতে বলি, কিন্তু তারা রাজি না হলে তাদের সম্পূর্ন নাশ করি।”


ইসলাম আরো বলে, অমুসলমানরা যেন কখনও মনে না করে তারা আমাদের হাত থেকে পরিত্রান পাবে, তাদের সে ক্ষমতাই নেই (৮/৫৯),অনেকে যে ভাল শান্তিপ্রিয় মুসলিম ও জেহাদী-সন্ত্রাসবাদী মুসলমানে দুই ভাগ করার চেষ্টা করেন তা অর্থহীন কারন মহামেডান ধর্ম একই রকম এবং জেহাদ নির্ভর। আল্লাহ সে জন্য নবী মহম্মদকে বলেছেন শুধু কাফের নয় মুনাফিক (ভন্ড মুসলমান যারা জিহাদ করা বা তাতে সাহায্য করা থেকে দূরে থাকে) দের বিরুদ্ধেও সংগ্রাম কর ও তাদের প্রতি কঠোর হও, তাদের আশ্রয়স্থল যে জাহান্নম (৬৬/৯),অন্য জায়গাতেও স্পষ্ট বলা আছে, যে যতক্ষন না আল্লাহ জানছেন যে মুসলমানদের মধ্যে কে জেহাদ করেছে ততক্ষন সে স্বর্গে প্রবেশ করতে পারবে না (৩/১৪২)।


মুনাফিক বা ভন্ড মুসলমান তারাই যাদের আমরা নরমপন্থী বলি বা অমুসলমানদের প্রতি বন্ধুভাবাপন্ন, এদের জন্য কাফেরদের মতোই কঠিন শাস্তির বিধান, তাই তাদেরও রক্ষা নেই (৩৩/৬১)।


প্রায়ই দেখা যায় অনেক মাদ্রাসা-মসজিদ থেকে ইসলামিক ব্রাদারহুদের মাধ্যমে পেট্রোডলার বিতড়ন করা হয় মুসলমান যুবকদের মোটর বাইক ও তার তেলের জন্য যাতে তারা হিন্দু মেয়েদের ভুলিয়ে ভালিয়ে বিয়ে করতে পারে বা আগেই শারীরিক সম্পর্ক করে নিকাহতে বাধ্য করে – এটাই প্রেম জিহাদ বা লাব-জেহাদ। এতে যেমন একটি হিন্দু মেয়েকে মুসলমান করা গেল তেমন একটি হিন্দু পরিবারকেও কব্জা করা হল যা আকবর-যোধা বাই এর আমল থেকেই হিন্দু বিদ্বেষীরা চালু রেখেছে। মুভি স্টার থেকে ক্রিকেট খেলোয়াড় অনেক মুসলমান সেলিব্রাটিদেরই দেখা যায় হিন্দু নারীদের নিকাহ করতে যা ফলাও করে কিছু বিদেশী অর্থ সাহায্যে চলা সংবাদ মাধ্যম হিন্দু-মুসলমান মিলন বলে চালায়, কিন্তু এদের বেশীরভাগের কপালে কি দুঃখ থাকে তা আর বলে না যেমন অশান্তিতে অসুস্থ হয়ে এবং খুন হয়ে মারা যাওয়া দিব্যা ভারতী, তালাকপ্রাপ্তা ও একাকী জীবন কাটানো আমির খানের প্রথমা স্ত্রী রিনা খান, সৈফ আলি খানের প্রথমা পত্নী আমৃতা সিং, প্রমুখ যাদের কিছুকাল ভোগ করার পর ছুঁড়ে ফেলে দেওয়া হয় তিন তালাকের মাধ্যমে বিয়ের পবিত্রতা ও স্থায়িত্বহীন মুসলমানদের দ্বারা এবং তারা আবার আরেক হিন্দু মেয়ের দিকে হাত বাড়ায় যেমন কিরন রাও বা করীনা কাপুর।


ইসলামে কোরান গ্রন্থটির আর এক নাম ‘আল ফুরকান’ যার মানে বিভেদ সৃষ্টিকারী, কিসের ভেদ? মুসলমান বা মোমিনের সাথে অমুসলমান বা কাফের দের বিভেদ। কাফের শব্দের অর্থও খুব পরিষ্কার। “যে কোরান মানে না” অর্থাৎ সব অমুসলিমকেই কাফের বলা হয়েছে (৫/৪৪),কাফের কয় প্রকার? দুই প্রকার, খৃষ্টান, ইহুদী প্রভৃতি বিদেশী যারা মূর্তিপুজা করে না তারা একটু ভাল কাফের তারা জিজিয়া কর দিয়ে মুসলমান শাসন মেনে নিয়ে বাঁচতে পারে আর পৌত্তলিক হিন্দুরা নিকৃষ্টতম কাফের যাদের আল্লাহ তালা ও হ্জরত মহম্মদ বাঁচার কোন অধিকারই দেয়নি (৪/১১৬)।


তেমনি যিনি সমপূর্নরূপে কোরান বিশ্বাস করেন তিনিই মুসলমান (৪/১৫০), তাই মুসলমান বলে কেউ নিজেকে দাবী করলে তাকে এই সমস্ত নির্দেশই অক্ষরে অক্ষরে মানতে বাধ্য, সে যে ধর্মান্তরিত হচ্ছে তার জন্যও একই নিয়ম। কেউ যদি খালি মুখে বলে সে মুসলমান হল তাহলেই কিন্তু তার মুক্তি নেই, তাকে যথাযথভাবে নামাজ পাঠ ও যাকাত দান করতে হবে। যাকাত হল প্রত্যেক মুসলমানের ধর্মের জন্য প্রদেয় বাধ্যতামূলক অনুদান যা ব্যয় করা হবে অমুসলমানদের ধর্মান্তরকরন এবং তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রয়োজনে (৯/৬০),যাবতীয় সন্ত্রাসবাদের অর্থ এভাবেই ধর্মপ্রান মুসলমানদের কাছ থেকে জোগাড় হয়। সভ্য সমাজের সভ্যতাই ইসলামিক জিহাদের প্রকৃত শক্তি, তাই আজ যখন সবাই কোরান পড়ে ইসলামকে চিনছে তখন ভারতীয় হিন্দুরা অজ্ঞাত কারনে কিছু না জেনেই ইসলাম শান্তির ধর্ম, সন্ত্রাসবাদীরা অপব্যখ্যা করছে বলে সব লজ্জা-দায় নিজেদের মাথায় নিতে ব্যস্ত।

ইসলামের একমাত্র উদ্দেশ্য সব অমুসলমানদের হত্যা করা (৯/৫), তাদের স্ত্রীদের ও সম্পত্তি লুন্ঠন করা (৮/৬৯) এবং এই তথাকথিত “ধর্ম” অনুসারে কোরানের প্রতিটি বানী, প্রতিটি অক্ষর অপরিবর্তনীয় যার ফলে এর সময়োচিত সংস্কারও অসম্ভব (২/১)। মুসলমানের পরম পবিত্র কর্তব্য, ইসলামের সমালোচনা করা প্রতিটি মুসলমানকে নিজ হাতে হত্যা করা, তাদের মুনাফিক বা ভন্ড মুসলিম ঘোষনা করে তাই তসলিমা নাসরিনের বিরুদ্ধে ফতোয়া বা সলমন রুসদির মাথার দাম দিল্লীর জামা মসজিদের ইমাম সগর্বে ধর্মনিরপেক্ষ ভারতীয় নেতাদের সামনেই দিয়ে চলেছেন। ভুলে গেলে চলবে না কোরান শুধু মুসলিমদের ধর্মগ্রন্থই নয়, উপরন্তু ৫৫ টি মুসলমান প্রধান দেশের মধ্যে প্রায় পঞ্চাশটি ইসলামিক দেশের সংবিধান। কিছু বামপন্থীদের ভুল ধারনা যে গরীব অজ্ঞ ইসলাম প্রেমীরাই বোধহয় সন্ত্রাসবাদী জঙ্গী। আসলে, ওসামা বিন লাদেন ছিল উচ্চশিক্ষিত ইঞ্জিনিয়ার ও আমেরিকা থেকে এম বি এ, ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার ধ্বংসের খলনায়ক মহম্মদ আটা ও তার সঙ্গীরা সকলেই সচ্ছল পরিবারের ও বিভিন্ন পেশায় সফল এবং উচ্চশিক্ষিত, ধনী। এদের মতো সারা পৃথিবী জুড়ে যারা কোটি কোটি ডলার জেহাদের জন্য খরচা করে তারা সর্বহারা বা দরিদ্র কোনটাই নয়।


যে নির্বোধ অমুসলিম দুর্বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক ও নেতারা ইসলামের জন্য প্রবন্ধ লেখেন বা গলা ফাটান তাঁরা ভুলে যান বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে ‘এক বৃন্তে দুইটি কুসুম, হিন্দু মুসলমান’ ও বেশ কিছু শ্যামাসঙ্গীত লেখার দায়ে মুসলিম সমাজ কাফের ঘোষনা করেছিল, স্থান হয়নি তাঁর কোথাও। শেষে মাত্র তিন বছর স্থায়ী বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষ মুজিব সরকার তাঁকে সেখানে নিয়ে যান। বাংলাদেশের প্রথম ও একমাত্র ধর্মনিরপেক্ষ শাসক, মুজিবর রহমান এইসবের অপরাধে তাই অকালে সপরিবারে খুন হয়ে যান। মুজিবের একমাত্র জীবিত বংশধর, কন্যা সেখ হাসিনা তাই পরবর্তীকালে ইসলামিক প্রজাতন্ত্র হয়ে যাওয়া বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েও প্রানভয়ে কোন সেরকম দুঃসাহস দেখাননি। তাই ওই রাজনৈতিক নেতা ও কর্মীদের মনে রাখা উচিত যে তাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় যদি ভারত ইসলামিক দেশ হয়ে যায় তবে সেখানে কেউ তাদের ওই অবদান কাফেরের ইসলাম প্রেম বলে মনে রাখবে না, অন্য হিন্দুদের মতো তারাও কাটা পড়বে, চোখের সামনে লুঠ হবে তাদের ঘরের মেয়েরা ও এখন পেট্রোডলার ঘুষ নিয়ে যে সমস্ত সম্পত্তি করেছেন, সবার আগেই গনিমতের মাল বলে সেসব দখল হবে। যেমন নিকট অতীতে বেআইনি মসজিদ-মাদ্রাসা থেকে বেরিয়ে উন্মত্ত জনতা খুন, ধর্ষিত ও ছিন্তাই করেছে একই দলের হিন্দু কর্মীদের ধানতলা, বানতলা, ঘোকসডাঙ্গা, দেগঙ্গা, প্রভৃতি জায়গায়।


এসকল যদি সুস্থ বুদ্ধি সম্পন্ন হিন্দুরা না চান তো অবিলম্বে রাষ্ট্র, সেনাবাহিনী ও হিন্দু সংগঠন গুলোর সাথে এসে দাঁড়ান, কারো একার পক্ষে ন্যায়ের এই লড়াই সম্ভব নয়। সব মুসলমান নিশ্চয় সন্ত্রাসবাদী নয় তবে মগরাহাটে, বেলডাঙ্গায়, কাটোয়া, রতুয়া, রায়গঞ্জ, আসানসোল, বসিরহাটে, কৃষ্ণগঞ্জে লাদেন ও আল কায়দার সমর্থনে যে সব প্রকাশ্য সমাবেশ হয়ে চলেছে, সেখানে যে তলোয়ার, কাটারী, লাঠি, লোহার চেন সমেত ত্রিশ-চল্লিশ হাজার করে আবাল বৃদ্ধ বনিতা ভীড় করেন, তারা কারা? ১১ সেপ্টেম্বর, ২০০১ ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার ধ্বংস করে চার হাজার নিরীহ মানুষ খুন হওয়ার পর সারা বিশ্বের আট থেকে আশি মুসলমান জনগনকে যে সারা দুনিয়া টি ভির পর্দায় আনন্দে উদ্বেলিত হতে দেখেছেন তারাই বা কারা? জিহাদী জঙ্গী না সাধারন মুসলমান? লাদেন বাহিনীর সমর্থকদের কি সন্ত্রাসবাদী বলা যাবে না? যে সামান্য কিছু সংখ্যক মুসলমান প্রকাশ্যে মুনাফিক হওয়ার বিপদ নিয়েও জেহাদে বিশ্বাস করেন না বলেন তারাও বা কি করতে পারে? বাংলাদেশের ওরকম দু-চারজন ভালমানুষ ধর্মনিরপেক্ষ মুসলিম কিছু উপন্যাস বা প্রবন্ধ লেখা ছাড়া হিন্দুদের রক্ষায় অন্য কোন কাজে আসেনি। শুধু দুপাতা লিখে যেহেতু হিন্দুদের রক্ষা করা যাবেনা তাই আজও ওদেশ থেকে রোজ শয়ে শয়ে হিন্দু উদ্বাস্তু এপারে আসতে  বাধ্য হচ্ছেন।

1 comment:

  1. ভাই, ২/২২৩ (অরথাত ২নং সুরা, সুরা বাক্কারা, আয়াত ২২৩) যার অংশ বিশেষ "তোমাদের স্ত্রিরা তোমাদের সষ্যক্ষেত্র।" মেয়েরা নয়। সময় পেলে আরো জবাব লিখব ইনশাআল্লাহ।

    ReplyDelete

Labels

বাংলা (171) বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতন (22) ethnic-cleansing (17) ভারতীয় মুসলিমদের সন্ত্রাস (17) islamic bangladesh (13) ভারতে হিন্দু নির্যাতন (12) : bangladesh (11) হিন্দু নির্যাতন (11) সংখ্যালঘু নির্যাতন (9) সংখ্যালঘু (7) আরব ইসলামিক সাম্রাজ্যবাদ (6) minority (5) নোয়াখালী দাঙ্গা (5) হিন্দু (5) hindu (4) minor (4) নরেন্দ্র মোদী (4) বাংলাদেশ (4) বাংলাদেশী মুসলিম সন্ত্রাস (4) ভুলে যাওয়া ইতিহাস (4) love jihad (3) গুজরাট (3) বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন (3) বিজেপি (3) ভারতে অনুপ্রবেশ (3) মুসলিম বর্বরতা (3) হিন্দু নিধন (3) George Harrison (2) Julia Roberts (2) List of converts to Hinduism (2) bangladesh (2) কলকাতা (2) গুজরাট দাঙ্গা (2) বাবরী মসজিদ (2) মন্দির ধ্বংস (2) মুসলিম ছেলেদের ভালবাসার ফাঁদ (2) লাভ জিহাদ (2) শ্ত্রু সম্পত্তি আইন (2) সোমনাথ মন্দির (2) হিন্দু এক হও (2) হিন্দু মন্দির ধ্বংস (2) হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা (2) Bhola Massacre (1) English (1) april fool. মুসলিম মিথ্যাচার (1) converted hindu celebrity (1) converting into hindu (1) dharma (1) facebook (1) gonesh puja (1) gujrat (1) gujrat riot (1) jammu and kashmir (1) om (1) religion (1) roth yatra (1) salman khan (1) shib linga (1) shib lingam (1) swami vivekanada (1) swamiji (1) অউম (1) অক্ষরধাম মন্দিরে জঙ্গি হামলা ২০০২ (1) অধ্যক্ষ গোপাল কৃষ্ণ মুহুরী (1) অর্পিত সম্পত্তি আইন (1) আওরঙ্গজেব (1) আদি শঙ্কর বা শঙ্করাচার্য (1) আর্য আক্রমণ তত্ত্ব (1) আসাম (1) ইতিহাস (1) ইয়াকুব মেমন (1) উত্তরপ্রদেশ (1) এপ্রিল ফুল (1) ওঁ (1) ওঁ কার (1) ওঁম (1) ওম (1) কবি ও সন্ন্যাসী (1) কাদের মোল্লা (1) কারিনা (1) কালীঘাট মন্দির (1) কাশী বিশ্বনাথ মন্দির (1) কৃষ্ণ জন্মস্থান (1) কেন একজন মুসলিম কোন অমুসলিমের বন্ধু হতে পারে না? (1) কেন মুসলিমরা জঙ্গি হচ্ছে (1) কেশব দেও মন্দির (1) খ্রিস্টান সন্ত্রাসবাদ (1) গনেশ পূজা (1) গুজরাটের জঙ্গি হামলা (1) জাতিগত নির্মূলীকরণ (1) জামাআ’তুল মুজাহিদীন বাংলাদেশের (1) জেএমবি (1) দেশের শত্রু (1) ধর্ম (1) ধর্মযুদ্ধ (1) নবদুর্গা (1) নববর্ষ (1) নালন্দা (1) নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় (1) নোয়াখালি (1) পঞ্চ দেবতার পূজা (1) পহেলা বৈশাখ (1) পহেলা বৈশাখ কি ১৪ এপ্রিল (1) পাকিস্তানী হিন্দু (1) পূজা (1) পূজা ও যজ্ঞ (1) পূজার পদধিত (1) পৌত্তলিকতা (1) ফেসবুক (1) বখতিয়ার খলজি (1) বরিশাল দাঙ্গা (1) বর্ণপ্রথা (1) বর্ণভেদ (1) বলিউড (1) বাঁশখালী (1) বিহার (1) বুদ্ধ কি নতুন ধর্ম প্রচার করেছেন (1) বৈদিক ধরম (1) বৌদ্ধ দর্শন (1) বৌদ্ধ ধর্ম (1) ভারত (1) মথুরা (1) মরিচঝাঁপি (1) মানব ধর্ম (1) মিনি পাকিস্তান (1) মীরাট (1) মুক্তমনা (1) মুক্তিযুদ্ধ (1) মুজাফফরনগর দাঙ্গা (1) মুম্বাই ১৯৯৩ (1) মুলতান সূর্য মন্দির (1) মুলায়ম সিং যাদব (1) মুসলিম তোষণ (1) মুসলিম ধর্ষক (1) মুসলিমদের পুড়ে মারার ভ্রান্ত গল্প (1) মুহাম্মদ বিন কাশিম (1) মূর্তি পুজা (1) যক্ষপ্রশ্ন (1) যাদব দাস (1) রথ যাত্রা (1) রথ যাত্রার ইতিহাস (1) রবি ঠাকুর ও স্বামীজী (1) রবি ঠাকুরের মা (1) রবীন্দ্রনাথ ও স্বামীজী (1) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (1) রিলিজিওন (1) রুমি নাথ (1) শক্তিপীঠ (1) শঙ্করাচার্য (1) শিব লিংগ (1) শিব লিঙ্গ (1) শিব লিঙ্গ নিয়ে অপপ্রচার (1) শ্রীকৃষ্ণ (1) সনাতন ধর্ম (1) সনাতনে আগমন (1) সাইফুরস কোচিং (1) সালমান খান (1) সোমনাথ (1) স্বামী বিবেকানন্দ (1) স্বামীজী (1) হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্ম (1) হিন্দু জঙ্গি (1) হিন্দু ধর্ম (1) হিন্দু ধর্ম গ্রহন (1) হিন্দু বিরোধী মিডিয়া (1) হিন্দু মন্দির (1) হিন্দু শিক্ষার্থীদের মগজ ধোলাই (1) হিন্দুধর্মে পৌত্তলিকতা (1) হিন্দুরা কি পৌত্তলিক? (1) ১লা বৈশাখ (1) ১৯৭১ (1)

সাম্প্রতিক মন্তব্য

Blogger Tips and TricksLatest Tips And TricksBlogger Tricks

সর্বোচ্চ মন্তব্যকারী