ইকবালপুর হত্যাকাণ্ডে নয়া মোড়। ধৃতদের ছাড়াতে পুলিশকে চাপ?অভিযুক্ত স্থানীয় তৃণমূল নেতা। দুই স্থানীয় বাসিন্দার চাঞ্চল্যকর অভিযোগকে ঘিরে চাঞ্চল্য।
২৯
মার্চ
ইকবালপুরের
এই
ফ্ল্যাট
থেকেই
রহস্যজনকভাবে
নিখোঁজ
হন
পুষ্পা
সিংহ
এবং
তাঁর
দুই
কিশোরী
মেয়ে
প্রদীপ্তি
ও
আরাধনা৷
তদন্তে
নেমে
স্থানীয়
ব্যবসায়ী
সিকন্দর
সহ
৪
জনকে
গ্রেফতার
করে
পুলিশ৷
রবিবার
সকালে
ডায়মন্ডহারবার
রোড
লাগোয়া
একটি
দোকানের
মেঝে
খুঁড়ে
মা
ও
দুই
মেয়ের
দেহ
উদ্ধার
হয়৷
প্রশ্ন
ওঠে,
ঘটনায়
কি
প্রোমোটার
চক্রের
যোগ
রয়েছে?
কিন্তু
সন্ধের
পর
গোটা
ঘটনা
অন্যদিকে
মোড়
নেয়৷
হত্যাকাণ্ডে
জড়ায়
রাজনীতি৷
দুই
স্থানীয়
বাসিন্দার
অভিযোগ,
ধৃত
সিকন্দর
সহ
অন্যদের
ছাড়াতে
পুলিশকে
চাপ
দেন
স্থানীয়
তৃণমূল
নেতা
বিশ্বজিত
লালা৷
অভিযোগকারীদের
দাবি,
শাসক
দলের
সঙ্গে
যোগ
রয়েছে
সিকন্দরের৷
অভিযুক্ত
তৃণমূল
নেতার
শাস্তির
পাশাপাশি
গোটা
ঘটনায়
সঠিক
তদন্ত
দাবি
করেছেন
এলাকার
বাসিন্দারা৷
যদিও
অভিযুক্ত
স্থানীয়
তৃণমূল
নেতা
বিশ্বজিত্
লালার
দাবি,
শনিবার
তিনি
ইকবালপুর
থানায়
গিয়েছিলেন৷
পূর্ব
পরিচয়ের
সুবাদে
সিকন্দরকে
তিনি
ভাল
ছেলে
বলেন৷
কিন্তু
অভিযুক্তদের
ছেড়ে
দেওয়ার
জন্য
পুলিশকে
কিছু
বলেননি৷
নৃশংস
এই
হত্যাকাণ্ডের
দোষীদের
চরম
শাস্তির
দাবিতে
রবিবার
রাতে
পথে
নামে
এলাকাবাসী৷
যেখান
থেকে
দেহগুলি
উদ্ধার
হয়,
সেখান
থেকে
শুরু
হয়
মোমবাতি
মিছিল৷
সামিল
হয়
মৃতদের
পরিবার৷
থানার
সামনেও
বিক্ষোভও
দেখান
এলাকার
বাসিন্দারা৷
No comments:
Post a Comment