বন্দর নগরী চট্টগ্রাম সব সময় শান্তি প্রিয় অঞ্চল হিসেবে প্রসিদ্ধ। কিন্তু গত ১১ অক্টোবর ২০১১ সালে পাথর ঘাটায় যে দাঙ্গা হল তাতে শান্তির ধারা আর অব্যহত নেই ।
সেদিন ছিল কোজাগরী লক্ষ্মী পুজা।
খেলা নিয়ে কিছু ছেলে মেয়ের মাঝে মারামারি হয়। তখন এলাকার মুরুব্বিরা এক ছেলে কে মসজিদের পাশে বেধে রাখে। পরে সেই ছেলের পরিবারের লোকজন গিয়ে ছেলে কে ছাড়িয়ে নিয়ে আসে। সন্ধ্যায় লক্ষ্মী পুজা উপলক্ষে কিছু ছোট ছোট বাচ্চা বাজি ফুটিয়েছিল। যেখানে ফুটিয়েছিল সেই এলাকাটা হিন্দু প্রধান এলাকা। এর আগে ১৯৯২ এ দাঙ্গায় সেখানে কিছু ক্ষয় ক্ষতি হয়। কিন্তু গতকাল এই বাজি ফুটানো টা কাল হয়ে দাঁড়ায়। মসজিদের কিছুতা দূরে এই বাজি ফুটানো নিয়ে মসজিদে নামাজ পড়তে আসা কিছু মুসল্লি মারধোর করে সেই ছেলে গুলোকে। পরিনাম এ শুরু হয়ে যায় সেই ছেলে গুলোর পরিবারের সাথে মুসলমান দের মারা মারি।
এবং এর পর পরই মসজিদের ইমাম ঘটনা রোধ না করে আরো উস্কে দেয়। তিনি নিজে মসজিদের মাইকে ঘোষনা দেয় যে হিন্দুরা মসজিদ আক্রমন করেছে। ফলে হটাত করে ছোট ঘটনা বড় হয়ে যায়।
হাজার হাজার মুসলমান এক্ত্র হয়ে আক্রমণ করে হিন্দু পরিবার গুলোর উপর।জ্বালিয়ে দেয় ৬ টি ঘরবাড়ি। আহত হয় ২ জন সাংবাদিক সহ ৬০ জন। দুই পক্ষের এই মারামারি ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। কিছু উষ্কানি দাতা আক্রমন করে পাথর ঘাঁটা লোকনাথ মন্দির ও দুইটি কালী বাড়িতে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এলাকায় পুলিশ আর র্যাব ঘীরে রেখেছে সকল ধর্মীয় স্থান। দৈনিক পূর্ব কোন আর দৈনিক আজাদী ছাড়া এই বড় সংবাদটা ছাপায়নি কোন পত্রিকা।
এইভাবে দাঙ্গা যারা লাগায় তাদের উদ্দ্যেশে বলছি- তারা কেন এটা করল?
তারা তো পারত ঘটনা থামিয়ে দিতে?
কেন মসজিদের ইমাম মাইকে ঘোষনা দিল??
১৯৯২ সালে বাবরী মসজিদের ঘটনার পর ঐ জায়গাতে মুসলমানরা দাঙ্গা
লাগিয়েছিল। তারা ২ জন মেয়েকে
ধর্ষণ করেছিল। মেয়েগুলো ছিল তাদের
বন্ধুর ছোটবোন। কিন্তু ইসলামের
সৈনিকেরা মুসরিক দের মেয়েদের ভোগ করার অধিকার তাদের আল্লাহ্র কাছ থেকে পেয়েছে।
একই কায়দায় পুরান ঢাকার সেন্ট ফ্রান্সিস স্কুল এবং খ্রিস্টান হোস্টেল ভেঙ্গে ছিলো দাঙ্গাবাজ মুসলমানরা। তখন শাহী মসজিদের ইমাম উস্কানি মূলক ঘোষণা দিয়েছিলো মুসলমানদের। আল্লাহ ঘর ভেঙ্গে ফেললো খ্রিস্টানরা। আসলে মসজিদ লাগোয় স্কুলের দালান সংস্কার করতে গিয়ে মসজিদের দালান থেকে দুটি ইট খসে পড়েছিলো। কিন্তু ইমাম সাহেব বিষয়টি সেখানকার কর্মরত শ্রমিকদের কে সর্তক না করে দাঙ্গা লাগানোর জন্য উস্কানি দেয়।
একই কায়দায় পুরান ঢাকার সেন্ট ফ্রান্সিস স্কুল এবং খ্রিস্টান হোস্টেল ভেঙ্গে ছিলো দাঙ্গাবাজ মুসলমানরা। তখন শাহী মসজিদের ইমাম উস্কানি মূলক ঘোষণা দিয়েছিলো মুসলমানদের। আল্লাহ ঘর ভেঙ্গে ফেললো খ্রিস্টানরা। আসলে মসজিদ লাগোয় স্কুলের দালান সংস্কার করতে গিয়ে মসজিদের দালান থেকে দুটি ইট খসে পড়েছিলো। কিন্তু ইমাম সাহেব বিষয়টি সেখানকার কর্মরত শ্রমিকদের কে সর্তক না করে দাঙ্গা লাগানোর জন্য উস্কানি দেয়।
এখন এই ক্ষয়ক্ষতির দায় কে নেবে?
এতগুলো মানুষ আহতের দায় কে নেবে??
বাংলা নিউজ গতকাল এর ঘটনা নিয়ে একটা ভুল নিউজ ছাপে পরে এটা প্রথম পাতা থেকে সরিয়ে দেয়
কেন পত্রিকা গুলো সঠিক খবর ছাপায়না??
গত ১১ তারিখে চট্টগ্রামের পাথরঘাটায় যে দাঙ্গার পর্যায়ে চলে যাওয়া সংঘাত-তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় অনেক ঘরবাড়ি ও মন্দির। আসুন দেখে নেই কিছু ছবি
এই হল চট্টগ্রামের কিছু চিত্র। সারা দেশে খুজলে পাওয়া যাবে এরকম হাজারো চিত্র। আসুন একে বন্ধ করি। একে চিরতরে বন্ধ করি।
asole edeser muslim ra chai na je amra adese bas kori........dhik oder k
ReplyDeleteAmra ba amader purbo-purush India-te migrate kora chhara ar kichhu bhave-ni.Amra jebhave choriye chhitiye achhi- tate Amra aro onek bipod-er mukomuki hobo. my opinion, Amader joto-ta sombhov, eksthane, ek jagay( in one place) bosobas korte hobe. Internal migration korte hobe. Kintu Amra kichhui korchhi na. Amra ke pagol-chhagol. Ghrina hoy Amader upor.
ReplyDelete