এক.
গুজরাট দাঙ্গার কথার নিশ্চয় সকলের মনে আছে। তথাকথিত সেকুলারিস্টরা এই দাঙ্গার কথাটাই যেখানে সেখানে প্রচার করে থাকে। ঘটনার সূত্রপাত যে গোধরা ট্রেন পোড়ানোর কাণ্ড থেকে সূত্রপাত সেটা তারা অনেকেই বলতে চান না বা স্বীকার করেন না। আমাদের সকলের মনে রাখতে হবে ।
দাঙ্গা লাগিয়েছিল মুসলমানরাই। এনিয়ে আমার লেখাটি পড়ুন।
হিন্দু বিরোধী মিডিয়া তিস্তা জাভেদ সিতলাবাদ এবং তেহেল্কার মিত্থাচার ছিল নরেন্দ্র মোদীই নাকি দাঙ্গা বাধিয়েছিলেন!!!!!!!!!
গুজরাটের দাঙ্গায় গুলবার্গ সোসাইটিতে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদনটি নিম্ন আদালতে পেশ করার নির্দেশ দিয়েছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। ১২ সেপ্টেম্বর সোমবার সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে বিশেষ তদন্ত দলকে (সিট) এ নির্দেশ দেওয়া হয়।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার অনলাইন প্রতিবেদনে বলা হয়, তিন বিচারপতির সমন্বয়ে গঠিত সুপ্রিম কোর্টের একটি বিশেষ বেঞ্চ বলেন, ‘২০০২ সালে গুজরাটে দাঙ্গার ঘটনায় করা মামলাগুলোতে আমাদের আর কোনো পর্যবেক্ষণ নেই।’ সিটের প্রতিবেদনে মোদিকে কোনো দোষারোপ করা হয়নি।
তখন মোদী টুইটার করলেন "GOD IS GREAT." মুসলিম তোষণকারী মিডিয়া বোধহয় মনক্ষুণ্ণ হলেন।
বাংলাদেশের প্রথম আলো রিপোর্ট করলোঃ "২০০২ সালে গুজরাটের গোধরায় ট্রেনে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় প্রায় ৬০ জন হিন্দু করসেবক নিহত হয়। এরপর রাজ্যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে এবং দুই হাজারের বেশি মুসলমান নিহত হয়। "
মিডিয়ার কী মিথ্যাচার। দাঙ্গাতে নাকি ২০০০ মুসলমান মারা গেছে। কোন হিন্দু মারা যায় নাই।
১১ মে ২০০৫ এ কংগ্রেসের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রতিবেদন আসে, দাঙ্গাতে ৭৯০ মুসলিম ও ২৯৪ হিন্দু মারা যায়।
সেসময়ের খবরের লিংক পড়ুন
ভারতীয় মুসলিমদের দৈনিক মিল্লাত গেজেট ও টা প্রকাশ করেন
খবরটা বিবিসিতেও আসে
তাই যারা ২০০০ মুসলিমের মারা যাওয়ার খবর ছড়াচ্ছে তারা নির্লজ্জ মিথ্যুক। কেণো হিন্দু মারা জাওয়াড় খবর দেন না? আমরা সকল প্রকার অন্যায়ের বিরুদ্ধে। সেটা যেই করুক। কিন্তু মিথ্যাচার হবে? মিথ্যাচারের জবাব আসে ২০০৮ এ যখন ভারতীয় জনতা পার্টি আবার গুজরাটের ক্ষমতায় আসে।
সত্য মেভা জয়তে।
দুই.
দাঙ্গা নিয়ে মিথ্যাচার হল মুসলিমরাই নাকি শুধু দাঙ্গাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
একথা সত্য মুসলিমরা নির্মমভাবে নিহত হয়েছে নারুদা পটিয়া, গুলবার্গ সোসাইটি এবং সরদপুরে। কিন্তু তারাও নিরীহ ছিল না। মুসলমানরাই গধরাতে দাঙ্গা লাগিয়েছিল এবং মুসলমানরাও সমান ভয়ানক ছিল। মুসলমানরা হিন্দুদের নির্মমভাবে হত্যা করে হিমান্তানগর, দানিলিমদা ও সিন্ধী মার্কেট এলাকায়।
IndiaToday এর খবর পড়ুন। ৮,৯,১০,১৫ প্যারা পড়ুন।
The Hindu রিপোর্ট করে মুসলিমরাই আহমেদাবাদে দাঙ্গা শুরু করে ছিল।
৯ম প্যারার শেষ লাইনটি পড়ুন।
৪০০০০ হিন্দুকে তাদের বারি ছেড়ে মুসলিমদের ভয়ে পালাতে হয়।
২৩ মার্চ ২০০২।
মুসলিমরা ২০০২ এর ২৩ মার্চ রেভদি বাজারে ৫০ টি হিন্দু দোকান পুড়িয়ে ১৫ কোটি টাকার সম্পদ নস্ট করে।
এখানে দেখুন
মুসলিমরা আহমেদাবাদের ১ ও ২ মার্চের দাঙ্গা লাগায়। এরা ১৫৭ টি স্থানে দাঙ্গা লাগায়। তারা পুলিশকে তাদের এলাকায় সন্ত্রাসী ধরতে ঢুকতে দেয় নাই।
১৫ প্যারা পড়ুন
বিভিন্ন রায়ে মুসলমানদের সাজা হওয়ার ঘটনা প্রমান করে এরাও দাঙ্গাতে জরিত ছিল যা বাংলাদেশের চোটটা মুসলমান মিডিয়া বলবে না।
৯ দাঙ্গাবাজ মুসলমানের সাজা
৭ দাঙ্গাবাজ মুসলমানের সাজা
৪ দাঙ্গাবাজ মুসলমানের সাজা
তিন.
গুজরাট দাঙ্গা নিয়ে হিন্দু বিরোধী মিডিয়ার অপপ্রচার হল শুধু মুসলমানরাই দাঙ্গাতে গৃহহীন হয়েছিল।
২০০২ এর ৫ মার্চ হিন্দু বিরোধী টাইম্স অফ ইন্ডিয়া লিখেছিল মুসলিমদের জন্য ৮৫ টি এবং হিন্দুদের জন্য ১৩ টি ক্যাম্প খোলা হয়। আহমেদাবাদে ১০০০০ হিন্দু গৃহহীন হয়েছিল। এবং ২৫ এপ্রিলের ভিতর ১০০০০০ মুসলিম এবং ৪০০০০ হিন্দু গৃহহীন হয়।
The Indian Express অসহায় হিন্দুদের উপর দুটি রিপোর্ট করেছিল। ২০০২ এর সাত মে এবং দশ মে তারিখে। মুসলমানরা দলিত হিন্দুদের উপর হামলা করেছিল। হিন্দুদের মন্দিরে আশ্রয় নিতে হয়েছিল। কারন গুজরাটে বিজেপি সরকার মুসলিমদের বাঁচাতে এতোই ব্যাস্ত ছিল যে তারা হিন্দুদের বাঁচাতে কিছুই করে নাই।
এটা পড়ুন
টাইম্স অফ ইন্ডিয়া ১৮ মার্চ ২০০২ তারিখে ”Riots hit all classes, people of all faith”। সেখানে হিন্দুদের উপর নির্যাতন নিয়ে তারা লিখে। -”Contrary to popular belief that only Muslims have been affected in the recent riots, more than 10,000 people belonging to the Hindu community have also become homeless”.
মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় হিন্দুদের উপর চলে অমানবিক নির্যাতন।
এটা পড়ুন
এটা পড়ুন মুসলিমরাই হিন্দুদের দোকান পুড়িয়ে ছিল
গুজরাট দাঙ্গার কথার নিশ্চয় সকলের মনে আছে। তথাকথিত সেকুলারিস্টরা এই দাঙ্গার কথাটাই যেখানে সেখানে প্রচার করে থাকে। ঘটনার সূত্রপাত যে গোধরা ট্রেন পোড়ানোর কাণ্ড থেকে সূত্রপাত সেটা তারা অনেকেই বলতে চান না বা স্বীকার করেন না। আমাদের সকলের মনে রাখতে হবে ।
দাঙ্গা লাগিয়েছিল মুসলমানরাই। এনিয়ে আমার লেখাটি পড়ুন।
হিন্দু বিরোধী মিডিয়া তিস্তা জাভেদ সিতলাবাদ এবং তেহেল্কার মিত্থাচার ছিল নরেন্দ্র মোদীই নাকি দাঙ্গা বাধিয়েছিলেন!!!!!!!!!
গুজরাটের দাঙ্গায় গুলবার্গ সোসাইটিতে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের মামলায় চূড়ান্ত প্রতিবেদনটি নিম্ন আদালতে পেশ করার নির্দেশ দিয়েছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। ১২ সেপ্টেম্বর সোমবার সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে বিশেষ তদন্ত দলকে (সিট) এ নির্দেশ দেওয়া হয়।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার অনলাইন প্রতিবেদনে বলা হয়, তিন বিচারপতির সমন্বয়ে গঠিত সুপ্রিম কোর্টের একটি বিশেষ বেঞ্চ বলেন, ‘২০০২ সালে গুজরাটে দাঙ্গার ঘটনায় করা মামলাগুলোতে আমাদের আর কোনো পর্যবেক্ষণ নেই।’ সিটের প্রতিবেদনে মোদিকে কোনো দোষারোপ করা হয়নি।
তখন মোদী টুইটার করলেন "GOD IS GREAT." মুসলিম তোষণকারী মিডিয়া বোধহয় মনক্ষুণ্ণ হলেন।
বাংলাদেশের প্রথম আলো রিপোর্ট করলোঃ "২০০২ সালে গুজরাটের গোধরায় ট্রেনে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘটনায় প্রায় ৬০ জন হিন্দু করসেবক নিহত হয়। এরপর রাজ্যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে এবং দুই হাজারের বেশি মুসলমান নিহত হয়। "
মিডিয়ার কী মিথ্যাচার। দাঙ্গাতে নাকি ২০০০ মুসলমান মারা গেছে। কোন হিন্দু মারা যায় নাই।
১১ মে ২০০৫ এ কংগ্রেসের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রতিবেদন আসে, দাঙ্গাতে ৭৯০ মুসলিম ও ২৯৪ হিন্দু মারা যায়।
সেসময়ের খবরের লিংক পড়ুন
ভারতীয় মুসলিমদের দৈনিক মিল্লাত গেজেট ও টা প্রকাশ করেন
খবরটা বিবিসিতেও আসে
তাই যারা ২০০০ মুসলিমের মারা যাওয়ার খবর ছড়াচ্ছে তারা নির্লজ্জ মিথ্যুক। কেণো হিন্দু মারা জাওয়াড় খবর দেন না? আমরা সকল প্রকার অন্যায়ের বিরুদ্ধে। সেটা যেই করুক। কিন্তু মিথ্যাচার হবে? মিথ্যাচারের জবাব আসে ২০০৮ এ যখন ভারতীয় জনতা পার্টি আবার গুজরাটের ক্ষমতায় আসে।
সত্য মেভা জয়তে।
দুই.
দাঙ্গা নিয়ে মিথ্যাচার হল মুসলিমরাই নাকি শুধু দাঙ্গাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
একথা সত্য মুসলিমরা নির্মমভাবে নিহত হয়েছে নারুদা পটিয়া, গুলবার্গ সোসাইটি এবং সরদপুরে। কিন্তু তারাও নিরীহ ছিল না। মুসলমানরাই গধরাতে দাঙ্গা লাগিয়েছিল এবং মুসলমানরাও সমান ভয়ানক ছিল। মুসলমানরা হিন্দুদের নির্মমভাবে হত্যা করে হিমান্তানগর, দানিলিমদা ও সিন্ধী মার্কেট এলাকায়।
IndiaToday এর খবর পড়ুন। ৮,৯,১০,১৫ প্যারা পড়ুন।
The Hindu রিপোর্ট করে মুসলিমরাই আহমেদাবাদে দাঙ্গা শুরু করে ছিল।
৯ম প্যারার শেষ লাইনটি পড়ুন।
৪০০০০ হিন্দুকে তাদের বারি ছেড়ে মুসলিমদের ভয়ে পালাতে হয়।
২৩ মার্চ ২০০২।
মুসলিমরা ২০০২ এর ২৩ মার্চ রেভদি বাজারে ৫০ টি হিন্দু দোকান পুড়িয়ে ১৫ কোটি টাকার সম্পদ নস্ট করে।
এখানে দেখুন
মুসলিমরা আহমেদাবাদের ১ ও ২ মার্চের দাঙ্গা লাগায়। এরা ১৫৭ টি স্থানে দাঙ্গা লাগায়। তারা পুলিশকে তাদের এলাকায় সন্ত্রাসী ধরতে ঢুকতে দেয় নাই।
১৫ প্যারা পড়ুন
বিভিন্ন রায়ে মুসলমানদের সাজা হওয়ার ঘটনা প্রমান করে এরাও দাঙ্গাতে জরিত ছিল যা বাংলাদেশের চোটটা মুসলমান মিডিয়া বলবে না।
৯ দাঙ্গাবাজ মুসলমানের সাজা
৭ দাঙ্গাবাজ মুসলমানের সাজা
৪ দাঙ্গাবাজ মুসলমানের সাজা
তিন.
গুজরাট দাঙ্গা নিয়ে হিন্দু বিরোধী মিডিয়ার অপপ্রচার হল শুধু মুসলমানরাই দাঙ্গাতে গৃহহীন হয়েছিল।
২০০২ এর ৫ মার্চ হিন্দু বিরোধী টাইম্স অফ ইন্ডিয়া লিখেছিল মুসলিমদের জন্য ৮৫ টি এবং হিন্দুদের জন্য ১৩ টি ক্যাম্প খোলা হয়। আহমেদাবাদে ১০০০০ হিন্দু গৃহহীন হয়েছিল। এবং ২৫ এপ্রিলের ভিতর ১০০০০০ মুসলিম এবং ৪০০০০ হিন্দু গৃহহীন হয়।
The Indian Express অসহায় হিন্দুদের উপর দুটি রিপোর্ট করেছিল। ২০০২ এর সাত মে এবং দশ মে তারিখে। মুসলমানরা দলিত হিন্দুদের উপর হামলা করেছিল। হিন্দুদের মন্দিরে আশ্রয় নিতে হয়েছিল। কারন গুজরাটে বিজেপি সরকার মুসলিমদের বাঁচাতে এতোই ব্যাস্ত ছিল যে তারা হিন্দুদের বাঁচাতে কিছুই করে নাই।
এটা পড়ুন
টাইম্স অফ ইন্ডিয়া ১৮ মার্চ ২০০২ তারিখে ”Riots hit all classes, people of all faith”। সেখানে হিন্দুদের উপর নির্যাতন নিয়ে তারা লিখে। -”Contrary to popular belief that only Muslims have been affected in the recent riots, more than 10,000 people belonging to the Hindu community have also become homeless”.
মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় হিন্দুদের উপর চলে অমানবিক নির্যাতন।
এটা পড়ুন
এটা পড়ুন মুসলিমরাই হিন্দুদের দোকান পুড়িয়ে ছিল
No comments:
Post a Comment