অভিমন্যু
ফেসবুকের এর মাধ্যমে খবর তা পেলাম। মহান জাতীয়তাবাদী দৈনিক আমার দেশ এর শনিবার ২৭ আগস্ট ২০১১ রিপোর্টঃ
ভারতের হিন্দুত্ববাদীরাই সন্ত্রাসের জন্মদাতা
সেখানে লিখেছে ঃ
"বছরের পর বছর ভারতীয়দের মধ্যে একটা ধারণা বদ্ধমূল ছিল যে, ভারতে যত সন্ত্রাসী ঘটনা ঘটে তার সঙ্গে শুধু মুসলিম সংগঠনগুলো জড়িত। ভারতীয় পুলিশ ও গোয়েন্দা বিভাগও তাই মনে করত। যে কারণে মুসলিম যুবকরা ছিল তাদের টার্গেট। বাস্তবতা হলো দীর্ঘকাল ধরে ভারতের নিজস্ব দেশজ সন্ত্রাসী কার্যকলাপের রেকর্ড আছে। বরাবরই তাদের টার্গেট ছিল সংখ্যালঘু সম্প্রদায় বিশেষ করে মুসলিম ও খ্রিস্টান সংম্প্রদায়। সারা বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করার একটা স্বপ্ন তাদের আছে। হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীরা তাদের রাজনৈতিক মতবাদ ব্রাহ্মণ্যবাদ সবার ওপর চাপিয়ে দিতে চায়। "
ভাল কথা। দেখা যাক ভারতে কারা সন্ত্রাসের জন্মদাতাঃ
জম্মু ও কাশ্মীরঃ
১৯৮৯ সাল পর্যন্ত এই উপত্যকা ছিল শান্ত। পাকিস্তানের মদদে সেখানকার মুসলিমরা হিন্দুদের উপর হামলা শুরু করে। ৪ লাখ হিন্দু উপত্যকা ছেড়ে চলে যায়। যারা যায় নি তারা মুসলিমদের হাতে গণহত্যার শিকার হয়।
১৯৯০ এর ১৯ থেকে ২১ জানুয়ারী কাশ্মিরের প্রতিটি মসজিদ থেকে মাইকে বাজানো হয়ঃ
হিন্দুরা হয় মুসলিম হও নতুবা কাশ্মির ছাড়।
আমরা হিন্দু নারী ও পাকিস্তান চাই।
কাশ্মীরের ইস্লামিকরনের ইতিহাস পড়ুন
ইসলামী জঙ্গিরা হিন্দুদের হত্যা করছে কিন্তু মিডিয়া তাদের পক্ষে কথা বলছে।
কাশ্মীরের কিছু হিন্দু গণহত্যার ইতিহাস দিচ্ছিঃ
২১ মার্চ ১৯৯৭ঃ সঙ্গম পাড়াতে ৭ হিন্দুকে হত্যা। লিংক
২৫ জানুআরি ১৯৯৮ঃ ভাণ্ঢামাটে ২৩ হিন্দুকে হত্যা।লিংক
১৭ এপ্রিল ১৯৯৮ঃ পড়াণকোটে ২৬ হিন্দুকে হত্যা। লিংক
৩ আগস্ট ১৯৯৮ঃ হিমাচল প্রদেশে কাশ্মীরী জঙ্গিদের হাতে ৩৫ হিন্দু নিহত। লিংক
২০ মার্চ ২০০০ঃ চীট্টীশিংপরাতে ৩৬ শিখ হত্যা । লিংক
১ আগস্ট ২০০০ঃ ২৬ হিন্দু তীর্থ যাত্রীকে হত্যা। লিংক
৩ আগস্ট ২০০১ঃ ডোডাতে ১৭ হিন্দুকে হত্যা কড়ে করে লস্কর ই তৈবার জঙ্গিরা। এরা বলে তারা ১৭ কাফিরকে হত্যা করেছে। লিংক
৩০ মার্চ ও ২৪ নভেম্বর ২০০২ঃ রঘুনাথ মন্দিরে বোমা হামলায় ১৬ হিন্দু নিহত। লিংক
১৩ জুলাই ২০০২ঃ কাশীম নগরে ২৯ হিন্দুকে হত্যা।লিংক
২৩ মার্চ ২০০৩ঃ নদীমার্গ গ্রামে ২৪ হিন্দুকে হত্যা। লিংক
৩০ এপ্রিল ২০০৬ঃ ডোডা গ্রামে ৩৫ হিন্দুকে হত্যা ।লিংক
আরও জানতে এই ওয়েব সাইটে যানঃ
লিংক
মুম্বাইঃ
১২ মার্চ ১৯৯৩ঃ ১৩ টি সিরিজ বোমা হামলায় ২৫৭ জন নিহত। মুসলিম মাফিয়া দাউদ ইব্রাহীমের জড়িত থাকার প্রমান। ( লিংক)
৬ ডিসেম্বর ২০০২ঃ মুসলিম সন্ত্রাসীদের বোমা হামলায় ২ জন নিহত। লিংক
২৭ জানুয়ারী ২০০৩ঃ বোমা হামলায় ১ জন নিহত (লিংক)
১৩ মার্চ ২০০৩ঃ ট্রেনে মুসলিমদের বোমা হামলায় ১০ জন নিহত। (লিংক)
২৮ জুলাই ২০০৩ঃ বাস এ বোমা হামলায় ৪ জন নিহত। (লিংক)
২৫ আগস্ট ২০০৩ঃ জরা গাড়ি বোমা হামলায় ৫২ জন নিহত। (লিংক) লস্করের জড়িত থাকার প্রমান।
১১ জুলাই ২০০৬ঃ ট্রেনে ৭ টি সিরিজ বোমা হামলায় ২০৯ জন নিহত। লস্কর ই তইবা এবং সিমি (Students Islamic Movement of India )
জড়িত থাকার প্রমাণ।
লিংক
২৬ নভেম্বর ২০০৮ঃ পাকিস্তানী জঙ্গিদের হামলায় ১৬৪ জন নিহত, ৩০০ র উপর আহত। (লিংক)
১৩ জুলাই ২০১১ঃ মুসলিম জেহাদিদের হামলায় ২৬ জন নিহত। লিংক
ফেসবুকের এর মাধ্যমে খবর তা পেলাম। মহান জাতীয়তাবাদী দৈনিক আমার দেশ এর শনিবার ২৭ আগস্ট ২০১১ রিপোর্টঃ
ভারতের হিন্দুত্ববাদীরাই সন্ত্রাসের জন্মদাতা
সেখানে লিখেছে ঃ
"বছরের পর বছর ভারতীয়দের মধ্যে একটা ধারণা বদ্ধমূল ছিল যে, ভারতে যত সন্ত্রাসী ঘটনা ঘটে তার সঙ্গে শুধু মুসলিম সংগঠনগুলো জড়িত। ভারতীয় পুলিশ ও গোয়েন্দা বিভাগও তাই মনে করত। যে কারণে মুসলিম যুবকরা ছিল তাদের টার্গেট। বাস্তবতা হলো দীর্ঘকাল ধরে ভারতের নিজস্ব দেশজ সন্ত্রাসী কার্যকলাপের রেকর্ড আছে। বরাবরই তাদের টার্গেট ছিল সংখ্যালঘু সম্প্রদায় বিশেষ করে মুসলিম ও খ্রিস্টান সংম্প্রদায়। সারা বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করার একটা স্বপ্ন তাদের আছে। হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসীরা তাদের রাজনৈতিক মতবাদ ব্রাহ্মণ্যবাদ সবার ওপর চাপিয়ে দিতে চায়। "
ভাল কথা। দেখা যাক ভারতে কারা সন্ত্রাসের জন্মদাতাঃ
জম্মু ও কাশ্মীরঃ
১৯৮৯ সাল পর্যন্ত এই উপত্যকা ছিল শান্ত। পাকিস্তানের মদদে সেখানকার মুসলিমরা হিন্দুদের উপর হামলা শুরু করে। ৪ লাখ হিন্দু উপত্যকা ছেড়ে চলে যায়। যারা যায় নি তারা মুসলিমদের হাতে গণহত্যার শিকার হয়।
১৯৯০ এর ১৯ থেকে ২১ জানুয়ারী কাশ্মিরের প্রতিটি মসজিদ থেকে মাইকে বাজানো হয়ঃ
হিন্দুরা হয় মুসলিম হও নতুবা কাশ্মির ছাড়।
আমরা হিন্দু নারী ও পাকিস্তান চাই।
কাশ্মীরের ইস্লামিকরনের ইতিহাস পড়ুন
ইসলামী জঙ্গিরা হিন্দুদের হত্যা করছে কিন্তু মিডিয়া তাদের পক্ষে কথা বলছে।
কাশ্মীরের কিছু হিন্দু গণহত্যার ইতিহাস দিচ্ছিঃ
২১ মার্চ ১৯৯৭ঃ সঙ্গম পাড়াতে ৭ হিন্দুকে হত্যা। লিংক
২৫ জানুআরি ১৯৯৮ঃ ভাণ্ঢামাটে ২৩ হিন্দুকে হত্যা।লিংক
১৭ এপ্রিল ১৯৯৮ঃ পড়াণকোটে ২৬ হিন্দুকে হত্যা। লিংক
৩ আগস্ট ১৯৯৮ঃ হিমাচল প্রদেশে কাশ্মীরী জঙ্গিদের হাতে ৩৫ হিন্দু নিহত। লিংক
২০ মার্চ ২০০০ঃ চীট্টীশিংপরাতে ৩৬ শিখ হত্যা । লিংক
১ আগস্ট ২০০০ঃ ২৬ হিন্দু তীর্থ যাত্রীকে হত্যা। লিংক
৩ আগস্ট ২০০১ঃ ডোডাতে ১৭ হিন্দুকে হত্যা কড়ে করে লস্কর ই তৈবার জঙ্গিরা। এরা বলে তারা ১৭ কাফিরকে হত্যা করেছে। লিংক
৩০ মার্চ ও ২৪ নভেম্বর ২০০২ঃ রঘুনাথ মন্দিরে বোমা হামলায় ১৬ হিন্দু নিহত। লিংক
১৩ জুলাই ২০০২ঃ কাশীম নগরে ২৯ হিন্দুকে হত্যা।লিংক
২৩ মার্চ ২০০৩ঃ নদীমার্গ গ্রামে ২৪ হিন্দুকে হত্যা। লিংক
৩০ এপ্রিল ২০০৬ঃ ডোডা গ্রামে ৩৫ হিন্দুকে হত্যা ।লিংক
আরও জানতে এই ওয়েব সাইটে যানঃ
লিংক
মুম্বাইঃ
১২ মার্চ ১৯৯৩ঃ ১৩ টি সিরিজ বোমা হামলায় ২৫৭ জন নিহত। মুসলিম মাফিয়া দাউদ ইব্রাহীমের জড়িত থাকার প্রমান। ( লিংক)
৬ ডিসেম্বর ২০০২ঃ মুসলিম সন্ত্রাসীদের বোমা হামলায় ২ জন নিহত। লিংক
২৭ জানুয়ারী ২০০৩ঃ বোমা হামলায় ১ জন নিহত (লিংক)
১৩ মার্চ ২০০৩ঃ ট্রেনে মুসলিমদের বোমা হামলায় ১০ জন নিহত। (লিংক)
২৮ জুলাই ২০০৩ঃ বাস এ বোমা হামলায় ৪ জন নিহত। (লিংক)
২৫ আগস্ট ২০০৩ঃ জরা গাড়ি বোমা হামলায় ৫২ জন নিহত। (লিংক) লস্করের জড়িত থাকার প্রমান।
১১ জুলাই ২০০৬ঃ ট্রেনে ৭ টি সিরিজ বোমা হামলায় ২০৯ জন নিহত। লস্কর ই তইবা এবং সিমি (Students Islamic Movement of India )
জড়িত থাকার প্রমাণ।
লিংক
২৬ নভেম্বর ২০০৮ঃ পাকিস্তানী জঙ্গিদের হামলায় ১৬৪ জন নিহত, ৩০০ র উপর আহত। (লিংক)
১৩ জুলাই ২০১১ঃ মুসলিম জেহাদিদের হামলায় ২৬ জন নিহত। লিংক
No comments:
Post a Comment