আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান একটি নিবন্ধের পাদটীকায় হিন্দুদের ধর্মীয় অনুভূতিতে সরাসরি আঘাত করে লিখেছেন,
“...লন্ডনে সাংবাদিকদের সঙ্গে নৈশভোজ শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গানের মধ্য দিয়ে একটি বিশেষ প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন। খানিকটা আদিরসাত্মক গানটি হলো, কৃষ্ণ আইলা রাধার কুঞ্জে শ্যামে পাইলো ভ্রমরা, ময়ূর বেশেতে সাজন রাধিকা। প্রধানমন্ত্রী যখন গানটি গাওয়া শুরু করেন তখন তার সঙ্গে আওয়ামী লীগ নেতারাও নাকি কণ্ঠ মিলিয়েছেন।
‘রাধা-কৃষ্ণের উদ্দাম ও অবৈধ প্রেম’ সম্পর্কিত গান একজন প্রধানমন্ত্রী প্রকাশ্যে গাইতে পারেন কি না, সেই প্রশ্ন শেখ হাসিনার ক্ষেত্রে তুলে লাভ নেই। তার রুচিবোধ যে ভিন্ন প্রকৃতির, সে প্রমাণ তিনি সংসদে বহুবার রেখেছেন।...”
লিংক: http://www.amardeshonline.com/pages/details/2012/08/01/157176
একটি জাতীয় পত্রিকার সম্পাদক যদি এমন কথা লিখতে পারেন, সেদেশের হিন্দুদের তাহলে কেমন মর্যাদায় দেখা হয়, তা সহজেই অনুমেয়। হিন্দুদের সহনশীলতা ও নীরবতার জন্যেই ওরা এত বড় দুঃসাহস করে।
হিন্দুদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অপরাধে মাহমুদুর রহমানের উপযুক্ত শাস্তি চাইলে এই পোস্টটি শেয়ার করে জনমত গঠন ও সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করুন।
[জ্ঞাতব্যঃ শ্রীকৃষ্ণ একজন ঐতিহাসিক চরিত্র হলেও রাধার কোন ঐতিহাসিক অস্তিত্ব নেই। রাধা একটি কাল্পনিক ও তাত্ত্বিক রূপক চরিত্র মাত্র, যা কয়েক শতাব্দী আগে চণ্ডীদাসের রচনা। মূলত রাধা-কৃষ্ণের প্রেমকে চণ্ডীদাস জীবাত্মা ও পরমাত্মার প্রেমের রূপক কাহিনী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। যদিও এই কাহিনীর মূলে রয়েছে ঈশ্বরপ্রীতির শিক্ষা, তথাপি কালের আবর্তে এখন অধিকাংশ মানুষই রাধার বাস্তবতা সম্পর্কে জানেন না।]
সাবেক জ্বালানি উপদেষ্টা
মাহমুদুর রহমানকে নিয়ে কিছু বুদ্ধিজীবী যখন বলপেনের অগ্রভাগে গাওয়া ঘি মেখে
গুনকীর্তন করেন, আমার দেশ পত্রিকায় নিজের নাম ছাপার
অক্ষরে দেখার লোভে মাহমুদুর রহমানকে গনতন্ত্রের পূজারী, সময়ের
সাহসী সৈনিক বলে সম্বোধন করে তখন দুচার কথা বলতেই হয়। ওসব বুদ্ধিজীবীর বুদ্ধিবৃত্তি কোন
স্তরের তা নিয়ে কারো কোনোকালেই মাথা ব্যাথা ছিল না। তবে মাহমুদুর রহমানের বুদ্ধির কু-এর
মাত্রাধিক্য নিয়ে অনেকে শঙ্কিত। বিশেষ করে ২৪ নভেম্বর এলে তার কুবৃত্তির কথা মনে পড়ে। ২০০৬ সালের ২৪ নভেম্বর উত্তরায় তার
ব্যবসায়িক কার্যালয়ে সরকারি আমলাদের সাথে ২২ জানুয়ারি নির্বাচন নিয়ে গভীর রাতে
গোপণ ষড়যন্ত্রে যোগ দেন। সাংবাদিকরা
উপস্থিত হলে, পতিতালয় থেকে বেরিয়ে পড়া ভদ্রলেবাসের খদ্দেরের মতো কোর্টের আড়ালে মুখ
ঢাকা ছবি পরদিন প্রত্রিকায় প্রকাশিত হয়। পুরো জাতি জানতে পারে, মাহমুদুর রহমান কি ‘জিনিস’। গণতন্ত্রকে
নস্যাত করতে কাশিমবাজার কুঠির ভূমিকায় অবতীর্ন হয় উত্তরার
আর্টিসান সিরামিক কার্যালয়। জগতশেঠ, রাজভল্লবের
ভূমিকায় মাহমুদুর রহমানরা। এখন তিনি আপোষহীন, অকুতোভয়, গণতন্ত্রের
অগ্রনী সৈনিক নানা বিশেষণে স্বগোত্রীয় ভ্রাতাবৃন্দ দ্বারা বিশেষায়িত হচ্ছেন।.
অভদ্রজনরা বলে থাকে, যেখানে মোরগ নেই সেখানে ভোররাতে মুরগীকেই ডাক দিতে হয়। মাহমুদুর রহমান এখন বিএনপির থলেতে থাকা সর্বত্তোম বুদ্ধিজীবী বলে বিবেচিত। গত নির্বাচনে মাহমুদুর রহমান প্রদত্ত দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও- স্লোগান মুখ থুবড়ে পড়ে। এরপরও তার পরামর্শে বেগম জিয়া ব্যাপক প্রভাবিত। বেগম জিয়ার উপদেষ্টা তিনি। ৪ জুন চট্টগ্রামে ডিসি হিলে এক বক্তৃতায় তিনি সর্বকালের সর্বচমকপ্রদ তথ্য দিয়ে বলেন, আওয়ামীলীগ কখনো মুক্তিযুদ্ধ করেনি। তারই কয়েক মাস পর ১৮ অক্টোবর সিরাজগঞ্জে তার শিখিয়ে দেওয়া বুলিতে বেগম জিয়াও বলেন “আওয়ামীলীগ কখনো মুক্তিযুদ্ধ করেনি”। জামায়াত মিত্রের মুখে এমন বক্তব্যে কেউ অবাক হয়নি ঠিকই তবে এ নিয়ে ব্যাপক হাস্যরসের সৃষ্টি হয়। এমন লোক দ্বারা বিএনপির নেত্রী যদি প্রভাবিত হন দীর্ঘশ্বাস ফেলে অস্ফুটস্বরে ‘দুর্ভাগ্য’ বলা ছাড়া আমাদের কি-ই বা করার থাকতে পারে।.
অত্যন্ত সুচতুর, শেয়াল বুদ্ধি সম্পন্ন আমলা মাহমুদুর রহমান। নিজের পৃষ্ঠদেশ রক্ষা করতে রক্ষাকবচ হিসেবে তিনি একটি পত্রিকার মালিক হয়েছেন। পত্রিকা কিনে মালিক নন, সাংবাদিক বনে গিয়েছেন। তাকে গ্রেফতার করা মানে সাংবাদিক নির্যাতন। দুর্নীতির দায়ে জেলে গিয়েও তিনি বিশেষায়িত হন আপোষহীন সাংবাদিক বলে! এখন তিনি ভারতীয় সাম্রাজ্যবাদ, আধিপাত্যবাদ শব্দগুলো অতিমাত্রায় তার লেখনীতে ব্যবহার করছেন। একসময় তিনিই ভারতীয় টাটাকে নিয়ে অতি-উৎসাহী ছিলেন। টাটার প্রশংসায় মুখে উজ্জল আভা দেখা দিত। তার নাইকো প্রীতি আজও সর্বজনবিধিত। ফুলবাড়ীয়া কয়লা খনিতে এশিয়া এনার্জির প্রতি তার প্রশ্নবিদ্ধ দরদ ছিল। তখন আন্দোলনরত জনতার উপর পুলিশের নির্বিচার গুলিবর্ষণে ৫ জন মারা যায়। আজ মাহমুদুর রহমান মানবাধিকারের কথা বলেন! স্বীয় বাকযন্ত্রের উপর সর্বোচ্চ চাপ প্রয়োগ করে তিনি টিভিতে গণতন্ত্রের কথা বলেন। অথচ তিনিই গণতান্ত্রিক নির্বাচন পদ্ধতিতে প্রভাবিত করতে চেয়েছিলেন।.
সত্যিই আওয়ামীলীগ আইনেই শাসন প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ। ব্যর্থ না হলে, এতদিনে উত্তরা গোপন বৈঠকের অপরাধীদের কঠিন বিচারের মুখোমুখি হতে হতো। নির্বাচন প্রভাবিত করার ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে রাষ্ট্র যন্ত্রকে বিকল করার অপচেষ্টায় অবশ্যই জগতশেঠরা শাস্তি পেতো।
যাই হোক হিন্দুদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ায় মাহমুদুর রহমানের ফাঁসি চাই। সব হিন্দু এক হও। এর জবার চাই। এই রকম অশালীন উক্তি দেখে কি রক্ত টগবগ করে না। নাকি রক্ত আর মানুষের রক্ত না হয়ে মুরগীর রক্ত হয়ে গেছে?
কৃতজ্ঞতাঃ Hinduveer
অভদ্রজনরা বলে থাকে, যেখানে মোরগ নেই সেখানে ভোররাতে মুরগীকেই ডাক দিতে হয়। মাহমুদুর রহমান এখন বিএনপির থলেতে থাকা সর্বত্তোম বুদ্ধিজীবী বলে বিবেচিত। গত নির্বাচনে মাহমুদুর রহমান প্রদত্ত দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও- স্লোগান মুখ থুবড়ে পড়ে। এরপরও তার পরামর্শে বেগম জিয়া ব্যাপক প্রভাবিত। বেগম জিয়ার উপদেষ্টা তিনি। ৪ জুন চট্টগ্রামে ডিসি হিলে এক বক্তৃতায় তিনি সর্বকালের সর্বচমকপ্রদ তথ্য দিয়ে বলেন, আওয়ামীলীগ কখনো মুক্তিযুদ্ধ করেনি। তারই কয়েক মাস পর ১৮ অক্টোবর সিরাজগঞ্জে তার শিখিয়ে দেওয়া বুলিতে বেগম জিয়াও বলেন “আওয়ামীলীগ কখনো মুক্তিযুদ্ধ করেনি”। জামায়াত মিত্রের মুখে এমন বক্তব্যে কেউ অবাক হয়নি ঠিকই তবে এ নিয়ে ব্যাপক হাস্যরসের সৃষ্টি হয়। এমন লোক দ্বারা বিএনপির নেত্রী যদি প্রভাবিত হন দীর্ঘশ্বাস ফেলে অস্ফুটস্বরে ‘দুর্ভাগ্য’ বলা ছাড়া আমাদের কি-ই বা করার থাকতে পারে।.
অত্যন্ত সুচতুর, শেয়াল বুদ্ধি সম্পন্ন আমলা মাহমুদুর রহমান। নিজের পৃষ্ঠদেশ রক্ষা করতে রক্ষাকবচ হিসেবে তিনি একটি পত্রিকার মালিক হয়েছেন। পত্রিকা কিনে মালিক নন, সাংবাদিক বনে গিয়েছেন। তাকে গ্রেফতার করা মানে সাংবাদিক নির্যাতন। দুর্নীতির দায়ে জেলে গিয়েও তিনি বিশেষায়িত হন আপোষহীন সাংবাদিক বলে! এখন তিনি ভারতীয় সাম্রাজ্যবাদ, আধিপাত্যবাদ শব্দগুলো অতিমাত্রায় তার লেখনীতে ব্যবহার করছেন। একসময় তিনিই ভারতীয় টাটাকে নিয়ে অতি-উৎসাহী ছিলেন। টাটার প্রশংসায় মুখে উজ্জল আভা দেখা দিত। তার নাইকো প্রীতি আজও সর্বজনবিধিত। ফুলবাড়ীয়া কয়লা খনিতে এশিয়া এনার্জির প্রতি তার প্রশ্নবিদ্ধ দরদ ছিল। তখন আন্দোলনরত জনতার উপর পুলিশের নির্বিচার গুলিবর্ষণে ৫ জন মারা যায়। আজ মাহমুদুর রহমান মানবাধিকারের কথা বলেন! স্বীয় বাকযন্ত্রের উপর সর্বোচ্চ চাপ প্রয়োগ করে তিনি টিভিতে গণতন্ত্রের কথা বলেন। অথচ তিনিই গণতান্ত্রিক নির্বাচন পদ্ধতিতে প্রভাবিত করতে চেয়েছিলেন।.
সত্যিই আওয়ামীলীগ আইনেই শাসন প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ। ব্যর্থ না হলে, এতদিনে উত্তরা গোপন বৈঠকের অপরাধীদের কঠিন বিচারের মুখোমুখি হতে হতো। নির্বাচন প্রভাবিত করার ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে রাষ্ট্র যন্ত্রকে বিকল করার অপচেষ্টায় অবশ্যই জগতশেঠরা শাস্তি পেতো।
যাই হোক হিন্দুদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ায় মাহমুদুর রহমানের ফাঁসি চাই। সব হিন্দু এক হও। এর জবার চাই। এই রকম অশালীন উক্তি দেখে কি রক্ত টগবগ করে না। নাকি রক্ত আর মানুষের রক্ত না হয়ে মুরগীর রক্ত হয়ে গেছে?
কৃতজ্ঞতাঃ Hinduveer
Mahmudur Rahman is a mean and one of the most hated person in Bangladesh. We must condemn his so called editorial which reflects only his anti Awami League anti Hinduism mentality.
ReplyDeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDeleteami ekta kothai bolte chai, ami jonmosutre hindu na, tobe param bhagabat krishna ji ko apoman ki saja mere hisab se maut hain. aur ek bat, bhagbat ninda jayse ki "কৃষ্ণ আইলা রাধার কুঞ্জে" is tarah ki behuda aur Shil varjit sangit ko gane walo i.e. habib eic ko bhi saja milne chahiye.
ReplyDeleteMahmudur Rahman pakka ................ chale
ReplyDeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDelete