সকল ‘মানবতাবাদী’ হিন্দুদের প্রতি
হেমন্ত কুমার মজুমদার রণ
প্রথমে বলে নেই আমি একজন গর্বিত সনাতনী হিন্দু, এটা আমার Identity এবং বড়ই গর্বের Identity, যে গাধা সে গাধাই এটা তাকে বলতে হয় না কারন সবাই জানে সে গাধা, তেমনি যে ছাগল সে ছাগলই, যে সাপ তাকে সবাই সাপ হিসেবে জানবে। যে মানুষ সেই মানুষই এখানে ভাবার কিছু নেই। এবং যারা বলে মানবতা তাদের ধর্ম আসলে তারা ভন্ড। উহু রাগ করবেন না প্রমান সহকারে বলব।
প্রমান ১ঃ তারা জামা/শার্ট/টি শার্ট/গেঞ্জী/প্যান্ট/অন্তর্বাস/জিন্স/সানগ্লাস/ঘড়ি/জুতা/মুজা এসব পড়ে মানে পরিপাটি থাকে নিজেকে
আকর্ষনীয় রাখে । কিন্তু আমার কথা হচ্ছে লজ্জা ঢাকবার
জন্যতো এক টুকুরো কাপড়ই যঠেষ্ট তাহলে পোষাকের এত বাগরম্ভর কেন? যেখানে শত শত
নরনারী, বাচ্চা, শিশু, মা, বোনেরা লজ্জা ঢাকতে
পারচ্ছে না সেটা জেনেও কেন পোশাকের এত কেতা দুরুস্থতা, এটা কি চরম অমানবতা
বাদীতা নয়? অথচ যারা প্রকৃত ধার্মিক, যারা বলে আমার ধর্ম
হচ্ছে সনাতন তারা এক টুকুরো কাপড়ই পড়ে থাকেন এবং তা খুবই সাধাসিধে। আর যারা সাধারন ধার্মিক তারা খুবই সাধাসিধে পোষাক পড়ে কিন্তু
তাদের লক্ষ ঐ পর্যায়ে যাওয়া। অপর দিকে মানবতা
বাদীরা ফ্যাশন করে যেমন পোশাকে তেমনি ফ্যাশন করেও বলে আমাদের ধর্ম মানবতা।
প্রমাবন ২ঃ তারা খাবার খায়। যারা ধার্মিক তারাও খায় কারন জীবনকে বাঁচাতে হলে খাবার লাগবেই। আর পেটে খাবার না গেলে যে ধর্ম কর্ম কিছুই হবে না। এখন দেখি মানবতা বাদীদের প্রিয় খাবার কি? মুরগী রোশট, খাসির রেজালা, ইলিস মাছ, রুই মাছ, পাংগাস মাছ মোট কথা তাদের পছন্দ খাবার গুলো হত্যা, বীভৎসতা, নির্মমতা এবং সর্বোপরি অমানবতার মধ্যে দিয়ে আসে। যেখানে আমাদের ধর্ম হচ্ছে অহিংসা পরম ধর্ম যেখানে ঐ পশু হত্যাও অধর্ম (বলি প্রথা কিন্তু কলি যুগে নিষিদ্ধ) আমাদের প্রকৃত ধার্মিকরা কেবলই একটু ঘাস, লতাপাতা, সবজী খায় এবং কখনোই অধিক ভোজন নয় কারন অধিক ভোজনও যে নিষিদ্ধ। আর অপর পক্ষে আমার মানবতা বাদী বন্ধু মুরগীর মাংস খেতে পারবে বলে মুখে হাসি রেখে মুরগীর দু ঠ্যাং ধরে আর গলাটা আরেক জন শক্ত করে ধরে ছুঁড়ি দিয়ে পুচিয়ে পুচিয়ে কাটে। মূরগীর আর্তনাদ তার মানবতার ধর্মের গায়ে লাগে না। যেখানে শত শত মানুষ অনাহারে দিন কাটাচ্ছে সেখানে সে কি করে ভূড়ি ভোজ করে? তাহার কি মাথায় এটা আসে না কাউকে অনাহারে রেখে আমি কি করে খাই, এটা কি চরম অমানবতা নয় ? কিন্তু আমাদের ধর্মের শিক্ষাই হচ্ছে কাউকে অভূক্ত রেখে কেউ যেন না খায় আর ভগবানের উদ্দেশ্যে দেয়া যে প্রসাদ তার প্রধান প্রাপ্তিকারীরা হবে গরীব দুখীরা। কিন্তু আমাদের চরম মানবতাবাদীদের দেখেছি সামনের অনাহারে শিশু দাঁড়িয়ে আছে কিন্তু সে নির্বিঘ্নে চা সেগারেট খেয়ে যাচ্ছে। পৃথিবীর কত মানুষ খেতে পারে না কিন্তু তারা সিগারেটে, মদে ও নেশায় কত টাকা নষ্ট করে তাও সে মানবতা বাদী। প্রকৃত ধার্মিকরা কিন্তু ঐ সকল নেশা জাতীয় দ্রব্য থেকে যোজন যোজন দূরে।
প্রমান ৩ঃ আমার মানবতাবাদী বন্ধুকে দেখেছি ঘুষ খেতে আবার এমনও দেখেছি টাকা ধার দিলে সে টাকা আর ফিরিয়ে দেবার নামও করে না। এসবই তাদের মানবতার লক্ষন। কিন্তু প্রকৃত ধার্মিকদের টাকা পয়সা ধার দেনা করতে হয় না। কেন? কারন পৃথিবীর প্রতি তাদের কোন মোহ ও মায়া নেই। যার মোহমায়া নেই সেতো পৃথবীর চাকচিক্যে কখনই দুষিত হবে না। কিন্তু মানবতা বাদীদের এটা চাই ওটা চাই এবং এটা ওটা অর্জন করে যেখানে কোটি কোটি মানুষ রিক্ত ও হতদরিদ্র কিন্তু তাদের কথা তার তখন মাথায় আসে না। এখন তারাও আমাদের পাল্টা জবাব দিয়ে বলতে পারে কেন আপনারা এসব করেন না, আপনারা এটা ওটা কেনেন না তাহলে। হুম আমরাও এটা ওটা কিনি কারন আমরা মূর্খ। আমরা মূর্খ কারন আমাদের চাওয়া পাওয়া আছে, আমরা মূর্খ কারন আমরা মোহময় আর এই মোহগ্রস্থতা থেকে মুক্তিলাভের জন্যই আমরা ধর্ম কর্মে আছি আর সে মুক্তিলাভ হবে নিষ্কাম কর্মে। ধর্মইতো মানবতা শিক্ষা দেয় আর শিক্ষা দেয়া মানেইতো একটা কারিকুলাম থাকবে, একটা গঠনপ্রনালী থাকবে মোদ্দা কথা হচ্ছে ধর্ম মানবতাবাদী হতে হবে সেটা বলেই খালাস হয়ে যায় না কিন্তু মানব কল্যানে সে কাজ গুলো করতে হবে তারিই শিক্ষা দেয়। কিন্তু মানবতার মাঝে তা কই? আপনি কি ভাবে মানবতা বাদী হবেন? বলতে পারনে শিক্ষাই মানুষকে মানবতা শেখাবে আর আমি বলব খবরদার আমার কাছে থেকে ধার করা কথা বলবেন না কারন আমাদের ধর্মে আছে জ্ঞানযোগ আর ঈশ্ব্বরকে চর্মচক্ষু দিয়ে দেখা যায় না জ্ঞানদ্বারাই দেখা সম্ভব।
প্রমান৪ ঃ তারা জ্ঞানের কথা বলে কিন্তু জ্ঞান ছড়িয়ে দেয়া যে একটা মানবতার অংশ তা তারা বেমালুম ভূলে যায় কিন্তু আমাদের সনাতনী প্রকৃত ধার্মিকরা জ্ঞান দানে ও নেয়াকে ধর্ম পালনের অংশ মনে করে তাইতো এখনও বেদ আমাদের কাছে জীবন্ত আছে।
প্রমান ৫ ঃমানবতাবাদীরা সুরম্য অট্টলিকায় থাকে, তাদের সুন্দর বিছানা থাকে, আয়না থাকে, আর কত বিলাসিতা কিন্তু যেখানে কত নগ্ন মানুষ খোলা আকাশের নীচে ঘূমাচ্ছে তাদের কথা চিন্তা করে তারা মাটিতে পযর্ন্ত ঘুমায় না। কিন্তু আমাদের মূনী ঋষীরা মাটিটেই ঘূমোতো এবং কোন কোন ক্ষেত্রে খোলা আকাশের নীচে।
প্রমান ৬ঃ মানবতাবাদীরা কিন্তু এটাও বলে নিজে বাঁচলে বাপের নাম। কিন্তু আমাদের সনাতন ধর্মীরা বলি জীব প্রেম করে যেই জন সেই জন সেবিছে ঈশ্বর। এই মানবতার কথা কোন অধার্মিক বলেননি বিশিষ্ট ধার্মিক লোকই বলেছেন তিনি নিজেকে গর্ব করে হিন্দু বলতেন। আবার মজার ব্যাপার দেখুন অনেক মানবতাবাদীরা আবার এই কথাটাই বলেন কিন্তু যিনি বলেছেন তিনি কিন্তু বলেননি মানবতা আমার ধর্ম তিনি বলেছেন তার ধর্ম হচ্ছে সনাতন। ধার্মিকরা নিজের জীবন দিয়ে অন্যের জীবন বাঁচায় কিন্তু মানবতা বাদীদের দেখেছি আজ আমার পরীক্ষা তাই আমি বন্ধুর বিপদে নিজেকে জড়ালাম।
তারা কেন বলে তাদের ধর্ম মানবতা সেটা আরেকদিন বলে বোঝাবো। আপাতত তারা যে আসলে ভন্ড তারই কিছু নমূনা পেশা করলাম। দেখি কজন ফোঁস করে। কিন্তু আমরা খারাপ হলেও আমাদের Identity কে শ্রদ্ধা করি এবং সেটা গর্বের সাথে বলি। ধর্ম ছাড়া মানবতা কোত্থেকে আসবে? আমি মানবতাবাদী কিন্তু মানবতাবাদী হবার কোন সিস্টেম তাদের জানা নেই কিন্তু আমাদের আছে। তাই আমরা গর্বের সাথে বলি আমরা হিন্দু।
টীকা ঃ অনেকে বলবেন ধর্মই মানুষকে বিভেদ শিখিয়েছে, ধর্মই মানুষে মানুষে যুদ্ধ ঘটিয়েছে। আর আমি বলব থামুন চুপ করুন মিথ্যা অপপ্রচার করবেন না কারন ধর্ম বিভেদ সৃষ্টি করেনি করেছে অধর্ম, ধর্ম যুদ্ধ শেখায়নি শিখিয়েছে অর্ধম। সত্য কথাও বলতে পারে না এই মানবতা বাদীরা।
হেমন্ত কুমার মজুমদার রণ
প্রথমে বলে নেই আমি একজন গর্বিত সনাতনী হিন্দু, এটা আমার Identity এবং বড়ই গর্বের Identity, যে গাধা সে গাধাই এটা তাকে বলতে হয় না কারন সবাই জানে সে গাধা, তেমনি যে ছাগল সে ছাগলই, যে সাপ তাকে সবাই সাপ হিসেবে জানবে। যে মানুষ সেই মানুষই এখানে ভাবার কিছু নেই। এবং যারা বলে মানবতা তাদের ধর্ম আসলে তারা ভন্ড। উহু রাগ করবেন না প্রমান সহকারে বলব।
প্রমান ১ঃ তারা জামা/শার্ট/টি শার্ট/গেঞ্জী/প্যান্ট/
প্রমাবন ২ঃ তারা খাবার খায়। যারা ধার্মিক তারাও খায় কারন জীবনকে বাঁচাতে হলে খাবার লাগবেই। আর পেটে খাবার না গেলে যে ধর্ম কর্ম কিছুই হবে না। এখন দেখি মানবতা বাদীদের প্রিয় খাবার কি? মুরগী রোশট, খাসির রেজালা, ইলিস মাছ, রুই মাছ, পাংগাস মাছ মোট কথা তাদের পছন্দ খাবার গুলো হত্যা, বীভৎসতা, নির্মমতা এবং সর্বোপরি অমানবতার মধ্যে দিয়ে আসে। যেখানে আমাদের ধর্ম হচ্ছে অহিংসা পরম ধর্ম যেখানে ঐ পশু হত্যাও অধর্ম (বলি প্রথা কিন্তু কলি যুগে নিষিদ্ধ) আমাদের প্রকৃত ধার্মিকরা কেবলই একটু ঘাস, লতাপাতা, সবজী খায় এবং কখনোই অধিক ভোজন নয় কারন অধিক ভোজনও যে নিষিদ্ধ। আর অপর পক্ষে আমার মানবতা বাদী বন্ধু মুরগীর মাংস খেতে পারবে বলে মুখে হাসি রেখে মুরগীর দু ঠ্যাং ধরে আর গলাটা আরেক জন শক্ত করে ধরে ছুঁড়ি দিয়ে পুচিয়ে পুচিয়ে কাটে। মূরগীর আর্তনাদ তার মানবতার ধর্মের গায়ে লাগে না। যেখানে শত শত মানুষ অনাহারে দিন কাটাচ্ছে সেখানে সে কি করে ভূড়ি ভোজ করে? তাহার কি মাথায় এটা আসে না কাউকে অনাহারে রেখে আমি কি করে খাই, এটা কি চরম অমানবতা নয় ? কিন্তু আমাদের ধর্মের শিক্ষাই হচ্ছে কাউকে অভূক্ত রেখে কেউ যেন না খায় আর ভগবানের উদ্দেশ্যে দেয়া যে প্রসাদ তার প্রধান প্রাপ্তিকারীরা হবে গরীব দুখীরা। কিন্তু আমাদের চরম মানবতাবাদীদের দেখেছি সামনের অনাহারে শিশু দাঁড়িয়ে আছে কিন্তু সে নির্বিঘ্নে চা সেগারেট খেয়ে যাচ্ছে। পৃথিবীর কত মানুষ খেতে পারে না কিন্তু তারা সিগারেটে, মদে ও নেশায় কত টাকা নষ্ট করে তাও সে মানবতা বাদী। প্রকৃত ধার্মিকরা কিন্তু ঐ সকল নেশা জাতীয় দ্রব্য থেকে যোজন যোজন দূরে।
প্রমান ৩ঃ আমার মানবতাবাদী বন্ধুকে দেখেছি ঘুষ খেতে আবার এমনও দেখেছি টাকা ধার দিলে সে টাকা আর ফিরিয়ে দেবার নামও করে না। এসবই তাদের মানবতার লক্ষন। কিন্তু প্রকৃত ধার্মিকদের টাকা পয়সা ধার দেনা করতে হয় না। কেন? কারন পৃথিবীর প্রতি তাদের কোন মোহ ও মায়া নেই। যার মোহমায়া নেই সেতো পৃথবীর চাকচিক্যে কখনই দুষিত হবে না। কিন্তু মানবতা বাদীদের এটা চাই ওটা চাই এবং এটা ওটা অর্জন করে যেখানে কোটি কোটি মানুষ রিক্ত ও হতদরিদ্র কিন্তু তাদের কথা তার তখন মাথায় আসে না। এখন তারাও আমাদের পাল্টা জবাব দিয়ে বলতে পারে কেন আপনারা এসব করেন না, আপনারা এটা ওটা কেনেন না তাহলে। হুম আমরাও এটা ওটা কিনি কারন আমরা মূর্খ। আমরা মূর্খ কারন আমাদের চাওয়া পাওয়া আছে, আমরা মূর্খ কারন আমরা মোহময় আর এই মোহগ্রস্থতা থেকে মুক্তিলাভের জন্যই আমরা ধর্ম কর্মে আছি আর সে মুক্তিলাভ হবে নিষ্কাম কর্মে। ধর্মইতো মানবতা শিক্ষা দেয় আর শিক্ষা দেয়া মানেইতো একটা কারিকুলাম থাকবে, একটা গঠনপ্রনালী থাকবে মোদ্দা কথা হচ্ছে ধর্ম মানবতাবাদী হতে হবে সেটা বলেই খালাস হয়ে যায় না কিন্তু মানব কল্যানে সে কাজ গুলো করতে হবে তারিই শিক্ষা দেয়। কিন্তু মানবতার মাঝে তা কই? আপনি কি ভাবে মানবতা বাদী হবেন? বলতে পারনে শিক্ষাই মানুষকে মানবতা শেখাবে আর আমি বলব খবরদার আমার কাছে থেকে ধার করা কথা বলবেন না কারন আমাদের ধর্মে আছে জ্ঞানযোগ আর ঈশ্ব্বরকে চর্মচক্ষু দিয়ে দেখা যায় না জ্ঞানদ্বারাই দেখা সম্ভব।
প্রমান৪ ঃ তারা জ্ঞানের কথা বলে কিন্তু জ্ঞান ছড়িয়ে দেয়া যে একটা মানবতার অংশ তা তারা বেমালুম ভূলে যায় কিন্তু আমাদের সনাতনী প্রকৃত ধার্মিকরা জ্ঞান দানে ও নেয়াকে ধর্ম পালনের অংশ মনে করে তাইতো এখনও বেদ আমাদের কাছে জীবন্ত আছে।
প্রমান ৫ ঃমানবতাবাদীরা সুরম্য অট্টলিকায় থাকে, তাদের সুন্দর বিছানা থাকে, আয়না থাকে, আর কত বিলাসিতা কিন্তু যেখানে কত নগ্ন মানুষ খোলা আকাশের নীচে ঘূমাচ্ছে তাদের কথা চিন্তা করে তারা মাটিতে পযর্ন্ত ঘুমায় না। কিন্তু আমাদের মূনী ঋষীরা মাটিটেই ঘূমোতো এবং কোন কোন ক্ষেত্রে খোলা আকাশের নীচে।
প্রমান ৬ঃ মানবতাবাদীরা কিন্তু এটাও বলে নিজে বাঁচলে বাপের নাম। কিন্তু আমাদের সনাতন ধর্মীরা বলি জীব প্রেম করে যেই জন সেই জন সেবিছে ঈশ্বর। এই মানবতার কথা কোন অধার্মিক বলেননি বিশিষ্ট ধার্মিক লোকই বলেছেন তিনি নিজেকে গর্ব করে হিন্দু বলতেন। আবার মজার ব্যাপার দেখুন অনেক মানবতাবাদীরা আবার এই কথাটাই বলেন কিন্তু যিনি বলেছেন তিনি কিন্তু বলেননি মানবতা আমার ধর্ম তিনি বলেছেন তার ধর্ম হচ্ছে সনাতন। ধার্মিকরা নিজের জীবন দিয়ে অন্যের জীবন বাঁচায় কিন্তু মানবতা বাদীদের দেখেছি আজ আমার পরীক্ষা তাই আমি বন্ধুর বিপদে নিজেকে জড়ালাম।
তারা কেন বলে তাদের ধর্ম মানবতা সেটা আরেকদিন বলে বোঝাবো। আপাতত তারা যে আসলে ভন্ড তারই কিছু নমূনা পেশা করলাম। দেখি কজন ফোঁস করে। কিন্তু আমরা খারাপ হলেও আমাদের Identity কে শ্রদ্ধা করি এবং সেটা গর্বের সাথে বলি। ধর্ম ছাড়া মানবতা কোত্থেকে আসবে? আমি মানবতাবাদী কিন্তু মানবতাবাদী হবার কোন সিস্টেম তাদের জানা নেই কিন্তু আমাদের আছে। তাই আমরা গর্বের সাথে বলি আমরা হিন্দু।
টীকা ঃ অনেকে বলবেন ধর্মই মানুষকে বিভেদ শিখিয়েছে, ধর্মই মানুষে মানুষে যুদ্ধ ঘটিয়েছে। আর আমি বলব থামুন চুপ করুন মিথ্যা অপপ্রচার করবেন না কারন ধর্ম বিভেদ সৃষ্টি করেনি করেছে অধর্ম, ধর্ম যুদ্ধ শেখায়নি শিখিয়েছে অর্ধম। সত্য কথাও বলতে পারে না এই মানবতা বাদীরা।
Dhormer Kajher Moddei Manobota Lukiye Ache... Amader sothik Vabe palon korle Manobotabudh Automatically Chole asbe...
ReplyDelete