দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলায় হিন্দুসম্প্রদায়ের বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ ও নির্যাতনের ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবি জানিয়েছে সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদবিরোধী মঞ্চ। এ ঘটনায় জামায়াতে ইসলামীর সংশ্লিষ্টতা খুঁজে পাওয়া গেছে বলে সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
রাজধানীর টেনিস কমপ্লেক্সে গতকাল শুক্রবার বেলা ১১টায় এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি ও পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়। এতে লিখিত বক্তব্য পড়েন সংগঠনের সদস্যসচিব অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ তালুকদার।
সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন গণঐক্যের আহ্বায়ক পঙ্কজ ভট্টাচার্য, অধ্যাপক অজয় রায়, অসিত বরণ রায়, মোহাম্মদ নোমান প্রমুখ।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, চিরিরবন্দর উপজেলার অমরপুর ইউনিয়নের রাজাপুর গ্রামের বলাইবাজারে হিন্দুসম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনায় জামায়াত-সমর্থক উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আফতাবউদ্দিন মোল্লার সংশ্লিষ্টতা খুঁজে পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় দুজন নারীর শ্লীলতাহানি করা হয়েছে।
বক্তব্যে আরও বলা হয়, জামায়াত এর আগেও চট্টগ্রাম, সাতক্ষীরাসহ দেশের কয়েকটি স্থানে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার চেষ্টা চালিয়েছে।
এ ঘটনায় প্রকৃত দোষীদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করা হয়েছে মঞ্চের পক্ষ থেকে। একই সঙ্গে ক্ষতিগ্রস্তদের সর্বোচ্চ ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন এবং প্রশাসনে ঘাপটি মেরে থাকা জামায়াত-সমর্থকদের চিহ্নিত করার দাবি জানানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, চিরিরবন্দরে একটি মসজিদ নির্মাণে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তুলে গত ৪ আগস্ট শনিবার হিন্দুসম্প্রদায়ের ৩০টি বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়। এ সময় হামলায় অন্তত ৫০ জন নারী-পুরুষ আহত হন। এ ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রশিদুল মোন্নাফ কবীরকে তাৎক্ষণিক বদলি করা হয়। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবদুল মালেককে প্রধান করে এক সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কিন্তু গতকাল পর্যন্ত সেই কমিটি কোনো প্রতিবেদন দেয়নি।
রাজধানীর টেনিস কমপ্লেক্সে গতকাল শুক্রবার বেলা ১১টায় এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি ও পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়। এতে লিখিত বক্তব্য পড়েন সংগঠনের সদস্যসচিব অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ তালুকদার।
সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন গণঐক্যের আহ্বায়ক পঙ্কজ ভট্টাচার্য, অধ্যাপক অজয় রায়, অসিত বরণ রায়, মোহাম্মদ নোমান প্রমুখ।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, চিরিরবন্দর উপজেলার অমরপুর ইউনিয়নের রাজাপুর গ্রামের বলাইবাজারে হিন্দুসম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনায় জামায়াত-সমর্থক উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আফতাবউদ্দিন মোল্লার সংশ্লিষ্টতা খুঁজে পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় দুজন নারীর শ্লীলতাহানি করা হয়েছে।
বক্তব্যে আরও বলা হয়, জামায়াত এর আগেও চট্টগ্রাম, সাতক্ষীরাসহ দেশের কয়েকটি স্থানে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার চেষ্টা চালিয়েছে।
এ ঘটনায় প্রকৃত দোষীদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করা হয়েছে মঞ্চের পক্ষ থেকে। একই সঙ্গে ক্ষতিগ্রস্তদের সর্বোচ্চ ক্ষতিপূরণ ও পুনর্বাসন এবং প্রশাসনে ঘাপটি মেরে থাকা জামায়াত-সমর্থকদের চিহ্নিত করার দাবি জানানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, চিরিরবন্দরে একটি মসজিদ নির্মাণে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তুলে গত ৪ আগস্ট শনিবার হিন্দুসম্প্রদায়ের ৩০টি বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়। এ সময় হামলায় অন্তত ৫০ জন নারী-পুরুষ আহত হন। এ ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রশিদুল মোন্নাফ কবীরকে তাৎক্ষণিক বদলি করা হয়। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবদুল মালেককে প্রধান করে এক সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কিন্তু গতকাল পর্যন্ত সেই কমিটি কোনো প্রতিবেদন দেয়নি।
No comments:
Post a Comment